প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২১ প্রদান ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৭টি ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২১ বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বিকলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার প্রদান করেন। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. হুমায়ুন কবির খন্দকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবং পুরস্কার প্রাপ্তদের পক্ষে আজীবন সম্মাননা প্রাপ্ত অভিনেত্রী ডলি জহুর বক্তব্য রাখেন। এরআগে এ বছর ২৯ জানুয়ারি এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ২৭ ক্যাটাগরিতে ৩৪টি পুরস্কার প্রদানের ঘোষণা দেয়। চলচ্চিত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় এ বছর যৌথভাবে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন অভিনেত্রী ডলি জহুর ও অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র যৌথভাবে ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’ ও ‘নোনাজলের কাব্য’; শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘ধর’, শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র কাওসার চৌধুরীর (বধ্যভূমিতে একদিন), শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য) পুরস্কার লাভ করেছে। জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের শৈশব ও কৈশোরের বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য ঘটনা নিয়ে চিত্রায়িত ‘টুঙ্গিপাড়ার মিয়াভাই’ চলচ্চিত্রটি মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে বিশেষ সম্মাননা লাভ করে। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে পুরস্কার লাভ করেছেন যৌথভাবে মো. সিয়াম আহমেদ (মৃধা বনাম মৃধা) ও মীর সাব্বির মাহমুদ (রাতজাগা ফুল)। এছাড়া পুরস্কার লাভ করেছেন, শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী যৌথভাবে আজমেরী হক বাঁধন (রেহানা মরিয়ম নূর) ও তাসনোভা তামান্না (নোনাজলের কাব্য); পার্শ্ব চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা এম ফজলুর রহমান বাবু (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পার্শ্ব চরিত্রে শম্পা রেজা (পদ্মপুরাণ); শ্রেষ্ঠ অভিনেতা খল চরিত্রে মো. আবদুল মান্নান জয়রাজ (লাল মোরগের ঝুঁটি)। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা কৌতুক চরিত্রে প্রভাষ কুমার ভট্টাচার্য মিলন (মৃধা বনাম মৃধা), শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী আফিয়া তাবাসসুম (রেহানা মরিয়ম নূর), শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার জান্নাতুল মাওয়া ঝিলিক (যা হারিয়ে যায়)। গানের জগতে শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক সুজেয় শ্যাম (যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ গায়ক কে. এম. আবদুল্লাহ-আল-মুর্তজা মুহিন (শোনাতে এসেছি আজ-পদ্মপুরাণ), শ্রেষ্ঠ গায়িকা চন্দনা মজুমদার (দেখলে ছবি পাগল হবি-পদ্মপুরাণ), শ্রেষ্ঠ গীতিকার প্রয়াত গাজী মাজহারুল আনোয়ার (অন্তরে অন্তর জ্বালা-যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ সুরকার সুজেয় শ্যাম (অন্তরে অন্তর জ্বালা-যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার নূরুল আলম আতিক (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা তৌকীর আহমেদ (স্ফুলিঙ্গ) পুরস্কার লাভ করেছেন। আরো পুরস্কার পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ সম্পাদক সামির আহমেদ (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক শিহাব নূরুন নবী (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক দলগত-সৈয়দ কাশেফ শাহবাজি, সুমন কুমার সরকার, মাজহারুল ইসলাম রাজু (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক শৈব তালুকদার (রেহানা মরিয়ম নূর), শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা ইদিলা কাছরিন ফরিদ (নোনাজলের কাব্য)। শ্রেষ্ঠ মেক-আপম্যান দলগত- মো. ফারুখ, মো. ফরহাদ রেজা মিলন (লাল মোরগের ঝুঁটি)। পুরস্কার হিসেবে নির্বাচিত সবাইকে দেয়া হয়েছে ১৮ ক্যারেট মানের ১৫ গ্রাম ওজনের স্বর্ণ দিয়ে তৈরি একটি পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও এককালীন নির্ধারিত পরিমাণ সম্মানী ও সম্মাননাপত্র। আজীবন সম্মাননার জন্য ৩ লাখ, শ্রেষ্ঠ পূর্ণদের্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রযোজক, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালকের জন্য ২ লাখ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে দেয়া হয় ১ লাখ টাকা। এবারের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদানের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ১৩ সদস্যের জুরি বোর্ড গঠন করে। ২০২১ সালের মুক্তিপ্রাপ্ত ২১টি পূর্ণদের্ঘ্য, ১৭টি স্বল্পদৈর্ঘ্য ও ৭টি প্রামাণ্য চলচ্চিত্রসহ মোট ৪৫টি চলচ্চিত্র থেকে বাছাই করা হয় এবারের বিজয়ীদের।
