|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
কুমিল্লায় কারিগরি শিক্ষা নিয়ে তরুণদের বেকারত্ব দূর হচ্ছে
জেলার প্রাচীন শিক্ষানগরী কোটবাড়ি। চৌদ্দ শ’ বছর আগে এখানে গড়ে ওঠে শিক্ষাঙ্গন। যার অন্যতম শালবন বৌদ্ধ বিহার। কুমিল্লা নগরীর দক্ষিণ পশ্চিমে কোটবাড়ি অবস্থিত। এখানে এখনো ডজন খানেকের বেশি নামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ ও কুমিল্লা পলিটেক ইনস্টিটিউট। এখানে কর্মমুখী শিক্ষার নতুন আয়োজন রয়েছে কোটবাড়ি ময়নামতি জাদুঘরের পশ্চিমে চৌধুরী এস্টেট এলাকায়। সিসিএন শিক্ষা পরিবার কর্মমুখী শিক্ষা নিয়ে কাজ করছে। সেখানে রয়েছে সিসিএন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিসিএন মডেল কলেজ ও কারিগরি প্রশিক্ষণ কোর্স। শালবন বৌদ্ধ বিহারের মসজিদের দক্ষিণ পাশ ঘেঁষে সড়কের এঁকেবেঁকে প্রবেশ করেছে পাহাড়ের দিকে। পাশে শালবন সুন্দরের পসরা বসিয়েছে। পথে লালমাই উদ্ভিদ উদ্যান। উদ্যানের পরে রাস্তার দুই পাশে টিলা। টিলার গায়ে কচুর ছড়া আর সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক। সামনে এগুলো সবুজে মোড়ানো ক্যাম্পাস। লালমাই পাহাড় আর সমতলের ৩৫ একর ভূমিতে সিসিএন শিক্ষা পরিবার। চারদিকে সবুজের উৎসব। কানে এসে লাগে পাখির কিচিরমিচির শব্দ। বাতাসে বুনো ফুলের ঘ্রাণ আর সবুজের সমারোহ। এক ক্যাম্পাসেই সব প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানের কক্ষে কর্মমুখী শিক্ষার নানা উপকরণ। বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলে সিসিএন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রথম বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠানটি নগরীর রামঘাটলায় ২৯ জন শিক্ষার্থী দিয়ে শুরু হয়। ২০১৫ সালে এ অঞ্চলে প্রথম প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। এছাড়া ২০১৮ সাল থেকে এসইআইপি প্রজেক্টের মাধ্যমে দক্ষ কর্মী গড়ে তোলা হচ্ছে। পলিটেকনিক থেকে এ পর্যন্ত তিন হাজারের বেশি শিক্ষার্থী পাস করে বের হয়েছে। তাদের ৯৬ ভাগ কাজে যোগ দিয়েছে। তারা কর্মরত রয়েছে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল প্রজেক্টে, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে, দেশের বাইরে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, আমেরিকা, ইতালি, নিউজিল্যান্ড, সৌদি আবরসহ বিভিন্ন দেশে। সিসিএন শিক্ষা পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা মো. তারিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে রূপ্তানরিত করতে বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট চালু করি। প্রথমে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। মানুষ এ শিক্ষা নিয়ে সচেতন ছিল না। শিক্ষার্থী পাওয়া যেত না। অনেকে মনে করতেন কম মেধাবীরাই এখানে পড়তে আসে। সেই ধারণা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। কারিগরি শিক্ষা নিয়ে তরুণদের বেকারত্ব দূর হচ্ছে। এখন আমাদের প্রতিষ্ঠানে ৫৪ জেলার শিক্ষার্থীরা পড়ছে। এটা দেখে ভালো লাগে যে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আমাদের শিক্ষার্থীরা মাথা উঁচু করে কাজ করছে।
|
জেলার প্রাচীন শিক্ষানগরী কোটবাড়ি। চৌদ্দ শ’ বছর আগে এখানে গড়ে ওঠে শিক্ষাঙ্গন। যার অন্যতম শালবন বৌদ্ধ বিহার। কুমিল্লা নগরীর দক্ষিণ পশ্চিমে কোটবাড়ি অবস্থিত। এখানে এখনো ডজন খানেকের বেশি নামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ ও কুমিল্লা পলিটেক ইনস্টিটিউট। এখানে কর্মমুখী শিক্ষার নতুন আয়োজন রয়েছে কোটবাড়ি ময়নামতি জাদুঘরের পশ্চিমে চৌধুরী এস্টেট এলাকায়। সিসিএন শিক্ষা পরিবার কর্মমুখী শিক্ষা নিয়ে কাজ করছে। সেখানে রয়েছে সিসিএন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিসিএন মডেল কলেজ ও কারিগরি প্রশিক্ষণ কোর্স। শালবন বৌদ্ধ বিহারের মসজিদের দক্ষিণ পাশ ঘেঁষে সড়কের এঁকেবেঁকে প্রবেশ করেছে পাহাড়ের দিকে। পাশে শালবন সুন্দরের পসরা বসিয়েছে। পথে লালমাই উদ্ভিদ উদ্যান। উদ্যানের পরে রাস্তার দুই পাশে টিলা। টিলার গায়ে কচুর ছড়া আর সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক। সামনে এগুলো সবুজে মোড়ানো ক্যাম্পাস। লালমাই পাহাড় আর সমতলের ৩৫ একর ভূমিতে সিসিএন শিক্ষা পরিবার। চারদিকে সবুজের উৎসব। কানে এসে লাগে পাখির কিচিরমিচির শব্দ। বাতাসে বুনো ফুলের ঘ্রাণ আর সবুজের সমারোহ। এক ক্যাম্পাসেই সব প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানের কক্ষে কর্মমুখী শিক্ষার নানা উপকরণ। বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলে সিসিএন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রথম বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠানটি নগরীর রামঘাটলায় ২৯ জন শিক্ষার্থী দিয়ে শুরু হয়। ২০১৫ সালে এ অঞ্চলে প্রথম প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। এছাড়া ২০১৮ সাল থেকে এসইআইপি প্রজেক্টের মাধ্যমে দক্ষ কর্মী গড়ে তোলা হচ্ছে। পলিটেকনিক