|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
দুর্যোগ এলাকা ছাড়া বাকী সারাদেশে পরীক্ষা চলবে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি বলেছেন, আমাদের সিদ্ধান্ত আছে পরীক্ষার সময়ে যদি কোন যায়গায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে পরীক্ষা বন্ধ করতে হয়, সে স্থানে স্থানীয়ভাবে পরীক্ষা বন্ধ থাকবে, বাকী সারাদেশে পরীক্ষা চলবে।
শুক্রবার (১১ আগষ্ট) দুপুরে চাঁদপুর শহরের লেডি প্রতিমা মিত্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গু প্রতিবছরই হয়, এ বছর হয়তো প্রকোপটা বেশী। সে ডেঙ্গু পরিস্থিতির জন্য সারাদেশের এইচএসসি পরীক্ষার মত পাবলিক পরীক্ষা পিছিয়ে দেয়ার সুযোগ নেই। প্রায় ১৪ লাখ পরীক্ষার্থী। তারা এই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে ১৭ আগষ্ট এই তারিখ বহু আগে ঘোষণা করা হয়েছে এবং সে অনুযায়ী তারা প্রস্তুতি নিয়েছে এবং তারা পরীক্ষা দেয়ার জন্য একদম প্রস্তুত।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, কিছু পরীক্ষার্থী সব সময় পরীক্ষার আগে চিন্তা করে আরেকটু সময় পেলে ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়া যাবে। সে জন্যত এত পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা পিছিয়ে দেয়া যায় না। এটি পাবলিক পরীক্ষা, এটি সঠিক সময়ে নেয়া জরুরি। এমনিতে কোভিডের কারণে অনেক সময় পিছিয়ে পরীক্ষা নিতে হচ্ছে এবং এ বছর আমরা চেষ্টা করছি পরীক্ষা এগিয়ে নিতে। আগামী বছর আমরা চেষ্টা করবো স্বাভাবিক সময়ে নিতে। এর মধ্যে মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের চিন্তা থাকে। সে জন্য আইসিটি বিষয়ে কম নম্বরে পরীক্ষা হচ্ছে। পুরো পরীক্ষা কম নম্বরে অর্থাৎ পুনর্বিন্যাস নম্বরে পরীক্ষা হচ্ছে। কাজেই যে অল্প সংখ্যক শিক্ষার্থী আন্দোলনে আছে, তারা রাস্তাঘাটে এই আন্দোলন না করে তারা পড়ার টেবিলে ফিরে যাক এবং তারা প্রস্তুতি নিলে আমি বিশ^াস করি তারা ভাল করবে।
দীপু মনি বলেন, আমাদেরত পরীক্ষায় শতভাগ পাশ করেনা। যারা পাশ করে না তারা পরের বছর পরীক্ষা দেয়। যারা ভালো করে না, তারা মান উন্নয়নের জন্য পরের বছর পরীক্ষা দেয়। এই সুযোগগুলো সব আছে। কাজেই পরীক্ষা পিছানোর কোন সুযোগ নেই। আমাদের পরীক্ষার্থীরা যেন সবাই পড়ার মধ্যে মনোনিবেশ করে এবং তাদের জন্য শুভ কামনা রইল।
এসএসসির পরে এইচএসসিতে এসে শিক্ষার্থী কমে যাওয়া অর্থাৎ ঝরে পড়া সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, অনেক সময় এই সংখ্যাটি হঠাৎ করে মনগড়া বলা হয়। এটির সঠিক সংখ্যা জেনে বলতে হবে। যারা এসএসসি দেয়, তাদের মধ্যে বহু সংখ্যক কর্মজীবনে প্রবেশ করে। অনেকে বিদেশে চলে যায়। আবার কেউ আছে অন্যান্য শিক্ষা অর্থাৎ কারিগরি শিক্ষায় চলে যায়, তারা আর এইচএসসি দিতে আসে না। এসব বিষয়গুলো আমাদের মাথায় রাখতে হবে।
এ সময় সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. হেদায়েত উল্যাহ, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক রনজিত রায় চৌধুরী, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান বাবুল, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোসাম্মৎ মোর্শেদা ইয়াসমিনসহ সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে মন্ত্রী শহরের পুরাণ বাজার ডিগ্রি কলেজে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা চত্বর এর উদ্বোধন করেন।
|
শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি বলেছেন, আমাদের সিদ্ধান্ত আছে পরীক্ষার সময়ে যদি কোন যায়গায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে পরীক্ষা বন্ধ করতে হয়, সে স্থানে স্থানীয়ভাবে পরীক্ষা বন্ধ থাকবে, বাকী সারাদেশে পরীক্ষা চলবে।