|
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৭টি ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২১ বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বিকলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার প্রদান করেন। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. হুমায়ুন কবির খন্দকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবং পুরস্কার প্রাপ্তদের পক্ষে আজীবন সম্মাননা প্রাপ্ত অভিনেত্রী ডলি জহুর বক্তব্য রাখেন। এরআগে এ বছর ২৯ জানুয়ারি এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ২৭ ক্যাটাগরিতে ৩৪টি পুরস্কার প্রদানের ঘোষণা দেয়। চলচ্চিত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় এ বছর যৌথভাবে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন অভিনেত্রী ডলি জহুর ও অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র যৌথভাবে ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’ ও ‘নোনাজলের কাব্য’; শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘ধর’, শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র কাওসার চৌধুরীর (বধ্যভূমিতে একদিন), শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য) পুরস্কার লাভ করেছে। জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের শৈশব ও কৈশোরের বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য ঘটনা নিয়ে চিত্রায়িত ‘টুঙ্গিপাড়ার মিয়াভাই’ চলচ্চিত্রটি মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে বিশেষ সম্মাননা লাভ করে। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে পুরস্কার লাভ করেছেন যৌথভাবে মো. সিয়াম আহমেদ (মৃধা বনাম মৃধা) ও মীর সাব্বির মাহমুদ (রাতজাগা ফুল)। এছাড়া পুরস্কার লাভ করেছেন, শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী যৌথভাবে আজমেরী হক বাঁধন (রেহানা মরিয়ম নূর) ও তাসনোভা তামান্না (নোনাজলের কাব্য); পার্শ্ব চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা এম ফজলুর রহমান বাবু (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পার্শ্ব চরিত্রে শম্পা রেজা (পদ্মপুরাণ); শ্রেষ্ঠ অভিনেতা খল চরিত্রে মো. আবদুল মান্নান জয়রাজ (লাল মোরগের ঝুঁটি)। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা কৌতুক চরিত্রে প্রভাষ কুমার ভট্টাচার্য মিলন (মৃধা বনাম মৃধা), শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী আফিয়া তাবাসসুম (রেহানা মরিয়ম নূর), শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার জান্নাতুল মাওয়া ঝিলিক (যা হারিয়ে যায়)। গানের জগতে শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক সুজেয় শ্যাম (যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ গায়ক কে. এম. আবদুল্লাহ-আল-মুর্তজা মুহিন (শোনাতে এসেছি আজ-পদ্মপুরাণ), শ্রেষ্ঠ গায়িকা চন্দনা মজুমদার (দেখলে ছবি পাগল হবি-পদ্মপুরাণ), শ্রেষ্ঠ গীতিকার প্রয়াত গাজী মাজহারুল আনোয়ার (অন্তরে অন্তর জ্বালা-যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ সুরকার সুজেয় শ্যাম (অন্তরে অন্তর জ্বালা-যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার নূরুল আলম আতিক (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা তৌকীর আহমেদ (স্ফুলিঙ্গ) পুরস্কার লাভ করেছেন। আরো পুরস্কার পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ সম্পাদক সামির আহমেদ (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক শিহাব নূরুন নবী (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক দলগত-সৈয়দ কাশেফ শাহবাজি, সুমন কুমার সরকার, মাজহারুল ইসলাম রাজু (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক শৈব তালুকদার (রেহানা মরিয়ম নূর), শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা ইদিলা কাছরিন ফরিদ (নোনাজলের কাব্য)। শ্রেষ্ঠ মেক-আপম্যান দলগত- মো. ফারুখ, মো. ফরহাদ রেজা মিলন (লাল মোরগের ঝুঁটি)। পুরস্কার হিসেবে নির্বাচিত সবাইকে দেয়া হয়েছে ১৮ ক্যারেট মানের ১৫ গ্রাম ওজনের স্বর্ণ দিয়ে তৈরি একটি পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও এককালীন নির্ধারিত পরিমাণ সম্মানী ও সম্মাননাপত্র। আজীবন সম্মাননার জন্য ৩ লাখ, শ্রেষ্ঠ পূর্ণদের্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রযোজক, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালকের জন্য ২ লাখ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে দেয়া হয় ১ লাখ টাকা। এবারের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদানের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ১৩ সদস্যের জুরি বোর্ড গঠন করে। ২০২১ সালের মুক্তিপ্রাপ্ত ২১টি পূর্ণদের্ঘ্য, ১৭টি স্বল্পদৈর্ঘ্য ও ৭টি প্রামাণ্য চলচ্চিত্রসহ মোট ৪৫টি চলচ্চিত্র থেকে বাছাই করা হয় এবারের বিজয়ীদের।
|
|
|
|
জেলার শাজাহানপুর উপজেলার দ্বিতীয় বাইপাসে আজ বেলা ১২ টার দিকে বাস ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা সবাই সিএনজির যাত্রী ছিলেন। বগুড়া ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক খন্দকার আব্দুল জলিল জানান- বাস ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছে ৪ জন ও ১০ বছর বয়সী এক শিশুকে বগুড়া শজিমেক হাসপাতলে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। নিহত ব্যক্তিরা হলেন- জেলার গাবতলী উপজেলার কদমতলী সাকিদারপাড়া এলাকার আব্দুল গণির ছেলে সিএনজি ড্রাইভার হযরত আলী (৩৫), ধনুট উপজেলার বেড়ের বাড়ী সর্দারপাড়া এলাকার কাপড় ব্যবসায়ী গোলাম রব্বানী বাদশা (৬০), গাবতলী উপজেলার কড়াইহাটা এলাকার শাহানা আকতার (৩০) ও শাহানার কন্যা সন্তান ১০ বছরের শিশু। বাকি একজনের পরিচয় বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। শাজাহানপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, ঘটনার পরপর পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন৷ এ ব্যাপারে তদন্তের পর ব্যবস্থা নেয়া হবে। নিহতের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। দুর্ঘটনার পর পরই বাসের চালক ও হেলপার পালিয়ে যায়।
|
|
|
|
জেলার বুড়িচং উপজেলার রাজাপুর রেলস্টেশন এলাকায় আজ ভোর ৪টার দিকে মালবাহী ট্রেনের তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী রেললাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। কুমিল্লা রেলওয়ে কর্মকর্তা মো. লিয়াকত আলী মজুমদার বাসসকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। তিনি আরো বলেন, এ ঘটনায় নোয়াখালী থেকে ঢাকাগামী উপকুল এক্সপ্রেস লাকসাম রেলওয়ে জংশনে এবং শশিদল স্টেশনে তুর্ণানিশিতা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে। খবর পেয়ে লাকসাম ও আখাউড়া রেলওয়ে জংশন থেকে দুইটি উদ্ধারকারী ট্রেন ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। ইতি মধ্যে একটি ট্রেন উদ্ধার কাজ শুরু করেছে ।
|
|
|
|
টানা পাঁচদিন ধরে দেশের বিভিন্ন জেলার ওপর দিয়ে কম বেশি ঝড় বৃষ্টি হয়ে যাচ্ছে। এখনো দেশের সবগুলো বিভাগে ঝড়ের পূর্বাভাস রয়েছে। একই সময়ে দেশের ছয় বিভাগের ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছেÑ দেশের রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুই এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। যা আগামী তিন দিন ধরে অব্যাহত থাকতে পারে। একই সময়ে দেশের ছয় জেলার ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। রাঙামাটি, সৈয়দপুর, খুলনা, মোংলা, সাতক্ষীরা, যশোর অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে এবং তা বাড়বে। আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানিয়েছেন, এ সময় দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়বে। শনিবার রাঙামাটিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ৪৮ মিলিমিটার হয়েছে পটুয়াখালীতে। এদিকে আবহাওয়ার দীর্ঘ মেয়াদি পূর্বাভাস অনুযায়ীÑ মে মাসে বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ২ টি নিম্মচাপ সৃষ্টি হওয়ার কথা রয়েছে। এরমধ্যে একটি