থেকে এ পর্যন্ত তিন হাজারের বেশি শিক্ষার্থী পাস করে বের হয়েছে। তাদের ৯৬ ভাগ কাজে যোগ দিয়েছে। তারা কর্মরত রয়েছে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল প্রজেক্টে, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে, দেশের বাইরে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, আমেরিকা, ইতালি, নিউজিল্যান্ড, সৌদি আবরসহ বিভিন্ন দেশে। সিসিএন শিক্ষা পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা মো. তারিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে রূপ্তানরিত করতে বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট চালু করি। প্রথমে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। মানুষ এ শিক্ষা নিয়ে সচেতন ছিল না। শিক্ষার্থী পাওয়া যেত না। অনেকে মনে করতেন কম মেধাবীরাই এখানে পড়তে আসে। সেই ধারণা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। কারিগরি শিক্ষা নিয়ে তরুণদের বেকারত্ব দূর হচ্ছে। এখন আমাদের প্রতিষ্ঠানে ৫৪ জেলার শিক্ষার্থীরা পড়ছে। এটা দেখে ভালো লাগে যে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আমাদের শিক্ষার্থীরা মাথা উঁচু করে কাজ করছে।
|
|
|
|
নাসার একটি মহাকাশযান সোমবার পৃথিবী থেকে ৭০ লাখ মাইল দূরে একটি গ্রহাণুকে কক্ষপথ থেকে বিচ্যুত করতে এটির ওপর আঘাত করেছে। পৃথিবীর দিকে মহাকাশীয় বস্তুর আঘাতে ধ্বংসাত্মক বিপর্যয় থেকে মানব জাতিকে রক্ষায় এই ঐতিহাসিক এবং সফল পরীক্ষা চালানো হয়। ডাবল অ্যাস্টেরয়েড রিডাইরেকশন টেস্ট (ডার্ট) ইমপ্যাক্টর তার লক্ষ্যবস্তু স্পেস রক ডিমোরফোসকে ইস্টার্ন টাইম পিএম ৭.১৪ টায় (২৩১৪ জিএমটি) আঘাত হেনেছে। ক্যালিফোর্নিয়া থেকে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণের ১০ মাস পরে এটি ওই গৃহাণুতে আছড়ে পড়ে। নাসার গ্রহ বিজ্ঞান বিভাগের পরিচালক লরি গ্লেজ বলেন, ‘আমরা একটি নতুন যুগের সূচনা করছি, এমন একটি যুগ যেখানে আমাদের একটি বিপজ্জনক গ্রহাণুর প্রভাবের মতো কিছু থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করার ক্ষমতা আছে।’ ৫৩০-ফুট (১৬০-মিটার) দৈর্ঘের ডিমোরফস গ্রহাণুটি একটি মিশরীয় পিরামিডের আকারের সঙ্গে প্রায় তুলনীয়, এটি তার বড় সহদর ডিডাইমোস নামে আধা মাইল লম্বা গ্রহাণুকে প্রক্ষিণ করে। আগে কখনও এমনটা দেখা যায়নি, মহাকাশযানের সঙ্গে সংঘর্ষের এক ঘন্টা আগে এই ক্ষুদ্র চাঁদ ‘মুনলেট’ আলোর সরু রেখা হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। এটির ডিমের মতো আকৃতি এবং খসখসে, বোল্ডার-ডটেড পৃষ্ঠটি শেষ কয়েক মিনিটের মধ্যে পরিষ্কার এবং দৃশ্যমান হয়ে উঠেছিল। ডার্ট এটির দিকে প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১৪,৫০০ মাইল (২৩,৫০০ কিলোমিটার) বেগে ছুটে যায়। এটি সফলভাবে আঘাত হানার চূড়ান্ত দৃশ্য দেখে নাসার বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলীরা করতালিতে ফেটে পড়েন। গ্রহাণুটিতে আঘাত হানায় এর কক্ষ বিচ্যুতি ঘটে, এতে গ্রহাণুটি আর পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে উঠছে না। কিন্তু নাসার মতে একটি বাস্তব পরিস্থিতির মুখে পড়ার আগে এই পরীক্ষাটি চালানো গুরুত্বপূর্ণ। ডিমোরফোস এর অগ্রভাগে আঘাত করা হয়েছে, নাসা আশা করে যে এটিকে একটি ছোট কক্ষপথে ঠেলে দেবে, ডিডাইমোসকে ঘিরে এই গ্রহাণুর আবর্তন কাল ১০ মিনিট কমে যাবে, আঘাতের আগে এই আবর্তন কাল ছিল ১১ ঘন্টা ৫৫ মিনিট।
|
|
|
|
দেশের প্রথম স্যাটেলাইট `বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১` গত তিন বছর ধরে আয়ের ধারায় রয়েছে। বাণিজ্যিক অপারেশন শুরুর পর থেকে ইতোমধ্যে কোম্পানিটির মোট আয় ৩০০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। বর্তমানে কোম্পানির মাসিক আয় প্রায় ১০ কোটি টাকা। যার প্রায় পুরোটাই দেশের বাজার থেকে আয় হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল)।
বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল) সোমবার (১৬ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বর্তমানে বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারসহ মোট ৩৮টি টিভি চ্যানেল এবং দেশের একমাত্র ডিটিএইচ অপারেটর আকাশ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ -এর মাধ্যমে সম্প্রচার করে। দেশের দুটি ব্যাংক ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ ব্যবহার করে তাদের এটিএম সেবা দেওয়া শুরু করেছে। আরও অনেকগুলো সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা চলছে। যারা অদূর ভবিষ্যতে চুক্তি স্বাক্ষর সাপেক্ষে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সেবার আওতায় আসবে। সম্প্রতি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ (আর্মড ফোর্সেস ডিভিশন) বিএসসিএল’র সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। এর আওতায় বাংলাদেশে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী এবং ডিজিএফআই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সেবার আওতায় আসবে। বাহিনীগুলো সম্মিলিতভাবে তিনটি ট্রান্সপন্ডারের মাধ্যমে সেবা গ্রহণ করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয় বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতি পূরণের অংশ হিসেবে বিএসসিএল ৩১টি দুর্গম ও প্রত্যন্ত দ্বীপাঞ্চলের ১১২টি স্থানে টেলিযোগাযোগ সেবা দিচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে আরও বেশি দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকার সুবিধাবঞ্চিত জনগণকে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সেবার আওতায় আনার কার্যক্রম চলমান আছে।
