|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * শনিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করছে সরকার   * বাংলাদেশের পুলিশ সংস্কারে সহায়তা করবে ইতালি : রাষ্ট্রদূত   * ডোনাল্ড লু’র নেতৃত্বে কাল ঢাকা আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল   * আমাদের সফল হতেই হবে : জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা   * বাংলাদেশের আর্থিক স্থিতিশীলতাকে প্রধান্য দেবে মার্কিন প্রতিনিধি দল : মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর   * গাজা যুদ্ধে ক্ষুদ্ধ জাতিসংঘ কর্মকর্তা বিশ্ব ‘মানবতা’ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন   * অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পদ্মা সেতু প্রকল্পে ব্যয় সাশ্রয় করেছে ১ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা : মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান   * জাতিসংঘের মানবাধিকার ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং টিম বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কারের সুপারিশ করবে : মুখপাত্র   * প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর ফোন   * বন্যায় দেশের ১২ জেলায় প্রায় ৪৮ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত, ১৫ জনের মৃত্যু  

   স্বাস্থ্য চিকিৎসা -
                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 
চট্টগ্রামে এক বছরের ব্যবধানে ডেঙ্গু বেড়েছে ১০ গুণ

চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় জ্বরের সঙ্গে শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা থাকায় গত মঙ্গলবার সাকিবুল হাসান নামের এক কিশোরকে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নেওয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শে পরদিন পরীক্ষা করলে তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে। ওই রাতে তাকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সাকিবুল হাসানের পাশাপাশি চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার আগ পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় আরো সাতজন হাসপাতালে ভর্তি হয়। এই সাতজনের মধ্যে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) চারজন, হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুইজন এবং চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে একজন ভর্তি।

চট্টগ্রামে এক বছরের ব্যবধানে ডেঙ্গু বেড়েছে ১০ গুণ
                                  

চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় জ্বরের সঙ্গে শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা থাকায় গত মঙ্গলবার সাকিবুল হাসান নামের এক কিশোরকে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নেওয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শে পরদিন পরীক্ষা করলে তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে। ওই রাতে তাকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সাকিবুল হাসানের পাশাপাশি চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার আগ পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় আরো সাতজন হাসপাতালে ভর্তি হয়। এই সাতজনের মধ্যে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) চারজন, হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুইজন এবং চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে একজন ভর্তি।

ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৪
                                  

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু-আক্রান্ত হয়ে আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে চলতি মাসে মোট ৫ জনের মৃত্যু হলো। আর নতুন করে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪ জন রোগী। আর আক্রান্তদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬ জন। এর আগের দিন মঙ্গলবার ডেঙ্গুতে মৃত্যু না হলেও আক্রান্ত হয়েছিলেন ১২ জন। এই নিয়ে চলতি মাসের ১৮ দিনে মোট ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৩৮ জন।

 

বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদফতর এই তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে সর্বমোট ৮০ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার ৪৭টি সরকারি- বেসরকারি হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩৯ জন।

এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ জন, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে ৮ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৪ জন এবং বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ৩ রোগী। আর চলতি মাসে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ছাড়া পেয়েছেন ৩৫৩ জন।

ডেঙ্গুতে মৃত্যু বেড়ে ২৮১, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
                                  

ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮১ জনে। আর নতুন আক্রান্তসহ বর্তমানে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা ৩৯৫ জন।

মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৬২ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৩৫ জন এবং ঢাকার বাইরে ২৭ জন।

অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬২ হাজার ১৮৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৩৯ হাজার ১৩৪ এবং ঢাকার বাইরের ২৩ হাজার ৫৫ জন।

অন্যদিকে, ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬২ হাজার ১৮৯ জনের মধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৬১ হাজার ৫১৩ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৩৮ হাজার ৭৫৮ এবং ঢাকার বাইরের ২২ হাজার ৭৫৫ জন।

গত ১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৮১ জনের। এবছর ২১ জুন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ এ সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল। 

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু এক, হাসপাতালে ১০৮ রোগী
                                  

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এই সময়ে নতুন করে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০৮ জন। আক্রান্তদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৭ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪১ জন।

 

এর আগের দিন সোমবার ডেঙ্গুতে মৃত্যু না হলেও আক্রান্ত হয়েছিলেন ১১৩ জন। এই নিয়ে চলতি মাসের ২০ দিনে ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ২৭১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৮ জনের। আর চলতি বছরে দেশে মোট ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ৬১ হাজার ৬২৯ জন এবং চলতি বছরে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৭২ জনের ।

মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদফতর এই তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের সরকারি- বেসরকারি হাসপাতালে সর্বমোট ৫৮০ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার ৪৭টি সরকারি- বেসরকারি হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩৩১ জন। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় বেশি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সর্বোচ্চ ভর্তি রয়েছেন স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৭ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩২ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩০ জন, পুলিশ হাসপাতাল রাজারবাগে ২১ জন এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৮ জন রোগী ভর্তি আছেন। এ ছাড়া চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু থেকে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৬০ হাজার ৭৭৭ জন রোগী।

গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩৫১ জন হাসপাতালে ভর্তি
                                  

আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ২৫৪ জন।
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৩৫১ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ২০৭ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে ১৪৪ জন ভর্তি হয়েছে।
আজ স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১ হাজার ৭১০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছে। ঢাকার ৫৩ টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৯৩৩  জন এবং অন্যান্য বিভাগে ভর্তি ৭৭৭ জন রোগী।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে ৫৮ হাজার ২০৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৭ হাজার ১০ জন এবং ঢাকার বাইরে ২১ হাজার ১৯৯ জন।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়েছে ৫৬ হাজার ২৪৫ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৫ হাজার ৯২২ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন স্থানে ২০ হাজার ৩২৩ জন সুস্থ হয়েছে।

গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু : ভর্তি ৪৩৬ জন
                                  

গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ২৫০ জন।
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৪৩৬ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ২৫৩ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে ১৮৩ জন ভর্তি হয়েছে।
আজ স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১ হাজার ৮২৭ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছে। ঢাকার ৫৩ টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১ হাজার ৬৭ জন এবং অন্যান্য বিভাগে ভর্তি ৭৬০ জন রোগী।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে ৫৬ হাজার ৯৩২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৬ হাজার ২৬৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ২০ হাজার ৬৬৪ জন।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫৪ হাজার ৮৫৫ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৫ হাজার ৫০ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন স্থানে ১৯ হাজার ৮০৫ জন সুস্থ হয়েছেন।

ডেঙ্গু জ্বরে আরও ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৫০
                                  

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৫০ জন নতুন রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। একই সময়ে আরও তিন ডেঙ্গুরোগীর মৃত্যু হয়েছে।

 শুক্রবার (১৮ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৫০ জন নতুন রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১৭১ জন ও ঢাকার বাইরে ৭৯ জন।

বর্তমানে সারা দেশে দুই হাজার ৭১২ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে এক হাজার ৫৩৮ জন ও ঢাকার বাইরে এক হাজার ১৭৪ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৫১ হাজার ৬০২ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩৩ হাজার ৪৩১ জন ও ঢাকার বাইরে ১৮ হাজার ১৭১ জন।

একই সময়ে সারা দেশে ছাড়প্রাপ্ত রোগীর সংখ্যা ৪৮ হাজার ৬৭০ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ছাড়প্রাপ্ত রোগীর সংখ্যা ৩১ হাজার ৭৬২ জন ও ঢাকার বাইরে ১৬ হাজার ৯০৮ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজন মারা গেছেন। চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২২০ জন মারা গেছেন।

গত বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ছিল ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই সময়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৮ হাজার ২৬৫ জন ও ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যান ১০৫ জন।

ডেঙ্গুতে রেকর্ড ৯ মৃত্যু, হাসপাতালে নতুন রোগী ৮৮২
                                  

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ৮৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নয়জনের মৃত্যু হয়েছে। যা চলতি একদিনে বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু। এর আগে গত ১৩ অক্টোবর একদিনে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬১ জনে। আর নতুন আক্রান্তসহ বর্তমানে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা তিন হাজার ৬৭৬ জন। 

বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার (২ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৮৮২ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৪৯৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ৩৮৪ জন। নতুন আক্রান্তসহ বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি থাকা ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে তিন হাজার ৬৭৬ জনে। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪০ হাজার ৯৮৩ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ২৭ হাজার ৬৪৬ জন এবং ঢাকার বাইরে রয়েছেন ১৩ হাজার ৩৩৭ জন। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ৩৭ হাজার ১৪৬ জন।

ডেঙ্গুতে রেকর্ড ৯ মৃত্যু, হাসপাতালে নতুন রোগী ৮৮২
                                  

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ৮৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নয়জনের মৃত্যু হয়েছে। যা চলতি একদিনে বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু। এর আগে গত ১৩ অক্টোবর একদিনে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬১ জনে। আর নতুন আক্রান্তসহ বর্তমানে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা তিন হাজার ৬৭৬ জন। 

বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার (২ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৮৮২ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৪৯৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ৩৮৪ জন। নতুন আক্রান্তসহ বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি থাকা ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে তিন হাজার ৬৭৬ জনে। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪০ হাজার ৯৮৩ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ২৭ হাজার ৬৪৬ জন এবং ঢাকার বাইরে রয়েছেন ১৩ হাজার ৩৩৭ জন। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ৩৭ হাজার ১৪৬ জন।

সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা ‘অ্যান্টিভেনম’ মিলবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে
                                  

সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা ‘অ্যান্টিভেনম’ এখন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাওয়া যাচ্ছে। আসন্ন বর্ষ মৌসুমের কথা চিন্তা করে দেশের বেশির ভাগ উপজেলা হাসপাতালে অ্যান্টিভেনমের পর্যাপ্ত মজুদ ও সরবরাহ করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে সারাদেশের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসার জন্য অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন সরবরাহ করা হয়েছে। প্রতিষেধক আবিষ্কারের আগে বিষাক্ত সাপে কেটে মৃত্যুর প্রহর গোনা ছাড়া কিছুই করার ছিলো না। কিন্তু এখন সাপে কাটা রোগীরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলেই দিতে পারবেন অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজার জেলার সিভিল সার্জন ডা. চৌধুরী জালাল উদ্দিন মুর্শেদ বাসসকে জানান, ‘আমার এখানে জেলা সদর হাসপাতালসহ সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পর্যাপ্ত অ্যান্টিভেনম মজুত আছে। বর্ষা মৌসুমে  সাপেকাটা রোগী বেড়ে যায়, তাই এ বছর সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে রোগীদের অ্যান্টিভেনম ইনজেকশান দেওয়া হবে। ’ 
তিনি বলেন, ‘অনেকে সাপে কাটার পর আগে ওঝা বা কবিরাজের কাছে নিয়ে যায়। যখন রোগীর অবস্থা খারাপ হয়ে যায় তখন হাসপাতালে নিয়ে আসেন, ফলে সেই সময়ে ডাক্তারদের আর কিছু করার থাকে না। এই কারণে আমাদের দেশে সাপের কামড়ে বেশি মানুষ মারা যায়। তাই আমি বলবো কাউকে সাপে কাটলে তাকে ওঝা বা কবিরাজের কাছে নিয়ে না গিয়ে সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে বিনামূল্যে অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন দিবেন।’
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে জানা গেছে, দেশে এখন পর্যাপ্ত অ্যান্টিভেনম মজুদ রয়েছে। সারা দেশের ৮০টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিভিল সার্জন কার্যালয়, জেলা সদর হাসপাতাল এবং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যান্টিভেনম সরবরাহ করা হয়েছে।এ পর্যন্ত ৪১ হাজার ৪৭০ ডোজ প্রতিষেধক সরবরাহ করা হয়েছে। আরও ব্যাপক মজুদ রয়েছে। 
বান্দরবান জেলা সিভিল সার্জন ডা. নীহার রঞ্জন নন্দী বাসসকে জানান, ‘বান্দরবান জেলা সদর হাসপাতাল এবং সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যান্টিভেনম যথেষ্ট মজুদ রয়েছে।’ 
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন মতে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে প্রতি বছর প্রায় ৫০ লাখ মানুষ সাপের ছোবলের শিকার হচ্ছেন। এর মধ্যে প্রায় ২৫-২৭ লাখ মানুষের শরীরে বিষ প্রবেশে প্রায় দেড় লাখের মৃত্যু ও প্রায় পাঁচ লাখ লোক অন্ধ ও চিরস্থায়ী পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। আফ্রিকার ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সাপে কাটার ঘটনা সবচেয়ে বেশি লক্ষ করা যায়।