ঘুর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এ মাসে উত্তর থেকে মধ্যাঞ্চল পর্যন্ত ২ থেকে ৩ দিন মাঝারি বা তীব্র ধরনের কালবৈশাখী ঝড় বা বজ্রঝড় হতে পারে। এ সময় দেশের অন্যান্য এলাকায় ৩ থেকে ৪ দিন হালকা বা মাঝারি ধরনের কালবৈশাখী বজ্রঝড় হওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। পাশাপাশি উত্তর ও উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে ১ থেকে ২টি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে। যার মাত্রা হতে পারে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর দেশের অন্যান্য স্থানেও ২ থেকে ৩ টি মৃদু যার মাত্রা ৩৬ থেকে ৩৮ সেলসিয়াস আর মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। যার মাত্রা হতে পারে ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ মাসে মে মাসে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত সিলেটে হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর ৪৮৫ থেকে ৫৩৫ মিলিমিটার। এখানে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ৫১০ মিলিমিটার। রাজশাহীতে বৃষ্টিপাত হতে পারে ১৮৫ থেকে ২০৫ মিলিমিটার। যেখানে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১৯৬ মিলিমিটার। রংপুর বিভাগে মে মাসে ২৫০ থেকে ২৭৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সেখানে স্বাভাবিক বৃস্টিপাতের পরিমাণ হওয়ার কথা ২৬১ মিলিমিটার। খুলনায় সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাতের কথা বলা হয়েছে ১৬৫ থেকে ১৮৫ মিলিমিটার। যদিও সেখানে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের পরিমান ১৭৫ মিলিমিটার। বরিশালে ২৪৫ থেকে ২৭৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হওয়ার কথা ২৬০ মিলিমিটার।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
ওয়াজের মাধ্যমে ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে উগ্রবাদ ছড়ানোয় অভিযোগে আলোচিত বক্তা মুফতি আমির হামজাকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) একটি দল। সোমবার (২৪ মে) বিকেলে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার পাটিকাবাড়ি ইউনিয়নের ডাবিরাভিটা গ্রামের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে হামজাকে আটক করা হয়। আজ সন্ধ্যায় সিটিটিসি ইউনিটের প্রধান মো. আসাদুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুলিশের দাবি, আমির হামজা ওয়াজ মাহফিলের নামে ইসলামের বিষয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়েছেন। ইউটিউবে ছড়ানো তার বেশকিছু বক্তব্য উগ্রবাদে উসকানিমূলক, যা শুনে কিশোর-তরুণরা জঙ্গিবাদে আকৃষ্ট হচ্ছে। সম্প্রতি নাশকতার মামলায় হেফাজতের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান শুরু হলে আত্মগোপনে চলে যান আমির হামজা।
জানা গেছে, তলোয়ার নিয়ে সংসদ ভবনে হামলা চালানোর চেষ্টায় গত ৫ মে সাকিব নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। সাকিবকে গ্রেফতারের পর শেরেবাংলা নগর থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা করা হয়। ওই মামলায় সাকিব ছাড়াও আলী হাসান ও মাহমুদুল হাসান গুনবী নামে দুজনকে আসামি করা হয়।
সাকিবের কাছ থেকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, সাকিব কথিত বক্তা আলী হাসান উসামা, মাহমুদুল হাসান গুনবী, আমির হামজা, হারুন ইজহার প্রমুখের উগ্রবাদী-জিহাহি হামলার বার্তাসংবলিত ভিডিও দেখেন এবং উগ্রবাদে আসক্ত হন।
গত ১৫ মে ঢাকার কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের তৎকালীন উপ-কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘তলোয়ার নিয়ে সংসদ ভবনে হামলাচেষ্টাকারী সাকিবকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানান, এক ইসলামী বক্তার নির্দেশে তিনি এই পরিকল্পনা করেছিলেন। কয়েকজনের ওয়াজ ও বক্তব্য শুনে জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ত হন তিনি। আমরা সেসব বক্তাকে চিহ্নিত ও গ্রেফতারের চেষ্টা করছি।’
|
|
|
|
দৈনিক প্রভাতী খবর, ঢাকা থেকে নিয়মিত প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিক ও সরকারি মিডিয়া তালিকাভুক্ত পত্রিকা,যারা আমাদের পত্রিকায় প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করতে চান সিভি ই-মেইল করে ফোনে যোগাযোগ করুন
ঢাকা বিভাগের উপজেলা সমূহ
ঢাকা জেলাঃ