শুক্রবার (১১ আগষ্ট) দুপুরে চাঁদপুর শহরের লেডি প্রতিমা মিত্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গু প্রতিবছরই হয়, এ বছর হয়তো প্রকোপটা বেশী। সে ডেঙ্গু পরিস্থিতির জন্য সারাদেশের এইচএসসি পরীক্ষার মত পাবলিক পরীক্ষা পিছিয়ে দেয়ার সুযোগ নেই। প্রায় ১৪ লাখ পরীক্ষার্থী। তারা এই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে ১৭ আগষ্ট এই তারিখ বহু আগে ঘোষণা করা হয়েছে এবং সে অনুযায়ী তারা প্রস্তুতি নিয়েছে এবং তারা পরীক্ষা দেয়ার জন্য একদম প্রস্তুত।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, কিছু পরীক্ষার্থী সব সময় পরীক্ষার আগে চিন্তা করে আরেকটু সময় পেলে ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়া যাবে। সে জন্যত এত পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা পিছিয়ে দেয়া যায় না। এটি পাবলিক পরীক্ষা, এটি সঠিক সময়ে নেয়া জরুরি। এমনিতে কোভিডের কারণে অনেক সময় পিছিয়ে পরীক্ষা নিতে হচ্ছে এবং এ বছর আমরা চেষ্টা করছি পরীক্ষা এগিয়ে নিতে। আগামী বছর আমরা চেষ্টা করবো স্বাভাবিক সময়ে নিতে। এর মধ্যে মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের চিন্তা থাকে। সে জন্য আইসিটি বিষয়ে কম নম্বরে পরীক্ষা হচ্ছে। পুরো পরীক্ষা কম নম্বরে অর্থাৎ পুনর্বিন্যাস নম্বরে পরীক্ষা হচ্ছে। কাজেই যে অল্প সংখ্যক শিক্ষার্থী আন্দোলনে আছে, তারা রাস্তাঘাটে এই আন্দোলন না করে তারা পড়ার টেবিলে ফিরে যাক এবং তারা প্রস্তুতি নিলে আমি বিশ^াস করি তারা ভাল করবে।
দীপু মনি বলেন, আমাদেরত পরীক্ষায় শতভাগ পাশ করেনা। যারা পাশ করে না তারা পরের বছর পরীক্ষা দেয়। যারা ভালো করে না, তারা মান উন্নয়নের জন্য পরের বছর পরীক্ষা দেয়। এই সুযোগগুলো সব আছে। কাজেই পরীক্ষা পিছানোর কোন সুযোগ নেই। আমাদের পরীক্ষার্থীরা যেন সবাই পড়ার মধ্যে মনোনিবেশ করে এবং তাদের জন্য শুভ কামনা রইল।
এসএসসির পরে এইচএসসিতে এসে শিক্ষার্থী কমে যাওয়া অর্থাৎ ঝরে পড়া সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, অনেক সময় এই সংখ্যাটি হঠাৎ করে মনগড়া বলা হয়। এটির সঠিক সংখ্যা জেনে বলতে হবে। যারা এসএসসি দেয়, তাদের মধ্যে বহু সংখ্যক কর্মজীবনে প্রবেশ করে। অনেকে বিদেশে চলে যায়। আবার কেউ আছে অন্যান্য শিক্ষা অর্থাৎ কারিগরি শিক্ষায় চলে যায়, তারা আর এইচএসসি দিতে আসে না। এসব বিষয়গুলো আমাদের মাথায় রাখতে হবে।
এ সময় সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. হেদায়েত উল্যাহ, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক রনজিত রায় চৌধুরী, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান বাবুল, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোসাম্মৎ মোর্শেদা ইয়াসমিনসহ সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে মন্ত্রী শহরের পুরাণ বাজার ডিগ্রি কলেজে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা চত্বর এর উদ্বোধন করেন।
|
|
|
|
ঘূর্ণিঝড় মোখা’র কারণে স্থগিত হওয়া এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আগামী ২৭ ও ২৮ মে অনুষ্ঠিত হবে। আজ ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসার মো: আবুল বাশার স্বাক্ষরিত আন্ত: শিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। ‘মোখা’র কারণে ১৪ ও ১৫ মে চলমান এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছিল।
|
|
|
|
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানান, চলমান এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের সুযোগ নেই। তিনি বলেন, এ ধরণের গুজব রটিয়ে ধরা পড়লে কঠোর শাস্তি প্রদান করা হবে। আজ ৩০ এপ্রিল চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রথম দিন রাজধানীর বাড্ডা হাইস্কুলে কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। পরিদর্শনের সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার প্রমুখ। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে গুজব রটানো রোধে সার্বক্ষণিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। যেখানেই কোনো ব্যত্যয় দেখা যাচ্ছে, কেউ গুজব ছড়াবার চেষ্টা করছে বা কিছু হচ্ছে, সেখানেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’ আগামী বছর পরীক্ষার সময় এগোবে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান, ‘কোন সময়ের মধ্যে সিলেবাস শেষ করতে পারবেন সারা দেশের শিক্ষকদের সে সংক্রান্ত মতামতের ভিত্তিতে আগামী বছর পরীক্ষা এগিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে। তিনি বলেন, যারা পরীক্ষা দেবে তারা পুরো প্রস্তুতির সময় পেয়েছে কিনা তা দেখা হবে। তাড়াহুড়ো না করে সিলেবাস স্বস্তিতে শেষ করতে হবে। শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘গত বছর আমরা পরীক্ষা এগিয়ে আনতে পারতাম, তবে বন্যার কারণে পেছাতে হয়েছে। এবার গত বছরের চেয়ে অনেকটা এগিয়ে এনেছি। সামনের বছর চেষ্টা করবো, স্বাভাবিকের যত কাছাকাছি যাওয়া যায়।’ প্রশ্নপত্রে ভুলের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী দায়িত্বপ্রাপ্তদের যাতে করে ভুল না হয়, সেদিকে সচেতন থাকার আহবান জানিয়ে বলেন, গতবার ভুলের জন্য কড়া মাশুল দিতে হয়েছে।
|
|
|
|
২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে। রোববার (১২ মার্চ) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সভাকক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পরীক্ষার ফল ঘোষণা করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, এ বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদন করেন এক লাখ ৩৯ হাজার শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ঢাকা শহরে পাঁচ কেন্দ্রের ১৮ ভেন্যুতে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫৭ হাজার ৪৩৬ জন। পরীক্ষায় মোট অংশ নিয়েছেন এক লাখ ৩৫ হাজার ৮০০ জন। পাসের হার ৩৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
জাহিদ মালেক জানান, গত শুক্রবার (১০ মার্চ) বেলা ১১টা থেকে দুপর ১২টা পর্যন্ত মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা হয়। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে সারাদেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজ ও একটি ডেন্টাল কলেজের ৫৭ ভেন্যুতে এ পরীক্ষা হয়।
শিক্ষার্থীরা তিনভাবে পরীক্ষার ফলাফল জানতে পারবেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট এবং এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা যাবে। আবেদন করার সময় দেওয়া মোবাইল ফোন নম্বরে ফলাফল পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
|
|
|
|
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এমপি বলেছেন, চলতি বছরের জুলাই থেকে স্কুল ফিডিং কর্মসূচি চালু করা হবে। এ জন্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (এফএও)’র সাথে প্রণীত ‘ফিজিবিলিটি স্টাডি’ অতিদ্রুত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদে (একনেক) পাঠানো হবে। এটি হবে শিশুদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার।
তিনি বলেন, এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধ, শিশুদের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ, বিদ্যালয়ে শতভাগ ভর্তি, নিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিতির মাধ্যমে শিখন ঘাটতি রোধ করে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতে বড় ধরণের অগ্রগতি সাধিত হবে।
বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আয়োজিত স্কুল ফিডিং কর্মসূচির জন্য প্রণীত ফিজিবিলিটি স্টাডির উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ, বাংলাদেশে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আবাসিক প্রতিনিধি ডম স্কালপেলি।
পরে প্রতিমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে স্কুল ফিডিং কর্মসূচির ‘ফিজিবিলিটি স্টাডি’ রিপোর্ট অবমুক্ত করেন। এসময় ৫০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
|
|
|
|
