সারা দেশের মত সীতাকুন্ডে সরস্বতী পুজা অনুষ্ঠিত
সীতাকুন্ড প্রতিনিধি : সারা দেশের মত সীতাকুন্ডে সরস্বতী পুজো অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৌর সদরে দক্ষিণ ইদিলপুর সরত ও ইস্বনী মহাজন বাড়ির শ্রী শ্রী রক্ষা ও শ্যামা কালী মন্দিরে অবস্থিত দেবী সরস্বতীর পুজো করে থাকেন পাল পাড়া ও কুমার পাড়া সহ এলাকার হিন্দুরা এই দেবী হিন্দুদের দেবী হওয়া সত্ত্বেও বৌদ্ধ ও জৈনরাও পুজো করে সরস্বতী দেবীকে। শিক্ষা, ও সঙ্গীতের দেবী হলেন সরস্বতী। বিধান অনুসারে পুজো করলে দেবীর কৃপা লাভ করা যায় বলে হিন্দুদের ওভক্তদের বিশ্বাস। বাংলা মাঘ মাসের ৫মী তিথিতে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়। বাকদেবী, বিরাজ, সারদা, ব্রাহ্মী, শতরূপা, মহাশ্বেতা, পৃথুধর, বকেশ্বরী সহ আরো অনেক নামেই দেবী ভক্তের হৃদয়ে বিরাজমান । সকালে উঠে উপবাস করে দেবীর উদ্দেশ্যে অঞ্জলি প্রদান করা হয় । সরস্বতী পুজার মন্ত্র দিয়ে দেবী বন্দনা বা সরস্বতী পুজার পুষ্পাঞ্জলি করেন ভক্ত বৃন্দ। সরস্বতী দেবীকে প্রনাম করে দেবী সরস্বতীর নমহ¯্Íুতে বলে পুস্তক হস্তে তুলে দেওয়া হয় এই দিনে । হিন্দুদের দেবী হওয়া সত্ত্বেও বৌদ্ধ ও জৈনদের কাছ থেকেও পুজো পেয়ে থাকেন সরস্বতী দেবী।
|
সীতাকুন্ড প্রতিনিধি : সারা দেশের মত সীতাকুন্ডে সরস্বতী পুজো অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৌর সদরে দক্ষিণ ইদিলপুর সরত ও ইস্বনী মহাজন বাড়ির শ্রী শ্রী রক্ষা ও শ্যামা কালী মন্দিরে অবস্থিত দেবী সরস্বতীর পুজো করে থাকেন পাল পাড়া ও কুমার পাড়া সহ এলাকার হিন্দুরা এই দেবী হিন্দুদের দেবী হওয়া সত্ত্বেও বৌদ্ধ ও জৈনরাও পুজো করে সরস্বতী দেবীকে। শিক্ষা, ও সঙ্গীতের দেবী হলেন সরস্বতী। বিধান অনুসারে পুজো করলে দেবীর কৃপা লাভ করা যায় বলে হিন্দুদের ওভক্তদের বিশ্বাস। বাংলা মাঘ মাসের ৫মী তিথিতে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়। বাকদেবী, বিরাজ, সারদা, ব্রাহ্মী, শতরূপা, মহাশ্বেতা, পৃথুধর, বকেশ্বরী সহ আরো অনেক নামেই দেবী ভক্তের হৃদয়ে বিরাজমান । সকালে উঠে উপবাস করে দেবীর উদ্দেশ্যে অঞ্জলি প্রদান করা হয় । সরস্বতী পুজার মন্ত্র দিয়ে দেবী বন্দনা বা সরস্বতী পুজার পুষ্পাঞ্জলি করেন ভক্ত বৃন্দ। সরস্বতী দেবীকে প্রনাম করে দেবী সরস্বতীর নমহ¯্Íুতে বলে পুস্তক হস্তে তুলে দেওয়া হয় এই দিনে । হিন্দুদের দেবী হওয়া সত্ত্বেও বৌদ্ধ ও জৈনদের কাছ থেকেও পুজো পেয়ে থাকেন সরস্বতী দেবী।
|
|
|
|
রামিম দেওয়ান,নওগাঁ প্রতিনিধি :
নবান্ন পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শস্যোৎসব। বাংলার কৃষিজীবী সমাজে শস্য উৎপাদনের বিভিন্ন পর্যায়ে যে সকল আচার-অনুষ্ঠান ও উৎসব পালিত হয়, নবান্ন তার মধ্যে অন্যতম। "নবান্ন" শব্দের অর্থ "নতুন অন্ন"। নবান্ন উৎসব হল নতুন আমন ধান কাটার পর সেই ধান থেকে প্রস্তুতকৃত চালের প্রথম রান্না উপলক্ষ্যে আয়োজিত উৎসব। সাধারণত আমন ধান পাকার পর এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।একসময় বাংলার প্রতি ঘরে ঘরে যেন পিঠা-পায়েসের ধুম পড়ে যেতো। আমন্ত্রণ জানানো হতো আত্মীয়-পরিজনকে। দেশের নানা জায়গায় আয়োজন করা হতো পিঠামেলার। একসময় শুধুমাত্র হিন্দুরা অত্যন্ত সাড়ম্বরে নবান্ন উৎসব পালন করত, পরবর্তীতে সকল মানুষের সবচেয়ে অসাম্প্রদায়িক উৎসব হিসেবে নবান্ন উৎসব সমাদৃত ছিলো। ১৯৯৮ সাল থেকে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে আনুষ্ঠানিকভাবে নবান্ন উৎসব উদযাপনপন শুরু হয়।