গবেষকরা বলছেন, বর্ষা মৌসুমে সকাল ও সন্ধ্যায় সাপে বেশি  ছোবল দেয়। বন্যাপ্রবণ এলাকায় সাপে বেশি ছোবল দেয়। শীতকালে গোখরা সাপের দংশনের ঘটনা ঘটে। বর্ষাকালে প্রত্যন্ত অঞ্চলের সাপে কাটা রোগী হাসপাতালে আনার পথে মৃত্যু ঘটে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, প্রতি বছর দেশে সাপে প্রায় ৯ লাখ মানুষকে ছোবল দেয়। এর মধ্যে প্রতিদিন গড়ে ১৬-২০ জন মানুষ মারা যায়, বছর শেষে সেই হিসাব ছয় হাজারে গিয়ে ঠেকে। বিশেষ করে বন্যার সময় দেশে সাপের উপদ্রপ বাড়ে। এ ছাড়া হাওর ও উপকূলীয় অঞ্চলে সাপের উপদ্রপ বেশি। গত বছর দেশে সর্পদংশন-সংক্রান্ত নিয়মিত জরিপ হওয়ার কথা থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে সেটি করা সম্ভব হয়নি।  সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসায় প্রতি বছর সরকার প্রায় ১০০ মিলিয়ন টাকার অ্যান্টিভেনম ক্রয় করে। এসব অ্যান্টিভেনম আসে ভারত থেকে। 
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম বলেন, অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে প্রত্যেক জেলা-উপজেলায় অ্যান্টিভেনম দেওয়া হয়। তা ছাড়া চিকিৎসকদের নিয়মিত প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়। তবে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের চিকিৎসকরা নিরাপত্তাজনিত কারণে অ্যান্টিভেনম প্রদানে অনেক সময় বিরত থাকেন। কারণ অ্যান্টিভেমন প্রয়োগে অনেক সময় শরীরে তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়।
জানা গেছে, গত এক বছরে দেশে মোট ২ হাজার ৭৯৮ জন সাপে কাটা রোগীর পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা হয়েছে। এর মধ্যে অনেকের শরীরেই প্রয়োগ করা হয়েছে অ্যান্টিভেনম। একই সময়ে সাপে কাটা ৩৪ রোগীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বিভাগওয়ারি সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ১৪৭ জন সাপে কাটা রোগী চিকিৎসা পেয়েছেন চট্টগ্রামে। এরপর ৮৯৯ জন চিকিৎসা পেয়েছেন রাজশাহী বিভাগে। এ ছাড়া খুলনা বিভাগে ২৯১, রংপুর বিভাগে ২১৭, ঢাকা বিভাগে ৫৭, সিলেট বিভাগে ৬৪ ও বরিশাল বিভাগে ৩৩ জন চিকিৎসা পেয়েছেন।
ফরাসি চিকিৎসক আলবার্ট কেলমেট কর্তৃক ১৮৯৫ সালে অ্যান্টিভেনম আবিষ্কারে সাপে কাটা লাখ লাখ রোগীকে নতুন জীবনের দিশা দিয়েছে। কিন্তু তবুও সমাজে কুসংস্কার থাকায় সাপে কাটা রোগী নিয়ে হাসপাতালে না এসে স্বজনরা ওঝার কাছে যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০১৮ সালের প্রতিবেদনে সংস্থাটি বলছে, বাংলাদেশে ৯৪ প্রজাতির সাপ রয়েছে। এদের মধ্যে ২৬টি প্রজাতি বিষধর। বাকি ৬৮ প্রজাতির সাপের বিষ নেই। এরা ছোবল দিলে কিছুই হয় না। বিষধর ১২ প্রজাতির সাপের অবস্থান সাগরে, বাকিগুলো গহীন জঙ্গলে এবং লোকালয়ে বাস করে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের নন-কমিউনিকেবল ডিজিজের (এনসিডিসি) পরিচালক অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন বাসসকে জানান, যেসব অঞ্চলে সাপের কামড়ে মানুষের মৃত্যু হয় সেসব অঞ্চলে যদি সাপে কাটার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুতগতিতে অ্যান্টিভেনম দেওয়া যায় তাহলে অবশ্যই সাপের কামড়ে মৃত্যু কমানো সম্ভব। সারাদেশের সরকারি হাসপাতালে সাপে কাটা রোগীদের বিনামূল্যে অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন দেয়া হচ্ছে। বর্ষাকালে বৃষ্টিপাত ও বন্যার সময় সাপের উপদ্রব বেড়ে যায়। তাই বর্ষা শুরু আগেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে সারাদেশের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসার জন্য অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন সরবরাহ করা হচ্ছে। 
তিনি বলেন, বর্তমানে সাপের কামড়ের অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত এবং আধুনিক চিকিৎসা রয়েছে। কিন্তু গ্রামাঞ্চলে ওঝা বা বৈদ্যর কাছে নিয়ে কেবলমাত্র সময় নষ্টই হয় না, রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে পরে। তাই দ্রুতগতিতে হাসপাতালে নিয়ে আসতে হবে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যান্টিভেনম রয়েছে, চিকিৎসকরাও প্রশিক্ষিত। দেশের যেকোনো উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাপে কাটা রোগী থাকলে তাকে ওঝা বা কবিরাজের কাছে নিয়ে না গিয়ে সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে বিনামূল্যে ইনজেকশন দেয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