ধামরাই উপজেলা, দোহার উপজেলা, কেরানীগঞ্জ উপজেলা, নবাবগঞ্জ উপজেলা, সাভার উপজেলা
নরসিংদী জেলাঃ
বেলাবো উপজেলা, মনোহরদী উপজেলা, শিবপুর উপজেলা, রায়পুরা উপজেলা, পলাশ উপজেলা, নরসিংদী সদর উপজেলা
নারায়ণগঞ্জ জেলাঃ
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা, বন্দর উপজেলা, আড়াইহাজার উপজেল, রূপগঞ্জ উপজেলা, সোনারগাঁও উপজেলা
গাজীপুর জেলা প্রতিনিধি আছে :
গাজীপুর সদর উপজেলা, কালিয়াকৈর উপজেলা,কালীগঞ্জ উপজেলা, কাপাসিয়া উপজেলা, শ্রীপুর উপজেলা
মুন্সীগঞ্জ জেলাঃ
শ্রীনগর উপজেলা, সিরাজদীখান উপজেলা, লৌহজং উপজেলা, টঙ্গীবাড়ী উপজেলা, মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা, গজারিয়া উপজেলা
মানিকগঞ্জ জেলাঃ
মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা, সিঙ্গাইর উপজেলা, শিবালয় উপজেলা সাটুরিয়া উপজেলা, হরিরামপুর উপজেলা, ঘিওর উপজেলা, দৌলতপুর উপজেলা
টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি আছে :
টাঙ্গাইল সদর উপজেলা, কালিহাতি উপজেলা, ঘাটাইল উপজেলা, বাসাইল উপজেলা, গোপালপুর উপজেলা, মির্জাপুর উপজেলা, ভুঞাপুর উপজেলা, নাগরপুর উপজেলা,মধুপুর উপজেলা, সখিপুর উপজেলা, দেলদুয়ার উপজেলা, ধনবাড়ী উপজেলা
ময়মনসিংহ জেলাঃ
ময়মনসিংহ সদর উপজেলা, ত্রিশাল উপজেলা, গৌরীপুর উপজেলা, মুক্তাগাছা উপজেলা, ফুলপুর উপজেলা, তারাকান্দা উপজেলা, হালুয়াঘাট উপজেলা, ভালুকা উপজেলা, ফুলবাড়িয়া উপজেলা, গফরগাঁও উপজেলা, ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা, নান্দাইল উপজেলা, ধোবাউড়া উপজেলা
রাজবাড়ী জেলাঃ
রাজবাড়ী সদর উপজেলা, গোয়ালন্দ উপজেলা, পাংশা উপজেলা, বালিয়াকান্দি উপজেলা, কালুখালী উপজেলা
শেরপুর জেলাঃ
ঝিনাইগতি উপজেলা, নকলা উপজেলা, নালিতাবাড়ি উপজেলা, শেরপুর সদর উপজেলা, শ্রীবর্দি উপজেলা
গোপালগঞ্জ জেলাঃ
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা, মুকসুদপুর উপজেলা, কাশিয়ানী উপজেলা, কোটালীপাড়া উপজেলা, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা
জামালপুর জেলাঃ
জামালপুর সদর উপজেলা, বকশীগঞ্জ উপজেলা, দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা, ইসলামপুর উপজেলা, মাদারগঞ্জ উপজেলা, মেলান্দহ উপজেলা, সরিষাবাড়ি উপজেলা
শরীয়তপুর জেলাঃ
শরিয়তপুর সদর উপজেলা, ডামুড্যা উপজেলা, নড়িয়া উপজেলা, ভেদরগঞ্জ উপজেলা, জানজিরা উপজেলা, গোসাইরহাট উপজেলা
নেত্রকোনা জেলাঃ
আটপাড়া উপজেলা, বারহাট্টা উপজেলা, দুর্গাপুর উপজেলা, খালিয়াজুড়ি উপজেলা, কলমাকান্দা উপজেলা, কেন্দুয়া উপজেলা, মদন উপজেলা, মোহনগঞ্জ উপজেলা, নেত্রকোনা সদর উপজেলা, পূর্বধলা উপজেলা
মাদারীপুর জেলাঃ
মাদারীপুর সদর উপজেলা, শিবচর উপজেলা, কালকিনী উপজেলা, রাজৈর উপজেলা
ফরিদপুর জেলাঃ
ফরিদপুর সদর উপজেলা, বোয়ালমারী উপজেলা, আলফাডাঙা উপজেলা,মধুখালী উপজেলা, ভাঙ্গা উপজেলা, নগরকান্দা উপজেলা, চর ভদ্রাসন উপজেলা, সদরপুর উপজেলা, সালথা উপজেলা
কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি আছে :
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা, অষ্টগ্রাম উপজেলা, ইটনা উপজেলা করিমগঞ্জ উপজেলা, কটিয়াদি উপজেলা, কুলিয়ারচর উপজেলা, তাড়াইল উপজেলা, নিকলী উপজেলা, পাকুন্দিয়া উপজেলা, বাজিতপুর উপজেলা, ভৈরব উপজেলা, মিটামইন উপজেলা, হোসেনপুর উপজেলা
চট্টগ্রাম বিভাগের উপজেলা সমূহ
আনোয়ারা, বাঁশখালী, বোয়ালখালী, চন্দনাঈশ উপজেলা, ফটিকছড়ি উপজেলা, ভূজপূর থানা, হাটহাজারী উপজেলা, লোহাগড়া উপজেলা, মীরসরাই উপজেলা, পটিয়া উপজেলা, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা, রাউজান উপজেলা, সন্দ্বীপ উপজেলা, সাতকানিয়া উপজেলা, সীতাকুন্ড উপজেলা, কর্ণফুলী থানা
কক্সবাজার জেলাঃ
উখিয়া উপজেলা, কক্সবাজার সদর উপজেলা, কুতুবদিয়া উপজেলা, চকোরিয়া উপজেলা, টেকনাফ উপজেলা, মহেশখালী উপজেলা, রামু উপজেলা, পেকুয়া উপজেলা
বান্দরবান জেলাঃ
আলিকদম উপজেলা, থানচি উপজেলা, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা, বান্দরবান সদর উপজেলা, রুমা উপজেলা, রোয়াংছড়ি উপজেলা, লামা উপজেলা
খাগড়াছড়ি জেলাঃ
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা, দীঘিনালা উপজেলা, পানছড়ি উপজেলা, মহালছড়ি উপজেলা, মাটিরাঙ্গা উপজেলা, মানিকছড়ি উপজেলা, রামগড় উপজেলা, লক্ষীছড়ি উপজেলা
রাঙামাটি জেলাঃ