এরই ধারাবহিকতায় নওগাঁয় ২দিন ব্যাপী নবান্ন উৎসবের উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহষ্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় নবান্ন উৎসবের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান। শহরের সমবায় অফিস চত্বরে জেলা প্রশাসন ও জাতীয় রবীন্দ্র সংগীত সম্মিলন পরিষদ জেলা শাখা এর আয়োজন করে। সংগঠনের সভাপতি আমিনুল করিম তরফদারের সভাপতিত্বে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান, কামরুজ্জামান, কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মনোজিত কুমার মল্লিক, জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ নওগাঁ জেলা শাখার সভাপতি আমিনুল করিম সাবু, সাধারন সম্পাদক মোসাদ্দেক হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এ উপলক্ষে ২দিন ব্যাপী আয়োজন করা হয়েছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং পিঠা মেলার। এর আগে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পুরাতন কালেক্টর চত্বর থেকে একটি বর্নাঢ্য র্যালী বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে সমবায় অফিস চত্বরে এসে মিলিত হয়। নবান্ন উৎসব উপলক্ষে আয়োজিত পিঠা মেলার স্টলে শত শত দর্শনার্থীর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। মেলায় আগত দর্শনার্থীদের দাবী আগামীতে যেন আরো বড় পরিসরে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়।
|
|
|
|
নিজস্ব প্রতিবেদক : মানিকগঞ্জ-৩ আসনে নির্বাচনী প্রচারনায় আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মাঝে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এফবিসিসিআইএর ৩ বারের নির্বাচিত পরিচালক ও মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের শীল্প ও বানিজ্য সম্পাদক তাবারাকুল তোছাদ্দেক হোসেন খান টিটো। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এর মাত্র এক বছর সময় হাতে থাকলেও জমে উঠেছে মানিকগঞ্জের নির্বাচনী প্রচারণা। শহরে ও গঞ্জের মূল পয়েন্ট গুলোতে ঝুলছে টিটো সমর্থক আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের ছবি সংবলিত রঙ-বেরঙের বিলবোর্ড-ব্যানার-ফেস্টুন। খোজ নিয়ে জানা যায়, মাত্র ৩ বছরেরও কম সময় ধরে নির্বাচনী প্রচারণায় নামা তরুন এই জননেতার জনপ্রিয়তা সবাইকে তাক লাগিয়েছে। দল বল নির্বিশেষে অরাজনৈতিক ভাবেও তার গ্রহনযোগ্যতা জনপ্রিয়তার শীর্ষে। ঘোষণার পরপরই আওয়ামীলীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের বিরাট একটি অংশ মাঠে নেমেছে তার নির্বাচনী প্রচারনায়। এর বাহিরেও তার নির্বাচনী মাঠে প্রচারনায় নেমেছে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া ও মানবধিকার সংগঠনের