কাদের সিদ্দিকী হাসপাতালে ভর্তি
                                  

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভর্তি হয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম-সম্পাদক প্রিন্সিপাল ইকবাল সিদ্দিকী এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, গত ২০ মার্চ পেটে ব্যথা নিয়ে গলব্লাডারের পাথর অপসারণের জন্য তিনি অধ্যাপক ছয়েফউদ্দিন আহমদের তত্ত্বাবধানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্জারি বিভাগে ভর্তি হন।

ইতোমধ্যে কাদের সিদ্দিকীর বড় ভাই ও সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক অব্দুল্লাহ আবু সাইয়িদ, সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহসানুল হক মিলন, গণফোরাম নেতা মোস্তফা মহসিন মন্টু হাসপাতালে বঙ্গবীরকে দেখে গেছেন বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।

 উল্লেখ্য, গত বছরের সেপ্টেম্বরে একই হাসপাতালে আলট্রাসনোগ্রাম করার পর গলব্লাডারে পাথর ধরা পরে, কিন্তু করোনা শনাক্ত হওয়ায় তখন তার অপারেশন করা সম্ভব হয়নি। সুস্থতার জন্য বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী সবার কাছ দোয়া চেয়েছেন।

করোনায় ৮ জনের মৃত্যু, শনাক্তের হার ৩ দশমিক ২২
                                  

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আরও ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে ৭৩২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। বুধবার (২ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩ দশমিক ২২ শতাংশ।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (১ মার্চ) করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৮ জনের মৃত্যু হয়। আর একই সময়ে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছিল ৭৯৯ জনের। 

এ নিয়ে দেশে মোট ১৯ লাখ ৪৫ হাজার ১০৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে এবং এ পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ২৯ হাজার ৫৩ জন।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের শেষে চীনের উহানে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। এরপর কয়েক মাসের মধ্যে এ ভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। দেশে প্রথম করোনা শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। আর প্রথম মৃত্যু হয় একই বছরের ১৮ মার্চ।

 

 

 
বর্তমানে বাংলাদেশের করোনার অবস্থা
                                  

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট ২৮ হাজার ৬৭০ জনের মৃত্যু হলো।

একই সময়ে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮৩৫৪ জনের। এ নিয়ে মোট করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে  ১৮ লাখ ৭৯ হাজার ২৫৫ জনে।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,২৪ ঘণ্টায় ৪১ হাজার ৮৭৯টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৪১ হাজার ৬৯৮টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ২০ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।

এতে আরও বলা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ৮০০ জন। এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৬ লাখ ২২ হাজার ৮৫৭ জন।

২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ২৬ জন পুরুষ, ১৭ জন নারী। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ ১৫ জন মারা গেছেন। এছাড়া  চট্টগ্রামে ১১, রাজশাহীতে ২, খুলনায় ১৩, রংপুরে ১ ও ময়মনসিংহে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

করোনা প্রতিরোধে যা যা খাবেন
                                  

অনলাইন ডেস্ক :

মহামারি করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় এখন পর্যন্ত কোন প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি। তাই এ ভাইরাস থেকে বাঁচতে বিশ্বজুড়ে লকডাউন বা কারফিউ ঘোষণা করো হয়েছে। সেই সঙ্গে এই ভাইরাস মোকাবেলায় শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। ভারতের বিখ্যাত আয়ুর্বেদিক পথ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান চরক ফার্মার কয়েকজন বিশেষজ্ঞ গবেষক ও চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে রোগ প্রতিরোধকারী বেশ কিছু খাবারের কথা জানিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।

মুগ ডাল : খুব সহজেই হজম হয় মুগ ডাল। প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ পুষ্টিতে ভরপুর এই দানা শস্যটি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দারুণ কার্যকরী।

সবুজ শাক : পালংশাক, কারিপাতা, লাউশাক, কলমিশাক খেতে পারেন। আমাদের ক্যালসিয়াম ও আয়রনসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের জোগান দেয় সবুজ শাক। এগুলো মশলায় হালকা ঝলসে নিলে দারুণ উপাদেয় হতে পারে বলে জানাচ্ছেন ভেষজ বিশেষজ্ঞ গবেষক ও চিকিৎসকরা।

হলুদ : হাজার বছর ধরে হলুদ আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর দায়িত্ব পালন করে আসছে। হলুদ তরকারির শুধু রং বদলাতেই ব্যবহার করা হয় না। এর ব্যাপক ভেষজগুণ রয়েছে। বাড়তি সতর্কতা আকারে অনেকে নিয়মিত এক টুকরো কাচা হলুদ খেয়ে থাকেন।