চাহিদার তুলনায় বৈশ্বিক বাজারে স্যাটেলাইট ব্যান্ডউইথের সরবরাহ বেশি থাকায় এবং কোভিড-১৯ মহামারির কারণে বিদেশের বাজারে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর বিপণন কার্যক্রম ব্যাহত হয়। বর্তমানে মহামারি পরিস্থিতির উন্নতি ঘটায় কোম্পানি আন্তর্জাতিক বাজারে বিপণন কার্যক্রম শুরু করেছে।
সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ ব্যবহার করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার শুরুর মাধ্যমে বিএসসিএল বিদেশের বাজারেও ব্যবসায়িক যাত্রা শুরু করেছে। সামনের দিনগুলোতে এটি আরও বাড়বে বলে আশা করে বিএসসিএল। জনপ্রিয় বেশ কয়েকটি বিদেশি চ্যানেল বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ ব্যবহার করে বাংলাদেশসহ এসব অঞ্চলে সম্প্রচারের আগ্রহ দেখিয়েছে।
|
|
|
|
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর কোম্পানি টেলিটকের ইন্টারনেট ডাটার মেয়াদের সীমাবদ্ধতা থাকছে না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে আগামী ১৭ মার্চ থেকে ‘টেলিটক’ এ ব্যবস্থা কার্যকর করবে। ‘যত দিন ডাটার ব্যালেন্স থাকবে,ততদিন গ্রাহক তার ক্রয়কৃত ডাটা ব্যবহার করতে পারবেন’ এ কথা উল্লেখ করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার গ্রাহকের স্বার্থ বিবেচনায় নিয়ে আজ মঙ্গলবার রাজধানীর রমনাস্থ বিটিআরসি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেন। মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোর ডাটা এবং ডাটা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্যাকেজ সম্পর্কিত নতুন নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, বিশ্বে এই প্রথমবারের মতো মোবাইল ডাটার কোন মেয়াদ রাখার সীমাবদ্ধতা থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে এলো। টেলিটকের পর অন্যান্য মোবাইল অপারেটর কোম্পানিও পর্যায়ক্রমে এই ব্যবস্থা চালু করবে বলেও দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘আমার ডাটা আমি ব্যবহার করবো, যতদিন ব্যালেন্স থাকবে ততদিন করবো’ গ্রাহকদের এটাই দাবি। আমরা সেই দাবিই বাস্তবায়ন করছি। কলড্রপের ফলে গ্রাহকদের আর্থিক ক্ষতির বিষয়টিও গুরুত্বের সাথে দেখার জন্য তিনি মোবাইল অপারেটরসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল সেবা সবার জন্য সহজলভ্য এবং ন্যায়সঙ্গত হোক এটাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের লক্ষ্য। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদারের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো: খলিলুর রহমান বিশেষ অতিথি ছিলেন। বিটিআরসি’র ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মৈত্র, টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: সাহাব উদ্দিন, এমটবের সেক্রেটারি জেনারেল ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.)এস এম ফরহাদ এবং গ্রামীণফোন, রবি এবং বাংলা লিংকের প্রতিনিধিরা মোবাইল ফোনের ডাটা প্যাকেজ ব্যবস্থাপনা সহজীকরণে তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। এ ব্যাপারে বিটিআরসি’র গাইড লাইন অনুযায়ী কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়েও তারা অবহিত করেন। বিটিআরসি‘র মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাসিম পারভেজ এ অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জানান, ডিজিটাল সংযুক্তির মহাসড়ক তৈরি নিশ্চিতের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পঞ্চম শিল্প বিপ্লবের উপযোগী করা হবে। এ সময় তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের মধ্যদিয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা লড়াই করছি। এই লড়াইয়ে টেলকো ইন্ডাস্ট্রির অপরিসীম ভূমিকা রয়েছে।’ করোনাকালে দেশব্যাপী ফোর জি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে নির্দেশ বাস্তবায়নের জন্য মোবাইল অপারেটদের ভূমিকার প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, ‘কোন কিছু নির্দেশ দিয়ে নয়, আমরা অপারেটরদের সাথে সব সময় এক টেবিলে বসে লক্ষ্য বাস্তবায়নে কাজ করছি এবং তা অব্যাহত থাকবে। তিনি ইন্টারনেটকে শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে তুলনা করে বলেন,ডাটা যত বেশি সম্প্রসারণ করতে পারবো ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য তত বেশি সুযোগ সৃষ্টি করতে পারবো। ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব গত ১৩ বছরে টেলিযোগাযোগখাতে বাংলাদেশের অগ্রগতি তুলে ধরেন। তিনি কলড্রপ সংকট সমাধানে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণেরও আহবান জানান। শ্যাম সুন্দর সিকদার বলেন, গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করার বিষয়ে বিটিআরসি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে। জিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে বিটিআরসি’র ওপর অর্পিত দায়িত্ব স্বচ্ছতা এবং দ্রুততার সাথে বাস্তবায়নে বিটিআরসি বদ্ধপরিকর। তিনি বিটিআরসি’র চলমান বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরে বলেন, কোয়ালিটি অব সার্ভিস নিশ্চিত করতে অংশীজনদের সাথে নিয়ে আমরা কাজ করছি। সুত্র ঃ বাসস
|
|
|
|
ভূমি সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, ৫ কোটি ১২ লাখ খতিয়ান বা পর্চা ইতোমধ্যে অনলাইনে আপলোড করা হয়েছে। আজ ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভূমি মন্ত্রণালয় এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ভূমি সচিব প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে তিনি এই তথ্য জানান। ডিপিডিসি`র ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী বিকাশ দেওয়ান এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (মাঠ প্রশাসন) প্রদীপ কুমার দাস ও ডিপিডিসি`র কোম্পানি সচিব মো. আসাদুজ্জামান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। সমঝোতা স্মারকে জমির মালিক ও বিদ্যুৎ গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার ব্যাপারটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কোন ব্যক্তির সকল বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপনার ঠিকানাসমূহের তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয় জানতে পারবে সংশ্লিষ্ট ভূমিটি প্রকৃত অর্থে কী কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ভূমির শ্রেণি ও এর প্রকৃত ব্যবহার যাচাই করে শ্রেণি বহির্ভূত অবৈধ ভূমি ব্যবহারের তথ্য ও ভূমি উন্নয়ন কর ফাঁকি উদঘাটন করা সহজ হবে। এতে সরকারের প্রকৃত ভূমি রাজস্ব আহরণ বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। অন্যদিকে বিদ্যুৎ সংযোগের ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি কর্তৃক প্রদর্শিত জমির দলিল বা দাখিলকৃত জমির দলিলের অনুলিপির সঠিকতা যাচাই করার মাধ্যমে ডিপিডিসি ভূমির প্রকৃত মালিকের তথ্য যাচাই করতে পারবে। অনুষ্ঠানে ভূমি মন্ত্রণালয় ও ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সুত্র ঃ বাসস
|
|
|
|
২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বিটিআরসির উদ্যোগে এই কার্যক্রম চালু করা হয়। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আজ বিটিআরসি মিলনায়তনে গ্রাহকদের নিকট বাংলায় নোটিফিকেশন বা এসএমএস প্রেরণ কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. খলিলুর রহমান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মৈত্র টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাব উদ্দিন, গ্রামীণ ফোনের সিইও ইয়াসির আজমান, রবির ভারপ্রাপ্ত সিইও রিয়াজ রশিদ এবং বাংলা লিংক’র ভারপাপ্ত সিইও তৈমুর রহমান বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে মূল পবন্ধ উপস্থাপন করেন বিটিআরসির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাসিম পারভেজ। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, বাংলায় এসএমএস বা নোটিফিকেশন রূপান্তরের পেছনের কাজগুলো চ্যালেঞ্জিং ছিল; তা সত্ত্বেও সেটি করা হয়েছে। এই ঘটনাটি মাতৃভাষা, মা-মাটি ও মাতৃভূমির জন্য একটি ঐতিহাসিক ঘটনা বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রযুক্তিগত দিক থেকে কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষা পিছিয়ে নেই। এমন কোন ডিভাইস বা যন্ত্র নেই যেখানে বাংলা লেখা যাবে না উল্লেখ করে ডিজিটাল প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষার এই উদ্ভ্বাক বলেন, ১৯৮৭ সালে ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম হওয়ার সময়ও বাংলার প্রকৃত রূপ ছিল না; অনেক বর্ণমালা বাদ দেয়া হয়েছিল। কিন্তু আমি নিজে সেই বর্ণগুলো যুক্ত করাই। এরপর ইন্টারনেটে ব্যবহার করার যেসব সংকট ছিলো সেসবও দূর করা হয়েছে। বাংলার এনকোডিং ও কীবোর্ডও এখন প্রমিত। তাই প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষা ব্যবহার করা কঠিন এই অজুহাত দেয়ার কোন সুযোগ নেই। মন্ত্রী বলেন, একুশ আমাদের অহংকার। বাংলা ভাষা আন্দোলনের পথ বেয়েই বাঙালির জাতি রাষ্ট্র বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। বঙ্গবন্ধু কেবল ভাষা আন্দোলন করে দেশটাকে গড়ে তুলেননি। তিনি বলেছিলেন ‘আমরা স্বাধীনতা পেলে আমাদের দাপ্তারিক ভাষা হবে বাংলা’ বঙ্গবন্ধু তাই করেছিলেন। তিনি মুনির কীবোর্ডকে পূর্ব জার্মানীর অপটিমা কোম্পানির সহায়তায় অপটিমা মুনির টাইপ রাইটার যন্ত্রটি তৈরির ব্যবস্থা করেছিলেন বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় তিনি অফিস আদালতে বাংলা চালু করেছিলেন।