নেতারা। তরুন ভোটারা আওয়ামীলীগের সাংসদ হিসেবে তারই প্রতিধ্বনি দিচ্ছে। প্রতি দিনি চলছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার সততা নিয়ে তরুন-তরুনীর ইতিবাচক মন্তব্য। বাড়ছে জন-সমাগম ও সমর্থকদের সংখ্যা। এছাড়াও গত এক যুগে যুবকদের ব্যাবসায়ী খাতে পরামর্শ ও সহযোগীতা করে যুব সমাজের মান উন্নয়নে যুব উদ্যোগতা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন তিনি। তার পৃষ্ঠাপোষকতায় জেলাটিতে ডাউটিয়া বুলবুল ক্লাব, শিল্পরথ সহ বিভিন্ন সামাজিক, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা খ্যাতির চূড়ায় রয়েছে। তবে জনপ্রিয়তার মূল রহস্য তার সততা,নিষ্ঠা ও ক্লিন ইমেজ। টিটোর বিশ্বস্ত একটি সূত্র জানায়, দাতা পরিবারের সন্তান তোছাদ্দেক হোসেন খান টিটো। তার বাবা প্রয়াত আব্দুল মোন্নাফ খান (মুন্নু) অসহায়দের খুজে খুজে দান করতেন, দাতা ও অসহায়দের বন্ধু হিসেবে তার জনপ্রিয়তাও ছিলো অসীম। বর্তমানে টিটোও তাই করছেন, তার বাড়ির খাবার টেবিল থেকে বেড রুম পর্যন্ত জন সাধারনের জন্য উন্মুক্ত রয়েছে। শীতে কম্বল আর বর্ষায় ত্রাণ বিতরন ছাড়াও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার খরচ, নিম্ম আয়ের পরিবারে ব্যাবসা সামগ্রী প্রদান ছাড়াও বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসা ও এতিম খানায় তিনি প্রতি মাসে একটি অর্থ দান বরাদ্দ রাখেন। জেলা আওয়ামলীগের জনপ্রিয় এই নেতা ১৯৭৪ সনের ৮ ই মার্চ মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ডাউটিয়া গ্রামের এক মুসলিম স¤্র¢ান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম আব্দুল মুন্নাফ খান (মুন্নু) ও মাতা গুলনাহার খান। দুই ভাই-বোনের মধ্যে টিটো বড়। টিটো তার শিক্ষা জীবনে ১৯৯০ সনে কুমিল্লা ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল এ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি ও ১৯৯২ সনে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। এর পর ১৯৯৪ সনে তিনি সরকারী দেবেন্দ্র কলেজ থেকে ডিগ্রি, ২০০২ সনে ওয়ার্ল্ড ইনস্টিটিউট অব বিজনেস এ্যান্ড টেকনোলজি থেকে এমবিএ এবং ২০১৬ সনে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ থেকে ক্যাপস্টোন কোর্স সম্পন্য করেন। জনপ্রিয় এই আওয়ামীলীগ নেতা ২০০২ সনে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তার সহ-ধর্মীনি আফরোজা খান মিতা সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। পারিবারিক জীবনে তিনি এক সন্তানের জনক। তার সন্তান আজওয়াদ আহবাব খান।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: আবদুল মালেক, সুগ্ম সম্পাদক: মো: জাহাঙ্গীর আলম শাহ। সম্পাদক কর্তৃক ২৪৪ (২য় তলা), ৪নং জাতীয় স্টেডিয়াম, কমলাপুর, ঢাকা-১২১৪
থেকে প্রকাশিত এবং স্যানমিক প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজেস, ৫২/২, টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত।
মোবাইল: ০১৮৪১৭৪৯৮২৪, ০১৮৪১৭৪৯৮২৫
ই-মেইল: ই-মেইল: noboalo24@gmail.com,
bmengineering77@gmail.com, ওয়েবসাইট www.dailynoboalo.com
|
|
|
|