ডাল : প্রোটিনের দারুন উৎস হচ্ছে ডাল। এটা এমন একটি উদ্ভিজ্জ প্রোটিন যা সবার জন্যই উপকারী। এ ছাড়া এতে নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান থাকায় নিয়মিত ডাল খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। মসুর, মুগ, মাসকলাই, ছোলা ও খেসারির ডাল শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। এছাড়া এতে থাকা পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং ফাইবার উচ্চ রক্তচাপ কমাতে ভূমিকা রাখে।

গোল মরিচ ও জিরা : গোল মরিচ ক্রনিক সর্দি-কাশি থেকেও রক্ষা করে। ছোট্ট এই কালো দানার অসীম গুণ। আর জিরা হজমে সাহায্য করে, অতিরিক্ত ওজন কমায় ও লিভার ভালো রাখে।

মৌসুমী ফল : কমলালেবু, পেঁপে, আঙুর, আনার, তরমুজ, জলপাই, আনারস ইত্যাদি ফল আমাদের হাতের নাগালেই থাকে। করোনাভাইরাসজনিত কোভিড-১৯ বা যেকোনো রোগ দানা বাধার আগেই যেন আমাদের শরীর প্রতিরোধী হয়ে উঠতে পারে এজন্য এসব ফল খেতে হবে। এর মধ্যে পেপে হজমে দারুণ কার্যকর। আর আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাস। এসব উপাদান আমাদের দেহের পুষ্টির অভাব পূরণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়াও আনারসে রয়েছে ব্রোমেলিন, ক্যালসিয়াম ও ম্যাংগানিজ।

ভিটামিন সি : আমলকি, লেবু, কমলা, কাচা মরিচ, করলা এগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বাড়ায়। 

কেন মাস্ক পরবেন, কোন মাস্ক পরবেন
                                  

অনলাইন ডেস্ক :

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে কিভাবে বাঁচবেন সেটা নিয়ে উপমহাদেশের খ্যাতনামা চিকিৎসক দেবী শেঠি, একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করেছেন। করোনা প্রতিরোধে কোন ধরনের মাস্ক ব্যবহার করা উচিত, সেটাই মূলত তুলে ধরেছেন সাধারণ জনতার উদ্দেশ্যে।

সবাইকে শুভেচ্ছা।
আমার নাম দেবী শেঠি, আমি একজন হৃদযন্ত্রের শল্যচিকিৎসক। অপারেশন করার সময় আমি এই সার্জিক্যাল মাস্কটি পরে নিজের মুখ ঢেকে রাখি। এতে করে আমি যদি অপারশনের সময় হাঁচি বা কাশি দেই, সেই জীবাণু থেকে আমার রোগী সুরক্ষিত থাকেন। কিন্তু আমি আপনাদের এই সার্জিক্যাল মাস্ক পরার প্রবণতা দেখে বিস্মিত হচ্ছি।

আপনারা যেভাবে গণহারে এই মাস্ক ব্যবহার করছেন- এতে করে আমার মতো অনেক চিকিৎসক, নার্স ও প্যারামেডিক যারা কভিড-১৯ এ আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন- তারা এটির সংকটে পড়েছেন।

ফলাফলটা একবার ভেবে দেখুন। এসব ডাক্তার, নার্সরা এখন নিজেরাই করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ভারি করছেন।

সার্জিক্যাল মাস্ক মাত্র ছয় ঘণ্টা ব্যবহারের জন্য, অর্থাৎ শুধু এটুকু সময় সে সুরক্ষা দিতে পারে। সাধারণত এই মাস্কটি ব্যবহারের পর আপনি বাড়িতে গিয়ে এটি বাড়ির কোনো স্থানে ফেলে রাখেন। আপনার সন্তান এটি ধরতে পারে। জীবাণু সংক্রমণ তার দেহেও ছড়াতে পারে। কারণ, এই মাস্ক উৎপাদনে ব্যবহৃত উপাদানগুলো জীবাণু শোষণ করে না। তাই মাস্কের ভেতরের অংশ, অর্থাৎ যেদিকটায় আপনি নিঃশ্বাস দিয়েছেন, কাশি দিয়েছেন- সব জীবাণু ওই অংশের উপরিতলেই থেকে যায়।