|
|
|
|
স্মার্টফোন থেকে গুগলে ব্রাউজ করলে অনেক নিউজ আপনাআপনিই দেখতে পান নিশ্চয়ই। গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট থেকে এই `ইউর নিউজ আপডেট` ফিচার সরিয়ে দিয়েছে জায়ান্ট টেক গুগল। ‘ইওর নিউজ আপডেট’ ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারী পছন্দ করতে পারেন এমন সংবাদ সাজিয়ে দিতো গুগল এবং তা পড়ে শোনানোও হতো ব্যবহারকারীকে। এই সংবাদ বাছাইয়ের কাজটি গুগল করতো ব্যবহারকারীর ডেটা সার্চের ভিত্তিতে। এ ছাড়াও বিশেষ নিউজ ফিড তৈরিতে ব্যবহারকারীর পছন্দ, অবস্থান, ইউজার হিস্ট্রি ও আগ্রহের মতো তথ্যগুলো নিতো গুগল। ‘লাইসেন্সড’ অংশীদারদের সুনির্দিষ্ট বিষয়ের খবর শোনাতো। পরবর্তীতে দীর্ঘ কন্টেন্টও যোগ হয়েছিল গুগলের সেবাটিতে। তবে এখন আর গুগল নিজে থেকে এই কাজটি করবে না। ২০১৯ সালে বাজারে প্রচলন হয়েছিল ‘ইওর নিউজ আপডেট’ ফিচারটির। মূল লক্ষ্য ছিল, অ্যালগরিদমিক অডিও ফিডের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের ছোট সংবাদ আপডেট দেওয়া। দ্য ভার্জের প্রতিবেদনে জানা যায় ‘ইওর নিউজ আপডেট’ বন্ধ হওয়ার খবরটি। ফিচারটি ব্যবহারকারীদের মেসেজ পাঠিয়ে এ বিষয়ে অবহিত করেছে গুগল। এ ছাড়াও ‘গুগল পডকাস্টের’ এক্সপ্লোর ট্যাব থেকেও ফিচারটিকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এই প্রসঙ্গে গুগলের মুখপাত্র বলেন, আমরা ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে আমাদের অডিও সংবাদ সেবা সীমিত করে দিচ্ছি। ব্যবহারকারীরা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্টের ‘নিউজ ব্রিফিংসের’ মাধ্যমে অডিও সারসংক্ষেপ শুনতে পারবেন। নিউজ ব্রিফিংস ফিচারটি নতুন নয়। ইওর নিউজ আপডেট ফিচারটি আসার আগে থেকেই এই সেবা পাওয়া যেত গুগলে। তবে এখন এটা গুগলের একক ফিচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। গুগল এখন সংবাদ বাছাই করে দেওয়ার বদলে ব্যবহারকারীর পছন্দকেই প্রাধান্য দিবে। নিউজ ব্রিফিংস ফিচারের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর জানতে পারবেন।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
করোনা ভাইরাসের বিস্তার থেকে রক্ষা পেতে নানা বিধি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বিশ্বজুড়ে। তবে এবার লন্ডনের তিনটি অফিস বন্ধ ঘোষণা করেছে ফেসবুক। রবিবার বিষয়টি জানিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক গণমাধ্যম ইন্ডিপেন্ডেন্ট।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি লন্ডনে ফেসবুকের এক কর্মীর শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত ওই ব্যক্তি সিঙ্গাপুর থেকে লন্ডনের অফিসে আসেন। তার পরই লন্ডনে ফেসবুকের তিনটি অফিসই বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। কারণ ফেসবুকের অফিসেও করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষের দাবি, ওই আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে আর কোন কর্মী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন কিনা তা জানে না ফেসবুক। তাই আপাতত অফিস বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। তবে এই সময়ের মধ্যে ফেসবুকের এসব অফিস খুব ভালভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার কাজ করা হবে বলেও জানানো হয়।
জানা যায়, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি সিঙ্গাপুরের অফিসের একজন কর্মী ছিলেন। গত২৪ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তিনি একাধিকবার কাজের প্রয়োজনে ফেসবুকের লন্ডন অফিসে যাওয়া আসা করেছেন। তার শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি জানার পরই লন্ডনের তিনটি অফিসই আপাতত বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফেসবুক। লন্ডনের ফেসবুকের তিনটি অফিসে অন্তত তিন হাজার কর্মী কাজ করেন। তাদের এখন থেকে বাসায় বসে অফিসের কাজ করতে বলা হয়েছে।
লন্ডনে এখনও পর্যন্ত প্রায় ১৫০ জনের বেশি মানুষ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন এবং ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত কয়েক দিনে লন্ডনে নতুন করে ৪৭ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
বর্তমানে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ হল হোয়াটসঅ্যাপ। ফোন নম্বরের মাধ্যমেই আমরা যোগাযোগ রাখতে পারি এই অ্যাপে। কিন্তু প্রত্যেকটি জিনিসেরই ভাল-খারাপ দুটি দিক আছে। হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজেই আমরা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গার মানুষের সঙ্গে ম্যাসেজে, ভিডিও কল, ছবির আদান-প্রদান ইত্য়াদি হয়ে থাকি। কিন্তু আমাদের নিজস্ব কিছু ভুলের জন্যই আমরা অনেক সময় নানান রকম বিপদে পড়ে যাই। আলোচনা করা যাক ভুলগেলো নিয়ে এবং আর এখনই সতর্ক হয়ে যান এই সব বিষয়ে।