কাউখালী উপজেলা (রাঙ্গামাটি), কাপ্তাই উপজেলা, জুরাছড়ি উপজেলা, নানিয়াচর উপজেলা, বরকল উপজেলা, বাঘাইছড়ি উপজেলা, বিলাইছড়ি উপজেলা, রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা, রাজস্থলী উপজেলা, লংগদু উপজেলা
নোয়াখালী জেলা:
নোয়াখালী সদর উপজেলা, বেগমগঞ্জ উপজেলা, চাটখিল উপজেলা, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা (নোয়াখালী), হাতিয়া উপজেলা, সেনবাগ উপজেলা ,সুবর্ণ চর উপজেলা, সোনাইমুড়ি উপজেলা, কবিরহাট উপজেলা
লক্ষ্মীপুর জেলাঃ
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা, রায়পুর উপজেলা, রামগঞ্জ উপজেলা, কমলনগর উপজেলা, রামগতি উপজেলা
ফেনী জেলাঃ
ফেনী সদর উপজেলা, দাগনভূঁইয়া উপজেলা, সোনাগাজী উপজেলা, ছাগলনাইয়া উপজেলা, পরশুরাম উপজেলা, ফুলগাজী উপজেলা
কুমিল্লা জেলাঃ
বরুরা উপজেলা, চান্দিনা উপজেলা, দাউদকান্দি উপজেলা,লাকসাম উপজেলা,ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা, বুড়িচং উপজেলা, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা, দেবীদ্বার উপজেলা, হোমনা উপজেলা, মুরাদনগর উপজেলা, লাঙ্গলকোট উপজেলা, মেঘনা উপজেলা, তিতাস উপজেলা, মনোহরগঞ্জ উপজেলা, আদর্শ সদর উপজেলা, সদর দক্ষিণ উপজেলা
চাঁদপুর জেলাঃ
চাঁদপুর সদর উপজেলা, হাজীগঞ্জ উপজেলা, কচুয়া উপজেলা, ফরিদগঞ্জ উপজেলা, মতলব উত্তর উপজেলা, মতলব দক্ষিণ উপজেলা,হাইমচর উপজেলা, শাহরাস্তি উপজেলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাঃ
আশুগঞ্জ উপজেলা, আখাউড়া উপজেলা, কসবা উপজেলা, নবীনগর উপজেলা,নাসিরনগর উপজেলা, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা, সরাইল উপজেলা, বিজয়নগর উপজেলা
রাজশাহী বিভাগের উপজেলা সমূহ
বাঘা উপজেলা, পুঠিয়া উপজেলা, পবা উপজেলা, বাগমারা উপজেলা, তানোর উপজেলা, রাজশাহী সদর উপজেলা, বোয়ালিয়া উপজেলা, মোহনপুর উপজেলা, চারঘাট উপজেলা, গোদাগারী উপজেলা, দূর্গাপুর উপজেলা
নাটোর জেলা প্রতিনিধি আছে :
নাটোর সদর উপজেলা, বাগাতিপাড়া উপজেলা, বরাইগ্রাম উপজেলা, গুরুদাসপুর উপজেলা, লালপুর উপজেলা, সিংড়া উপজেলা, নলডাংগা উপজেলা
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাঃ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা, গোমস্তাপুর উপজেলা, শিবগঞ্জ উপজেলা, নাচোল উপজেলা, ভোলাহাট উপজেলা
জয়পুরহাট জেলাঃ
পাঁচবিবি উপজেলা, কালাই উপজেলা, ক্ষেতলাল উপজেলা, আক্কেলপুর উপজেলা,জয়পুরহাট সদর উপজেলা
নওগাঁ জেলাঃ
পত্নীতলা উপজেলা, ধামুরহাট উপজেলা, মহাদেবপুর উপজেলা, পোরশা উপজেলা, সাপাহার উপজেলা, বদলগাছি উপজেলা, মান্দা উপজেলা, নিয়ামতপুর উপজেলা, আত্রাই উপজেলা, রানীনগর উপজেলা, নওগাঁ সদর উপজেলা
বগুড়া জেলাঃ
আদমদিঘী উপজেলা, বগুড়া সদর উপজেলা, ধুনট উপজেলা, ধুপচাঁচিয়া উপজেলা, গাবতলী উপজেলা, কাহালু উপজেলা, নন্দীগ্রাম উপজেলা, সারিয়াকান্দি উপজেলা, শেরপুর উপজেলা, শিবগঞ্জ উপজেলা, সোনাতলা উপজেলা, শাজাহানপুর উপজেলা
পাবনা জেলাঃ
আটঘরিয়া উপজেলা, ঈশ্বরদী উপজেলা, চাটমোহর উপজেলা, পাবনা সদর উপজেলা, ফরিদপুর উপজেলা, বেড়া উপজেলা,ভাঙ্গুরা উপজেলা, সুজানগর উপজেলা, সাঁথিয়া উপজেলা
সিরাজগঞ্জ জেলাঃ
বেলকুচি উপজেলা, কামারখন্দ উপজেলা, চৌহালি উপজেলা, কাজীপুর উপজেলা, রায়গঞ্জ উপজেলা, শাহজাদপুর উপজেলা, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা,তাড়াস উপজেলা, উল্লাপাড়া উপজেলা
খুলনা বিভাগের উপজেলা সমূহ
কয়রা উপজেলা, ডুমুরিয়া উপজেলা, তেরখাদা উপজেলা, দাকোপ উপজেলা, দিঘলিয়া উপজেলা, পাইকগাছা উপজেলা, ফুলতলা উপজেলা, বটিয়াঘাটা উপজেলা, রূপসা উপজেলা
বাগেরহাট জেলাঃ
কচুয়া উপজেলা (বাগেরহাট), চিতলমারী উপজেলা, ফকিরহাট উপজেলা, বাগেরহাট সদর উপজেলা, মংলা উপজেলা, মোরেলগঞ্জ উপজেলা, মোল্লাহাট উপজেলা, রামপাল উপজেলা, শরণখোলা উপজেলা
চুয়াডাঙ্গা জেলাঃ
আলমডাঙ্গা উপজেলা, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা, দামুড়হুদা উপজেলা, জীবননগর উপজেলা
যশোর জেলাঃ
যশোর সদর উপজেলা, অভয়নগর উপজেলা, কেশবপুর উপজেলা, চৌগাছা উপজেলা, ঝিকরগাছা উপজেলা, বাঘারপাড়া উপজেলা,মনিরামপুর উপজেলা, শার্শা উপজেলা
ঝিনাইদহ জেলাঃ
কালীগঞ্জ উপজেলা (ঝিনাইদহ), কোটচাঁদপুর উপজেলা, ঝিনাইদহ সদর উপজেলা, মহেশপুর উপজেলা, শৈলকূপা উপজেলা, হরিণাকুণ্ড উপজেলা
কুষ্টিয়া জেলাঃ
কুমারখালী উপজেলা, কুষ্টিয়া সদর উপজেলা, খোকসা উপজেলা, দৌলতপুর উপজেলা, ভেড়ামারা উপজেলা, মীরপুর উপজেলা
মাগুরা জেলাঃ
মাগুরা সদর উপজেলা, মোহাম্মদপুর উপজেলা, শালিখা উপজেলা, শ্রীপুর উপজেলা
মেহেরপুর জেলাঃ