বুধবার (১ মার্চ) রাতের মধ্যেই প্রকাশ হচ্ছে স্থগিত হওয়া ২০২২ সালের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার ফল। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বৃত্তি পরীক্ষার ফল ঘোষণা করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। পরে সন্ধ্যায় বৃত্তির ফল স্থগিত করা হয়।
সফটওয়্যারে টেকনিক্যাল ত্রুটির কারণে তথ্যগত কিছু ভুল ধরা পড়ায় ফলাফল স্থগিত করা হয়। এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) থেকে একটি নির্দেশনা পাঠানো হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বৃত্তির ফলাফল প্রকাশের পরপরই ডিপিই থেকে তা স্থগিতের নির্দেশনা দেয়া হয়।
|
|
|
|
২০২২ সালের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফল প্রকাশ করেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চামেলি হলে ফল প্রকাশের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ফল প্রকাশের আগে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ফলাফলের সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন। এরপর সব বোর্ডের চেয়ারম্যানরা নিজ নিজ বোর্ডের ফলাফল প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, শিক্ষা সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিবসহ বিভিন্ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
এদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে ফলের বিস্তারিত তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
|
|
|
|
আগামীকাল বুধবার ২০২২ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে । বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল হস্তান্তর করা হবে। আজ আন্ত:শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহবায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বাসসকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, আগামীকাল বুধবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে সকাল সাড়ে ১০ টায় ফলাফল হস্তান্তর করা হবে। সকাল সাড়ে ১১ টায় সারাদেশের শিক্ষার্থীরা একযোগে পরীক্ষার ফল পেয়ে যাবে। অন্যদিকে দুপুর সাড়ে ১২ টায় রাজধানীর সেগুন বাগিচাস্থ মাতৃভাষা ইনিস্টিটিউট মিলনায়তনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফলাফল ঘোষণা করবেন। তপন কুমার সরকার জানান, অনুষ্ঠিত এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার সব বিষয়ে পরীক্ষা হলেও শুধুমাত্র তথ্য ও প্রযুক্তি পরীক্ষার ফলাফল সাবজেক্ট ম্যাপিং এর মাধ্যমে প্রদান করা হবে। উল্লেখ্য, গত ৬ নভেম্বর ২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। এবার ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীন মোট ১২ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। ১৩ ডিসেম্বর তত্ত্বীয় পরীক্ষা ও ব্যবহারিক পরীক্ষা ২২ ডিসেম্বর শেষ হয়। এবারের শিক্ষার্থীরা অনলাইনে বা মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে তাদের ফলাফল জানতে পারবে। মুঠোফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম ৩ অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠালেই জানতে পারবে কাঙ্খিত ফলাফল। এ ছাড়া, http://www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইট থেকেও ফলাফল জানা যাবে। রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বরে প্রবেশ করে পৃথক ফলাফল শিট ডাউনলোডও করা যাবে। এছাড়া কোন সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনের মাধ্যমে ফলাফল ডাউনলোড করে প্রকাশ করার জন্য https://dhakaeducationboard.gov.bd/ ওয়েবসাইটের Result কর্নারে ক্লিক করে প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএনের মাধ্যমে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবে।
|
|
|
|