১) আমরা মাঝে মাঝেই আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইল ফোটো পরিবর্তন করে থাকি। কিন্তু আমরা এটা জানি না যে এর থেকে হতে পারে নানান বিপদ। কারণ আমাদের কনট্যাক্ট লিস্টে থাকা প্রত্যেকেই আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইল ফোটো দেখতে পান। এমনকি এর থেকে অনেক রকম তথ্য় পেয়ে যান অনেকে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার হোয়াটসঅ্যাপে থাকা তিনটি অপশনের (Everyone, My contacts, Nobody) মধ্যে যে কোন একটি ব্যবহার করতে পারেন।
২) আমাদের ফোনের কনট্যাক্ট লিস্ট থেকে কিছু অপ্রাসঙ্গিক নম্বর ডিলিট করে দিতে হবে। যাদের সঙ্গে অনের আগে পরিচয় হলেও এখন আর কোনও যোগাযোগ নেই। এর ফলে বিপদ অনেকটা কম হতে পারে।
৩) হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করার আগে এই অ্যাপের সেটিংসে গিয়ে প্রাইভেসিতে সব কিছু MY contact করে নিন। এর ফলে আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমে আপনার পরিবারের কাউকে বা বন্ধুকে যাই কিছু দেবেন, তা শুধু সেই দেখতে পাবে। অন্য কেউ না।
৪) অনেক সময়ই হয়ে যে আমরা না চাইলেও আমাদের কনট্যাক্ট লিস্টে থাকা কিছু মানুষ হটাৎ করেই কোনও একটি গ্রুপে নিয়ে নেয়। এর জন্য প্রাইভেসিতে থাকা My contacts except ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে যে কেউ চাইলেই আপনাকে গ্রুপে নিতে পারবে না।
৫) প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকেই হোয়াটসঅ্যাপে `Good morning`-ধরনের কিছু ছবি সহ ম্যাসেজে আসতে থাকে। প্রয়োজনীয় ছবি ছাড়া অন্যান্য কোনও ছবি নিজের ফোনে রাখার প্রয়োজন নেই।
৬) আমরা মাঝে মাঝেই হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাট ব্যাকআপ করি। যদি কোনও চ্যাট আপনার প্রয়োজন হয়ে তাহলে সেটি আলাদা ভাবে সেভ করে রাখুন। কারণ, অযথা চ্যাট ব্য়াকআপের ফলে বাড়তে পারে নানান সমস্যা।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দেশের বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোনের নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হয়েছেন ইয়াসির আজমান।
গ্রামীণফোনের পরিচালনা পর্ষদের নির্দেশনা অনুযায়ী আগামি ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এ দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় গ্রামীণফোন। ইয়াসির আজমান বর্তমান সিইও মাইকেল ফোলির স্থলাভিষিক্ত হবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিইও হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার আগে ইয়াসির আজমান ২০১৫ সালের জুন থেকে গ্রামীণফোনের সিএমও ও ২০১৭ সালের মে থেকে ডেপুটি সিইও এবং সিএমও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তারও আগে টেলিনর গ্রুপের বিতরণ ও ই-বিজনেস বিভাগের প্রধান এবং টেলিনরের হয়ে বিভিন্ন দেশে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন গ্রামীণফোনের এই নতুন সিইও।
নতুন দায়িত্ব পাওয়া প্রসঙ্গে ইয়াসির আজমান বলেন, গ্রামীণফোনের সিইও হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণের প্রস্তাব পেয়ে আমি অনেক আনন্দিত এবং সম্মানিত বোধ করছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ, সামাজিক ক্ষমতায়ন এবং আমাদের গ্রাহকদের জন্য যা গুরুত্বপূর্ণ তার সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাসী।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনাকে পূর্ণরূপে বিকশিত করতে আমাদের এই সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য অত্যন্ত কার্যকর। আমি আমাদের সাতকোটি ৫০ লাখ গ্রাহকের আস্থাকে সম্মান জানাই। আমাদের উদ্ভাবনী প্রযুক্তি আর সেবার মাধ্যমে তাদের আরও উন্নত সেবা দিয়ে যেতে চাই।
প্রসঙ্গত, বর্তমান সিইও মাইকেল ফোলি আফ্রিকায় তার পরিবারের কাছে ফিরে যাবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এতে অপারেটরটির পরিচালনা পর্ষদ আজমানকে তার জায়গায় বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, সারা দেশকে ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের আওতায় আনলেই হবে না, ইন্টারনেটের উচ্চগতি নিশ্চিত করতে হবে।
রোববার সকালে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক অনুষ্ঠানে, ১৪৬টি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে ১০ মেগাবাইট গতিসম্পন্ন নেটওয়ার্ক চালু করে তিনি এ কথা বলেন।
শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক চালু করার কাজ শুরু হয়েছে। ফ্রি ওয়াইফাই চালু হওয়া প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১০ এমবিপিএস গতির ব্যান্ডউইথ পাবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এক বছর পর্যন্ত বিনামূল্যে এই ব্যান্ডউইথ পাবে। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় অথবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এ ব্যান্ডউইডথের খরচ বহন করবে। তবে শিক্ষার্থীদের জন্য এটি বিনামূল্যেই।
অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশে সবারই দাবি সব জায়গায় ওয়াইফাই জোন করে দেয়ার। বিশেষ করে আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের, সেই কারণেই আমরা এই প্রকল্প হাতে নিয়েছিলাম। ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা যখন আরম্ভ করি তখন অনলাইন তো দূরের কথা ইন্টারনেট কানেকশনেরই অভাব ছিল। মাত্র ১ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট অ্যাকসেস পেত, এখন সেটা প্রায় ৬০ শতাংশে চলে এসেছে।
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, আমরা গত ১০ বছরে ১০ কোটি মানুষকে অনলাইনে এনেছি। আমাদের তরুণদের যে দাবি সব জায়গা তাদের ওয়াইফাই করে দেয়া, সেটা কিন্তু আমাদের আওয়ামী লীগ সরকার করে যাচ্ছে। এই প্রকল্প হল সেটারই অংশ, সরকারি সব বিশ্ববিদ্যালয়ে টেলিযোগাযোগ বিভাগ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ওয়াইফাই জোন করে দিচ্ছে। এই কাজ চলমান থাকবে। সারাদেশেই আমরা ইন্টারনেট আনছি, ইউনিয়ন পর্যন্ত আমরা ফাইবার নিয়ে যাচ্ছি।
জয় বলেন, আমার স্বপ্ন হচ্ছে দেশের ১৬ কোটি মানুষকেই আমরা অনলাইনে আনব। এটা হচ্ছে আমাদের ওয়াদা।
২০১৮ সালে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের উদ্যোগে ‘ইন্সটলেশন অব অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক অ্যাট গভর্মেন্ট কলেজ, ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড ট্রেইনিং ইন্সটিটিউট’ শীর্ষক এই প্রকল্পটি নেয়া হয়। এটি বাস্তবায়ন করছে বিটিসিএল। প্রকল্পের আওতায় সারাদেশে ৫৮৭ সরকারি কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও ট্রেনিং ইন্সটিটিউটে বিনামূল্যে উচ্চগতির ওয়াইফাই দেয়া হবে। এ জন্য সরকার খরচ করছে ৪৫ কোটি টাকা।এরমধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৪৩টি, ময়মনসিংহে ৩৫টি, চট্রগ্রামে ১০৭, বরিশালে ৪৫, খুলনায় ৮৩, রাজশাহীতে ৮৫, রংপুরে ৫৬ এবং সিলেটে বিভাগে ৩৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সবগুলো বিভাগের এসব সরকারি কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে তিন লটে অপটিক্যাল ক্যাবল ও যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হবে। পর্যায়ক্রমে দেশের সব বেসরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়েও এ সুবিধা সম্প্রসারণ করার কথা রয়েছে।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন অ্যাপ এনেছে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসুবক। ভিউপয়েন্টস নামের এই মার্কেট রিসার্চ অ্যাপটি থেকে আয়ও করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
ব্যবহাকারীরা অ্যাপটি দিয়ে ওয়েল বিয়িং (সুস্থতা) সম্পর্কিত জরিপে অংশ নিতে পারবেন। প্রতিবার জরিপে অংশ নিতে ব্যবহারকারীরা ১৫ মিনিট সময় লাগবে। এতে নম্বর পাওয়া যাবে ১০০০। এই পয়েন্টের জন্য ফেইসবুক দেবে ৫ ডলার। এভাবে বছরজুড়ে জরিপে অংশ নিলে পাওয়া যাবে ৬০০ ডলার। পয়েন্ট অর্জনের পরে ব্যবহারকারীরা পেপালের মাধ্যমে পেমেন্ট পাবেন।
অ্যাপটির ব্যবহার করতে হলে নাম, ঠিকানা, দেশ, জন্ম-তারিখ ও লোকেশন দিতে হবে। কোনো থার্ড পার্টি কোম্পানির কাছে এসব তথ্য বিক্রি করা হবে না বলে জানিয়েছে ফেইসবুক।
অ্যাপটি বর্তমানে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্ম থেকে ডাউনলোড এবং ব্যবহার করতে পারবেন। আগামী বছর থেকে অন্যান্য দেশের এটি চালু করবে ফেসুবক।
ভিউপয়েন্টসের প্রোডাক্ট ম্যানেজার ইরেজ নাভেহ বলেছেন, অ্যাপটির মাধ্যমে নেয়া তথ্য তৃতীয় পক্ষের কাছে বিক্রি করবো না। অনুমতি ছাড়া, ফেসবুক বা অন্য কোথাও প্রকাশ করবো না। যেকোনও সময় অংশগ্রহণ বাতিলও করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশের জনগণের জন্য আর্থিক সেবাখাতকে আরও সহজ ও নিরাপদ করতে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ কে পরিচয়, অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে সংযুক্ত করে ১ মিনিটে নগদ অ্যাকাউন্ট, সেবা উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। মঙ্গলবার সকালে সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে এক অনুষ্ঠানে এই সেবার উদ্বোধন করেন তিনি।