তাহলে উপায় কী? খুবই সহজ। ব্যবহারের পর ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া। না বর্তমান পরিস্থিতি মোটেই এমন সহজ সমাধান সমর্থন করছে না। আপনি ডাস্টবিনে ফেলবেন। মাস্কের বাজার চাহিদার কারণে ডাস্টবিন থেকে ময়লা কুড়ানো কোনো ব্যক্তি এটি রিসাইকেলওয়ালার কাছে বিক্রি করে দেবে। সে আসলে ময়লা নয়, কভিড-১৯ জীবাণু ছড়ানোর পথ আরও সহজ করে দেবে।

করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে মাস্ক পরতেই হবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে দয়া করে কাপড়ের তৈরি মাস্ক ব্যবহার করুন। কারণ কাপড় হাঁচি-কাশির ভেজা ফোটা শুষে নিতে পারে, আপনি এটি ধুয়ে- শুকিয়ে আবার ব্যবহার করতে পারবেন।

সাধারণ মানুষের ব্যবহারের জন্য কাপড়ের তৈরি মাস্ক পরা সার্জিক্যাল মাস্ক পরার সমান নিরাপত্তা দেয়। এই সুযোগে আমি (ভারতীয় গণমাধ্যম) টাইমস অব ইন্ডিয়াকে তাদের মাস্ক ইন্ডিয়া প্রচারাভিযানের জন্য ধন্যবাদ দিতে চাই।

আর জনতার উদ্দেশ্যে বলতে চাই, আমাদের (চিকিৎসকদের) জীবন বাঁচাতে মাস্ক ব্যবহারে একটু সচেতন হোন, যাতে প্রয়োজনের সময় আমরাও আপনাকে বা আপনার প্রিয় কোনো মানুষকে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার সুযোগ পাই।  

সকলকে ধন্যবাদ।

বাংলাদেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত ৭৩ লাখ, বিশ্বে ৪২ কোটি
                                  

অনলাইন ডেস্ক :

বর্তমানে সারা দেশে প্রায় ৭৩ লাখ মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। আর আক্রান্তদের ৫০ শতাংশই জানেন না তাদের ডায়াবেটিসের বিষয়টি। মোট আক্রান্তদের প্রায় অর্ধেকই নারী। ডায়াবেটিস আক্রান্তদের ৯৫ শতাংশই টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যাদের শরীরে ইনসুলিন থাকে নিষ্ক্রিয় ও ইনসুলিনের ঘাটতি থাকে।

চিকিৎসকরা বলছেন, ওধুষ দিয়ে নয়, এসব ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন ও নিয়মিত ব্যায়াম অপরিহার্য। তবে টাইপ-১ রোগীর সংখ্যা তুলনামূলক কম। যাদের শরীরে ইনসুলিন একেবারেই তৈরি হয় না। এ রোগ নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি পরিবারকে প্রশিক্ষিত করা প্রয়োজন বলেও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ।

১৪ নভেম্ববর, বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস। আসুন, পরিবারকে ডায়াবেটিসমুক্ত রাখি- শ্লোগানকে সামনে রেখে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা সচেতনতামূলক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন হয়।

বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্তত ১৭০টি দেশে প্রতিবছর ডায়াবেটিস দিবস পালিত হয়। ডায়াবেটিস সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টিই এই দিবসের মূল লক্ষ্য। আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন (আইডিএফ) এবার পরিবারে সদস্যদের ডায়াবেটিস থেকে বাঁচাতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে।

আইডিএফ-এর গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমানে গোটা বিশ্বে ৪২ কোটিরও বেশি মানুষ ডায়াবেটিস আক্রান্ত। যেখানে টাইপ-২ ৭০ শতাংশ। ফলে এখনই ডায়াবেটিস সম্পর্কে গণসচেতনা সৃষ্টি না করলে ২০৪০ সাল নাগাদ বিশ্বে এই রোগীর সংখ্যা ৬৪ কোটি ছাড়িয়ে যেতে পারে।  
 
এক জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশে চট্টগ্রাম অঞ্চলে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে কম সিলেটে। ডায়াবেটিস সম্পর্কে জানাশোনা আছে ৭০ শতাংশ মানুষের। যাদের মধ্যে ৩৯ শতাংশ মানুষ এ বিষয়ে ভালো ধারণা রাখেন।

১ লাখ মানুষের ওপর চালানো ওই গবেষণায় দেখা যায়, গর্ভবতী নারীদের মধ্যে ২৬.৪ ভাগ নারী ডায়াবেটিস আক্রান্ত। তাদের মধ্যে ১৫ শতাংশের এক বছরের মাথায় ডায়াবেটিস হচ্ছে। পরিকল্পিত গর্ভধারণ ও গর্ভকালীন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারলে গর্ভজাত শিশুও টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে।