গাংনী উপজেলা, মেহেরপুর সদর উপজেলা, মুজিবনগর উপজেলা
নড়াইল জেলা প্রতিনিধি আছে :
নড়াইল সদর উপজেলা, লোহাগড়া উপজেলা, কালিয়া উপজেলা, নড়াগাতি উপজেলা
সাতক্ষীরা জেলাঃ
আশাশুনি উপজেলা, কলারোয়া উপজেলা, কালীগঞ্জ উপজেলা, তালা উপজেলা, দেবহাটা উপজেলা, শ্যামনগর উপজেলা, সাতক্ষীরা সদর উপজেলা
বরিশাল বিভাগের উপজেলা সমূহ
আগৈলঝারা উপজেলা, বাকেরগঞ্জ উপজেলা, বাবুগঞ্জ উপজেলা, বানারিপাড়া উপজেলা, গৌরনদী উপজেলা, হিজলা উপজেলা, বরিশাল সদর উপজেলা, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা, মুলাদি উপজেলা, উজিরপুর উপজেলা
বরগুনা জেলাঃ
বরগুনা সদর উপজেলা, আমতলী উপজেলা, তালতলী উপজেলা, পাথরঘাটা উপজেলা, বেতাগি উপজেলা, বামনা উপজেলা
ভোলা জেলাঃ
চরফ্যাশন উপজেলা, তজমুদ্দিন উপজেলা, দৌলতখান উপজেলা, বোরহানউদ্দিন উপজেলা, ভোলা সদর উপজেলা, মনপুরা উপজেলা, লালমোহন উপজেলা
ঝালকাঠি জেলাঃ
কাঁঠালিয়া উপজেলা, ঝালকাঠি সদর উপজেলা, নলছিটি উপজেলা, রাজাপুর উপজেলা
পটুয়াখালী জেলাঃ
পটুয়াখালী সদর উপজেলা, বাউফল উপজেলা, দশমিনা উপজেলা, গলাচিপা উপজেলা, কলাপাড়া উপজেলা, মির্জাগঞ্জ উপজেলা, দুমকি উপজেলা, রাঙ্গাবালি উপজেলা
পিরোজপুর জেলাঃ
কাউখালী উপজেলা (পিরোজপুর), নাজিরপুর উপজেলা, নেছারাবাদ, (স্বরূপকাঠি) উপজেলা, পিরোজপুর সদর উপজেলা, ভাণ্ডারিয়া উপজেলা, মঠবাড়িয়া উপজেলা, জিয়ানগর উপজেলা
সিলেট বিভাগের উপজেলা সমূহ
বালাগঞ্জ উপজেলা, বিয়ানীবাজার উপজেলা, বিশ্বনাথ উপজেলা, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা, গোলাপগঞ্জ উপজেলা, গোয়াইঘাট উপজেলা, জৈন্তাপুর উপজেলা, কানাইঘাট উপজেলা, সিলেট সদর উপজেলা, জকিগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা
হবিগঞ্জ জেলাঃ
আজমিরিগঞ্জ উপজেলা, বানিয়াচং উপজেলা, বাহুবল উপজেলা, চুনারুঘাট উপজেলা, হবিগঞ্জ সদর উপজেলা, লাখাই উপজেলা, মাধবপুর উপজেলা, নবীগঞ্জ উপজেলা
মৌলভীবাজার জেলাঃ
বড়লেখা উপজেলা, কুলাউড়া উপজেলা, রাজানগর উপজেলা, কমলগঞ্জ উপজেলা, শ্রীমঙ্গল উপজেলা, মৌলভীবাজার সদর উপজেলা, জুরি উপজেলা
সুনামগঞ্জ জেলাঃ
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা, ছাতক উপজেলা, দিরাই উপজেলা, ধর্মপাশা উপজেলা, দোয়ারাবাজার উপজেলা, জগন্নাথপুর উপজেলা, জামালগঞ্জ উপজেলা, তাহিরপুর উপজেলা, শাল্লা উপজেলা, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা
রংপুর বিভাগের উপজেলা সমূহ
রংপুর জেলাঃ
রংপুর সদর উপজেলা, বদরগঞ্জ উপজেলা, গঙ্গাছড়া উপজেলা, কাউনিয়া উপজেলা, মিঠাপুকুর উপজেলা, পীরগাছা উপজেলা, পীরগঞ্জ উপজেলা, তারাগঞ্জ উপজেলা
দিনাজপুর জেলাঃ
বিরামপুর উপজেলা, বীরগঞ্জ উপজেলা, বোচাগঞ্জ উপজেলা, ফুলবাড়ী উপজেলা, চিরিরবন্দর উপজেলা, ঘোড়াঘাট উপজেলা, হাকিমপুর উপজেলা, কাহারোল উপজেলা, খানসামা উপজেলা, দিনাজপুর সদর উপজেলা, নবাবগঞ্জ উপজেলা, পার্বতীপুর উপজেলা, বিরল উপজেলা
গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি আছে :
গাইবান্ধা সদর উপজেলা, ফুলছড়ি উপজেলা, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা, পলাশবাড়ী উপজেলা, সাদুল্লাপুর উপজেলা, সাঘাটা উপজেলা, সুন্দরগঞ্জ উপজেলা
কুড়িগ্রাম জেলাঃ
উলিপুর উপজেলা, কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা, চর রাজীবপুর উপজেলা, চিলমারী উপজেলা, নাগেশ্বরী উপজেলা, ফুলবাড়ী উপজেলা, ভুরুঙ্গামারী উপজেলা, রাজারহাট উপজেলা, রৌমারী উপজেলা
নীলফামারী জেলাঃ
নিলফামারী সদর উপজেলা, ডোমার উপজেলা, ডিমলা উপজেলা, জলঢাকা উপজেলা, কিশোরগঞ্জ উপজেলা, সৈয়দপুর উপজেলা
পঞ্চগড় জেলাঃ
দেবীগঞ্জ উপজেলা, তেতুলিয়া উপজেলা, পঞ্চগড় সদর উপজেলা, আটোয়ারী উপজেলা, বোদা উপজেলা
ঠাকুরগাঁও জেলাঃ
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা, পীরগঞ্জ উপজেলা, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা, রানীশংকৈল উপজেলা, হরিপুর উপজেলা
লালমনিরহাট জেলাঃ
লালমনিরহাট সদর উপজেলা, পাটগ্রাম উপজেলা, আদিতমারী উপজেলা, কালীগঞ্জ উপজেলা, হাতিবান্ধা উপজেলা
যে সকল জেলা-উপজেলায় প্রতিনিধি আছে লাল চিহ্ন দেওয়া আছে।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৫১,৫১/ এ রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (৪র্থ তলা), পুরানা পল্টন, ঢাকা -১০০০। মোবাইলঃ- ০১৭১৬-৯১১৫৭২ E-mail: provatikhoborbd@gmail.com
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