মাধ্যমিকে (প্রথম থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত) একাধিক আবেদন করা শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি। তিনি বলেন, মাধ্যমিকে ভর্তির ক্ষেত্রে কোন শিক্ষার্থী জন্ম নিবন্ধনে নাম কিংবা জন্ম সনদের নম্বর ভিন্ন ভিন্নভাবে ব্যবহার করে একাধিক আবেদন করলে তার ভর্তি প্রক্রিয়া বাতিল হয়ে যাবে। শিক্ষামন্ত্রী আজ বিকেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির ডিজিটাল লটারির ফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ কথা জানান। তিনি বলেন, লটারির মাধ্যমে ভর্তি পদ্ধতি শিক্ষাব্যবস্থায় বড় পরিবর্তন আনবে। শিক্ষার্থীর থেকে আসন সংখ্যা বেশি মাধ্যমিক কিংবা উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে কেউ বাদ যাবে না। ফলে মেধার সমতা হবে। যারা এখনো লটারিতে আসেনি তাদেরও কিন্তু লটারিতে আনার চেষ্টা চলছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। উল্লেখ্য, চলতি বছর দেশের বেসরকারি বিদ্যালয়ে ৯ লাখ ২৫ হাজার ৭৮০টি শূন্য পদের বিপরীতে ভর্তির আবেদন জমা পড়েছে মাত্র ২ লাখ ৬০ হাজার ৯৩৩টি। বেসরকারিতে ৬ লাখ ৬৪ হাজার ৮৪৭ টি আসন খালি থাকবে। অন্যদিকে, সরকারি বিদ্যালয়গুলোতে ১ লাখ ৭ হাজার ৮৯০টি শূন্য আসনের বিপরীতে ভর্তির আবেদন জমা পড়েছে ৬ লাখ ২৬ হাজার ৫৯টি। এখানে প্রতি আসনের বিপরীতে ৫ দশমিক ৮ জন শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতা করবে।সুত্রঃবাসস
|
|
|
|
রাজধানীসহ দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মহানগরী ও জেলা সদরের বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এবারও বিভিন্ন শ্রেণিতে অনলাইন লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে।
সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হচ্ছে আজ বুধবার-১৬ নভেম্বর চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সোমবার (১৪ নভেম্বর) ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। ভর্তি জালিয়াতি রোধে গত কয়েক বছর ধরে অনলাইনে শিক্ষার্থী ভর্তি কারানো হচ্ছে।
সরকারি বিদ্যালয়
আগামী ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে অনলাইন লটারি। শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে লটারি ছাড়া অন্য কোনো পরীক্ষা নেওয়া যাবে না। ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তির কাজ শেষ করতে হবে। শুধু অনলাইনে (httpsgsa.teletalk.com.bd) আবেদন করা যাবে।
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ঢাকা মহানগরীর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোকে (ফিডার শাখাসহ) তিনটি গ্রুপে বিভক্ত করে ভর্তির কাজটি করা হবে। আবেদনের সময় একজন প্রার্থী একই গ্রুপে পছন্দক্রম দিয়ে সর্বোচ্চ ৫টি বিদ্যালয় দিতে পারবে।
অন্যদিকে, সারা দেশে আবেদনকারী আবেদনের সময় প্রতিষ্ঠান নির্বাচনকালে থানাভিত্তিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা থেকে সর্বোচ্চ ৫টি বিদ্যালয় পছন্দক্রম দিতে পারবে। ডাবল শিফট চলা বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে উভয় সিফট পছন্দ করলে দুটি পছন্দ বলে গণ্য হবে।
বেসরকারি বিদ্যালয়
ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশের মহানগরী পর্যায়ের বিভাগীয় সদরের মেট্রোপলিটন এলাকা এবং জেলা সদরের সদর উপজেলার বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়েও শুধু অনলাইনে (httpsgsa. teletalk.com.bd) আবেদন করা যাবে।
ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাইয়ে ডিজিটাল লটারি হবে ১৩ ডিসেম্বর।
|
|
|
|
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, শিক্ষার্থীদের হাতে ১ তারিখে বই তুলে দিতে আমরা বদ্ধপরিকর। বই আমাদের লাগবেই এবং সেটা ১ তারিখেই লাগবে। কারণ সন্তানদের শিক্ষার সঙ্গে জড়িত এ বিষয়ে আপস করার কোনো সুযোগ নেই। শনিবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর গুলিস্তানে মহানগর নাট্যমঞ্চের কাজী বশির মিলনায়তনে বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভায় এসব কথা বলেন তিনি|