   Page 1 of 3
     স্বাস্থ্য চিকিৎসা
চট্টগ্রামে এক বছরের ব্যবধানে ডেঙ্গু বেড়েছে ১০ গুণ
.............................................................................................
ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৪
.............................................................................................
ডেঙ্গুতে মৃত্যু বেড়ে ২৮১, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
.............................................................................................
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু এক, হাসপাতালে ১০৮ রোগী
.............................................................................................
গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩৫১ জন হাসপাতালে ভর্তি
.............................................................................................
গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু : ভর্তি ৪৩৬ জন
.............................................................................................
ডেঙ্গু জ্বরে আরও ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৫০
.............................................................................................
ডেঙ্গুতে রেকর্ড ৯ মৃত্যু, হাসপাতালে নতুন রোগী ৮৮২
.............................................................................................
ডেঙ্গুতে রেকর্ড ৯ মৃত্যু, হাসপাতালে নতুন রোগী ৮৮২
.............................................................................................
সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসা ‘অ্যান্টিভেনম’ মিলবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে
.............................................................................................
কাদের সিদ্দিকী হাসপাতালে ভর্তি
.............................................................................................
করোনায় ৮ জনের মৃত্যু, শনাক্তের হার ৩ দশমিক ২২
.............................................................................................
বর্তমানে বাংলাদেশের করোনার অবস্থা
.............................................................................................
করোনা প্রতিরোধে যা যা খাবেন
.............................................................................................
কেন মাস্ক পরবেন, কোন মাস্ক পরবেন
.............................................................................................
বাংলাদেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত ৭৩ লাখ, বিশ্বে ৪২ কোটি
.............................................................................................
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে করণীয়
.............................................................................................
লিভার ক্যান্সার প্রতিরোধ করে টমেটো
.............................................................................................
কলা প্রতিদিন কেন খাবেন?
.............................................................................................
সুস্থ থাকতে প্রতিদিন একটি করে কলা খান
.............................................................................................
শরীরকে অন্তত ৬০ বছর সুস্থ রাখতে চান?
.............................................................................................
পান খেলে ক্যানসার হতে পারে!
.............................................................................................
যে রোগটি লম্বা মানুষদের বেশি হয়
.............................................................................................
বছরে ৩ হাজার শিশু ডায়াবেটিকে আক্রান্ত হচ্ছে, অধিকাংশই অন্ধত্বের ঝুঁকিতে
.............................................................................................
লিভার সুস্থ রাখার উপায়
.............................................................................................
মেরুদন্ডের ক্ষতি দৈনন্দিন অভ্যাসে
.............................................................................................
পাকা আম বেশি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর
.............................................................................................
ভিটামিন ডি-এর যত উপকার
.............................................................................................
সচেতনতা প্রয়োজন ম্যালেরিয়ায়
.............................................................................................
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে বর্জন করবেন যে খাবার
.............................................................................................
গ্রিন টি-এর গুণাবলি
.............................................................................................
যেসব ফল খেতে পারেন ডায়াবেটিকরা
.............................................................................................
শীতকালীন স্বাস্থ্য সমস্যা
.............................................................................................
নাক ডাকার কারণ ও মুক্তির উপায়
.............................................................................................
যৌন সম্পর্কের সময় হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি পুরুষদেরই
.............................................................................................
নিমপাতার যত গুণ
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: আবদুল মালেক, সুগ্ম সম্পাদক: মো: জাহাঙ্গীর আলম শাহ। সম্পাদক কর্তৃক ২৪৪ (২য় তলা), ৪নং জাতীয় স্টেডিয়াম, কমলাপুর, ঢাকা-১২১৪
থেকে প্রকাশিত এবং স্যানমিক প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজেস, ৫২/২, টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত।
মোবাইল: ০১৮৪১৭৪৯৮২৪, ০১৮৪১৭৪৯৮২৫ ই-মেইল: ই-মেইল: noboalo24@gmail.com,
bmengineering77@gmail.com, ওয়েবসাইট www.dailynoboalo.com


   All Right Reserved By www.dailynoboalo.com Developed By: Dynamic Solution IT Dynamic Scale BD & BD My Shop    
Dynamic SOlution IT Dynamic POS | Super Shop | Dealer Ship | Show Room Software | Trading Software | Inventory Management Software Computer | Mobile | Electronics Item Software Accounts,HR & Payroll Software Hospital | Clinic Management Software Dynamic Scale BD Digital Truck Scale | Platform Scale | Weighing Bridge Scale Digital Load Cell Digital Indicator Digital Score Board Junction Box | Chequer Plate | Girder Digital Scale | Digital Floor Scale