এর আগে, যেকোনো মোবাইল একাউন্টের জাতীয় পরিচয় পত্র শনাক্ত করতে ৫ দিন সময় লাগতো। পরিচয় এপ্লিকেশনের মাধ্যমে এখন তথ্য যাচাই বাছাই করতে সময় লাগে মাত্র এক মিনিট।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিশ্ব ডাক দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাক টিকেট, টেলিটকের উদ্যোগে আর্কাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের আইএসবিএন ও বারকোড সেবা ও ওয়েবভিত্তিক অনলাইনকরণ, টেলিটকের টেলি-পে সেবা এবং টেসিস এর নতুন পণ্য ল্যাপটপ ও মোবাইল উদ্বোধন করেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, নগদের এমডি তানভীর মিশুকসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের এক আবিষ্কারের খবর জানিয়েছেন ফেইসবুকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জাকারবার্গ। ফেইসবুক পোস্টে তিনি মেনিনজাইটিস নামের স্নায়ুরোগের প্রাদুর্ভাব বিষয়ে সাফল্যের খবর জানিয়েছেন। তার দাতব্য প্রতিষ্ঠান চ্যান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ ও বায়োহাবের তৈরি একটি টুল ব্যবহারের প্রশংসা করেছেন পোস্টে। বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা মেনিনজাইটিসের প্রাদুর্ভাবের কারণ খুঁজে বের করতে ‘আইডিসেক’ নামের একটি টুল ব্যবহার করেছেন বলে জানান জাকারবার্গ, যা তৈরি করেছে তারই প্রতিষ্ঠান চ্যান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ ও বায়োহাব। ফেইসবুক পোস্টে জাকারবার্গ জানান, আইডিসেক বা ইনফেকটিয়াস ডিজিজ সিকোয়েন্সার একটি ওপেন সোর্স ও ক্লাউডভিত্তিক টুল যা যে কোনো ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারেন। এ টুল ব্যবহার করে শিশুদের রোগ প্রতিরোধের বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব বলে জানান তিনি। এ টুল তৈরিতে সহায়তা করার জন্য জাকারবার্গ গেটস ফাউন্ডেশনকে ধন্যবাদ জানান তার পোস্টে। একই সঙ্গে তিনি এটি নিয়ে তৈরি একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন তার পোস্টে। তার পোস্টে প্রায় ২৭ হাজার প্রতিক্রিয়া, প্রায় তিন হাজার কমেন্ট ও প্রায় তিন হাজার শেয়ার হয়েছে। এছাড়া ভিডিওটি তিনটি মোডে পোস্ট করা হয়েছে বায়োহাবে। যেখান থেকে ওই ভিডিও ডকুমেন্ট্রি দেখা যাবে।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহারে সমস্যা হওয়ায় গ্রাহকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। বুধবার এক বার্তায় ক্ষমা চায় সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি।
ফেসবুক বলে, ‘ফেসবুকে ছবি ও ভিডিও আপলোড, এবং এগুলো পাঠাতে সমস্যা হচ্ছে। আমাদের নজরে এসেছে বিষয়টি। এজন্য আমরা ক্ষমা চাচ্ছি। আমরা সমস্যা সমাধানে কাজ করে যাচ্ছি। দ্রুতই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে ফেসবুক।’
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভার্জের খবরে বলা হয়, বুধবার সমস্যা দেখা দিলেও ফেসবুক জানায়নি আসলে কেন এমনটি হয়েছে। তবে আইটি বিশেষজ্ঞরা প্রাথমিকভাবে মনে করছেন কারিগরি ত্রুটির কারণে এই বিভ্রাট হয়েছে।
ডেইলি মেইল বলছে, সার্বিক ব্যাপারে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি। ফেসবুক কর্তৃপক্ষও এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক কিছু জানায়নি।
বুধবার দুপুরের পর থেকে সমস্যার সৃষ্টি হয়। ফেসবুকের পাশাপাশি ছবি শেয়ারিংয়ের জনপ্রিয় অ্যাপ ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহারেও সমস্যায় পড়তে হয় ব্যবহারকারীদের। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের দেশগুলোতে এই বিভ্রাট সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছে।
বাংলাদেশে বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ফেসবুকে ঢোকা গেলেও গতি ছিল খুবই কম। রাত ৮টা ৪৯ মিনিট থেকে বাংলাদেশে সমস্যা বেশি দেখা দেয়।
ক্ষতিগ্রস্ত ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় ৩৯ শতাংশ লগইন করার সময় সমস্যার মুখে পড়েন। এদিকে, ছবি আপলোডের সমস্যার মুখে পড়েন ৩৩ শতাংশ ব্যবহারকারী। এ নিয়ে টুইটারে নিজেদের ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন বহু ফেসবুক ব্যবহারকারী।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
হঠাৎ করেই ডাউন হয়ে গেছে জয়প্রিয় সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক। ফেসবুকের নিউজফিড ও ছবির ব্যবহারে ব্যর্থ হচ্ছেন এর ব্যবহারকারীরা।
বুধবার (৩ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে আটটার দিক থেকে এ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন ব্যবহারকারীরা।
সাইটটিতে ঢোকার কিছুক্ষণের মধ্যেই সাইটটি ‘ডাউন’ হয়ে যাচ্ছে বলে ব্যবহারকারীদের অভিযোগ। এতে দুর্বিপাকে পড়েছেন ফেসবুক ব্যবহারকারীরা।
জানা যায়, ৩৯ শতাংশ ব্যবহারকারী তাদের ফেসবুক প্রোফাইলে লগইন এবং ৩৩ শতাংশ ব্যবহারকারী ছবি সমস্যায় ভুগছেন। অপরদিকে, ফেসবুক কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এ ঘটনার দ্রুত সম্ভব সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।
তবে এ বিষয়ে ফেসবুক সদর দফতর থেকে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: আবদুল মালেক, সুগ্ম সম্পাদক: মো: জাহাঙ্গীর আলম শাহ। সম্পাদক কর্তৃক ২৪৪ (২য় তলা), ৪নং জাতীয় স্টেডিয়াম, কমলাপুর, ঢাকা-১২১৪
থেকে প্রকাশিত এবং স্যানমিক প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজেস, ৫২/২, টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত।
মোবাইল: ০১৮৪১৭৪৯৮২৪, ০১৮৪১৭৪৯৮২৫
ই-মেইল: ই-মেইল: noboalo24@gmail.com,
bmengineering77@gmail.com, ওয়েবসাইট www.dailynoboalo.com
|
|
|
|