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কদিন আগেই যারা কাগজ তৈরি ও বিক্রি করেন তাদের সঙ্গে আমাদের সভা হয়েছে। তাদের আমার দিক থেকে যে বার্তা দেয়ার, তা দিয়েছি। আমি বিশ্বাস করি, তারা তাদের দেয়া কথা রাখবেন এবং আমরা ১ তারিখেই শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিতে পারব। তারপরও যদি কেউ কথার খেলাপ করেন, তাহলে তখন আমাদেরও ব্যবস্থা নিতে হবে। ব্যবস্থা নিতে আমরা পিছপা হব না। মন্ত্রী বলেন, আমরা একটা কষ্টের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বই এমন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আমরা কোনো বিচ্ছিন্ন দ্বীপে বসবাস করি না। সারা বিশ্ব আজ পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল। যুদ্ধের দামামা বাজছে, সেখানে এই মুহূর্তেই আমরা সুসংবাদ পেয়ে যাব, সেটা বলতে পারছি না। কিন্তু আমাদের টিকে থাকতে হবে। সমস্যা নিরসনে যতটুকু ভালো কাজ তা কিন্তু থেমে নেই। এর আগে পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির আয়োজনে গুলিস্তানের মহানগর নাট্যমঞ্চ চত্বরে বইমেলার উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী। মূল অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে বার্ষিক প্রতিবেদনের মোড়ক উন্মোচন করেন তিনি।
|
|
|
|
প্রশ্নপত্র বিভ্রাট, ভুল প্রশ্ন বিতরণ, বিলম্বে প্রশ্নপত্র দেওয়া, বৈরী আবহাওয়া ও যানজটে নাকাল হওয়ার মধ্য দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার প্রথমদিনের মতো সারাদেশে পরীক্ষায় বসেছেন ২০২২ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষার প্রথমদিনে আজ বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষায় সারাদেশে রেকর্ড সংখ্যক ১৬ হাজার ৬২৭ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এছাড়া পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে চারজন বহিষ্কৃত হয়েছে। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড কন্ট্রোল রুম থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বহিষ্কৃতদের মধ্যে ঢাকা বোর্ডের একজন, চট্টগ্রাম বোর্ডের দুইজন এবং কুমিল্লা বোর্ডের একজন পরীক্ষার্থী রয়েছে। এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ২১ হাজার ৮৬৮ জন। দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে মোট ১৫ লাখ ৯৯ হাজার ৭১১ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করছে। মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিলে অংশগ্রহণ করছে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৪৯৫ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৫৩ হাজার ৬৬২ জন। আজ প্রথম দিনে অনুষ্ঠিত হয়েছে এসএসসির বাংলা প্রথম পত্র ও দাখিলের কুরআন মাজিদ ও তাজবিদ পরীক্ষা। এ বছর মোট ২৯ হাজার ৫৯১টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৩ হাজার ৭৯০টি কেন্দ্রে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত চলেছে।
|
|
|
|
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, সপ্তাহে দুই দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে শিক্ষার্থীদের কোনো ক্ষতি হবে না, বরং তারা এনার্জি নিয়ে পড়ালেখা করতে পারবে।
মঙ্গলবার দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সামনে তিনি এসব কথা বলেন|
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এখন বিশ্বব্যাপী বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট চলছে। এই সময়ে আমরা যেন সাশ্রয়ী হতে পারি, এ কারণেই এমন উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী সপ্তাহে পাঁচদিন আমরা ক্লাস করাবো। এ কারণে আমরা মনে করি না যে শিক্ষার্থীদের কোনো ক্ষতি হবে। বরং অন্য কর্মজীবীদের মতো আমাদের শিক্ষকরা ছুটি পাবেন। কারণ শিক্ষকরা অন্যদের তুলনায় বছরে ৫১ দিন বেশি কাজ করেন। সেই শিক্ষকরা যদি সপ্তাহে দুইদিন ছুটি পান সেক্ষেত্রে তারা নিজের কাজ করতে পারবেন। এছাড়া একটু বিশ্রাম নিয়ে বাকি পাঁচদিন তারা আরও উদ্যোমী হয়ে বেশি এনার্জি নিয়ে কাজ করবেন। এর আগে মন্ত্রী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
|
|
|
|
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন করার কথা ভাবা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আজ শুক্রবার রাজধানীতে ক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
দীপু মনি বলেন, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন করা যায় কি না, তা ভেবে দেখা হচ্ছে। তবে এই মুহূর্তেই কোনো সিদ্ধান্তের কথা বলা যাচ্ছে না। হয়তো শিগগিরই সিদ্ধান্ত জানানো যাবে।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। এরই মধ্যে শিক্ষামন্ত্রী এমন কথা জানালেন। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় মূলত এখন দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটি আছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন। তবে সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সাপ্তাহিক ছুটি এক দিন। এ জন্য বর্তমানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের বেশির ভাগ বিদ্যালয়ে এক দিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকে।
|
|
|
|
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক শক্তি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচারণ করেছিল সেই দুই শক্তি একীভূত হয়ে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করেছে। আর সেই হত্যাকাণ্ডের অন্যতম প্রধান কুশীলব ছিল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান। তিনি বলেন, আগস্ট মাস আসলেই নানামুখী ষড়যন্ত্রে সরব হয় বিএনপি এবং স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি। এই আগস্ট মাসেই তারেক জিয়ার নেতৃত্বে এবং বেগম জিয়ার জ্ঞাতসারে প্রকাশ্য দিবালোকে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে। ১৭ আগস্ট সারাদেশে একযোগে পাঁচশ’ জায়গায় বোমা হামলা হয়েছে। আগস্ট মাস আসলে বিএনপি নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করে, এবারও তারা সারা দেশব্যাপী নানামুখী ষড়যন্ত্র-নাশকতা করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। দেশকে উত্তপ্ত করার সেই পরিকল্পনারই অংশ হিসেবে ভোলায় তারা গণ্ডগোল করেছে। সোমবার (১ আগস্ট) বিকেলে চট্টগ্রাম নতুন রেল স্টেশনে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ভ্রাম্যমাণ রেল জাদুঘর’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফারুকুজ্জামান। স্বাগত বক্তব্য দেন রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী বোরহান উদ্দিন। ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর জিয়াউর রহমানকেই সেনাবাহিনীর প্রধান নিয়োগ করেছিল খোন্দকার মোস্তাক আহমেদ। এতে কি প্রমাণিত হয় ? এতে প্রমাণিত হয় জিয়াউর রহমানই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের অন্যতম প্রধান কুশীলব। ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড শুধুমাত্র জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড নয়, সেদিন প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে হত্যা করার লক্ষ্যেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। সেই আন্তর্জাতিক এবং দেশীয় শক্তি এই হত্যাকাণ্ডের সাথে যুক্ত ছিল, মদদ দিয়েছিল। তিনি বলেন, আজকে শোকের মাস আগস্ট শুরু হয়েছে, বঙ্গবন্ধুকে ১৫ আগস্ট হত্যা করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ১৫ আগস্ট শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়নি, আমাদের স্বাধীনতাকে হত্যা করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়েছিল। কারণ ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করার পর পাকিস্তানের সাথে কনফেডারেশন করার অপচেষ্টা হয়েছিল। আমাদের জাতীয় সঙ্গীত এবং জাতীয় পতাকা পরিবর্তন করার অপচেষ্টা হয়েছিল। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, যখন বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের খবর জিয়াউর রহমানের কাছে পৌঁছে তখন মাত্র ফজরের আজান হয়েছে। তিনি তখন সুটেট-বুটেট অবস্থায় ছিলেন। তিনি ছিলেন তখন সেনাবাহিনীর উপ-প্রধান। ফজরের আজানের সময় সেনাবাহিনীর কেউ সুটেট -বুটেট থাকে ? সুটেট-বুটেট অবস্থায় তিনি তখন শেভ করছিলেন। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের কাছে যখন সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে খবর দেয়া হল, রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করা হয়েছে তখন তার জবাব ছিল ‘সো হোয়াট, ভাইস প্রেসিডেন্ট ইজ দেয়ার’। আর তিনি কাপড় চোপড় পরে তৈরি হয়ে বসেছিলেন বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার জন্য।
|
|
|
|
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দুই শিক্ষার্থীকে মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার রাত ১০টা থেকে সড়ক অবরোধ করে রাখেন তারা। একই সঙ্গে বন্ধ করে রাখা হয় হাসপাতালের সব গেট। এতে রোগী ও তাদের স্বজনরা হাসপাতালে ঢুকতে বা বের হতে পারছেন না। এর প্রতিবাদে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকরাও।
আহত দুই শিক্ষার্থী হলেন- রুদ্র নাথ ও নাইমুর রহমান ইমন। তারা এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ইন্টার্ন নারী চিকিৎসককে উত্যক্ত করার জেরে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, একজন নারী ইন্টার্ন চিকিৎসককে উত্যক্ত করার জেরে বহিরাগতরা দুইজন শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে আহত করেছে। এ ঘটনায় সড়ক অবরোধ করা হয়েছে।
মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা জানিয়েছে, রোববার হাসপাতালে ভর্তি এক রোগীর স্বজনরা দায়িত্বে থাকা এক নারী ইন্টার্ন চিকিৎসকের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে।
বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থী শাহ অসিম ক্যানেডি বলেন, ‘এক নারী ইন্টার্ন চিকিৎসকের সঙ্গে রোগীর দুই স্বজন খারাপ ব্যবহার করেন। আমরা তাদের পুলিশের হাতে তুলে দেই। এ ঘটনার জেরে আজ রাত ৮টায় কলেজ ক্যাম্পাসের ভেতরে ঢুকে বহিরাগতরা আমাদের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে মারধর করে। এতে দুজন গুরুতর আহত হন।’ ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আহমদ মুন্তাকিম চৌধুরী বলেন, ‘এ ঘটনার প্রতিবাদে আমরা ধর্মঘট ডেকেছি। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের আগ পর্যন্ত আমরা কাজে যোগ দেব না।’ এদিকে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ধর্মঘটে গেলেও চিকিৎসা সেবায় ব্যঘাত ঘটছে না বলে জানিয়েছেন মেডিকেল কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা নিন্দনীয়। আমরা এর সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করছি। আমাদের অন্যান্য চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা রোগীদের সেবা অব্যাহত রেখেছেন।সিলেট মহানগর পুলিশের উপ কমিশনার আজবাহার আলী শেখ বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে আছি। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে এবং শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরানোর চেষ্টা করছি।’
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: আবদুল মালেক, সুগ্ম সম্পাদক: মো: জাহাঙ্গীর আলম শাহ। সম্পাদক কর্তৃক ২৪৪ (২য় তলা), ৪নং জাতীয় স্টেডিয়াম, কমলাপুর, ঢাকা-১২১৪
থেকে প্রকাশিত এবং স্যানমিক প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজেস, ৫২/২, টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত।
মোবাইল: ০১৮৪১৭৪৯৮২৪, ০১৮৪১৭৪৯৮২৫
ই-মেইল: ই-মেইল: noboalo24@gmail.com,
bmengineering77@gmail.com, ওয়েবসাইট www.dailynoboalo.com
|
|
|
|