স্ত্রী আমিনা বশীরের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন প্রখ্যাত শিল্পী, ভাষা সংগ্রামী মুর্তজা বশীর। শনিবার (১৫ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বনানী কবরস্থানে মুর্তজা বশীরের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। শিল্পীর পারিবারিক বন্ধু আলোকচিত্রী মোহাম্মদ আসাদ এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, দুপুর ১টায় এভারকেয়ার হাসপাতালে রহমতে আলম সমাজ সেবা সংস্থার ব্যবস্থাপনায় করোনা স্বাস্থ্যবিধি মেনে তার মরদেহের গোসল সম্পন্ন করা হয়। এরপর মরদেহ মণিপুরি পাড়ায় তার নিজ বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে হাউজিং সোসাইটির ব্যবস্থাপনায় তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। বাদ আসর বনানী কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
মুর্তজা বশীর দীর্ঘদিন ধরেই হৃদরোগ, ফুসফুস ও কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন।বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) রাতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তিনি সেখানে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শুক্রবার তার করোনা পরীক্ষা করা হলে ফলাফল পজিটিভ আসে। শুক্রবার (১৪ আগস্ট) থেকে তার পালস পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে শনিবার সকাল ৯টা ১০ মিনিটে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চিত্রশিল্পী মুর্তজা বশীর ভাষাবিদ ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর ছেলে। তিনি ১৯৩২ সালের ১৭ আগস্ট ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন।
৮৮ বছর বয়সী এ চিত্রশিল্পীকে এর আগেও বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা নিয়ে একাধিকবার হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।
চিত্রকলায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ১৯৮০ সালে একুশে পদক পান মুর্তজা বশীর। একই কাজে স্বাধীনতা পুরস্কার পান ২০১৯ সালে। কর্মজীবনে তিনি দীর্ঘদিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
বাংলাদেশে বিমূর্ত ধারার চিত্রকলার অন্যতম পথিকৃৎ মুর্তজা বশীরের ‘দেয়াল’, ‘শহীদ শিরোনাম’, ‘পাখা’, ‘রক্তাক্ত ২১শে’ শিরোনামের চিত্রকর্মগুলো বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। পেইন্টিং ছাড়াও ম্যুরাল, ছাপচিত্রসহ চিত্রকলার বিভিন্ন মাধ্যমে কাজ করেছেন তিনি। এছাড়া লিখেছেন বই এবং গবেষণা করেছেন মুদ্রা ও শিলালিপি নিয়েও।
|
|
|
|
সংবাদদাতা আবশ্যক
যোগাযোগ-০১৭১৬৯১১৫৭২
E-mail: provatikhoborbd@gmail.com
|
|
|
|
দৈনিক প্রভাতী খবর পত্রিকায় যে সকল জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে
ঢাকা জেলা : দোহার, কেরানীগঞ্জ, নবাবগঞ্জ, সাভার।
নরসিংদী জেলা : মনোহরদী, শিবপুর, রায়পুরা, পলাশ, নরসিংদী সদর।
নারায়ণগঞ্জ জেলা : নারায়ণগঞ্জ সদর, বন্দর, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ।
গাজীপুর জেলা প্রতিনিধি আছে : কালীগঞ্জ, গাজীপুর সদর, কাপাসিয়া, টঙ্গী।
মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি আছে : শ্রীনগর, সিরাজদীখান, লৌহজং, টঙ্গীবাড়ী, মুন্সিগঞ্জ সদর, গজারিয়া।
মানিকগঞ্জ জেলা : দৌলতপুর, মানিকগঞ্জ সদর, শিবালয়, সিঙ্গাইর, হরিরামপুর।
টাঙ্গাইল জেলা : টাঙ্গাইল সদর, কালিহাতি, ঘাটাইল, বাসাইল, গোপালপুর, মির্জাপুর, ভূঞাপুর, নাগরপুর, মধুপুর, সখিপুর, দেলদুয়ার, ধনবাড়ী।
রাজবাড়ী জেলা : রাজবাড়ী সদর, গোয়ালন্দ, পাংশা, বালিয়াকান্দি, কালুখালী।
গোপালগঞ্জ জেলা : গোপালগঞ্জ সদর, মুকসুদপুর, কাশিয়ানী, কোটালীপাড়া, টুঙ্গিপাড়া।
শরীয়তপুর জেলা : শরিয়তপুর সদর, ডামুড্যা, নড়িয়া, ভেদরগঞ্জ, জাজিরা, গোসাইরহাট।
মাদারীপুর জেলা : মাদারীপুর সদর, শিবচর, কালকিনী, রাজৈর ।
ফরিদপুর জেলা : ফরিদপুর সদর, বোয়ালমারী, আলফাডাঙা, মধুখালী, ভাঙ্গা, নগরকান্দা, চর ভদ্রাসন, সদরপুর, সালথা।
কুষ্টিয়া জেলা : কুষ্টিয়া সদর, খোকসা, দৌলতপুর, ভেড়ামারা, মিরপুর।
খুলনা জেলা : কয়রা-ডুমুরিয়া, তেরখাদা, দাকোপ, দিঘলিয়া, পাইকগাছা, ফুলতলা, বটিয়াঘাটা, রূপসা।
চুয়াডাঙ্গা জেলা : আলমডাঙ্গা, চুয়াডাঙ্গা সদর, জীবননগর, দামুড়হুদা।
ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি : কালীগঞ্জ, কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ সদর, মহেশপুর, শৈলকুপা, হরিণাকুন্ডু। নড়াইল জেলা প্রতিনিধি আছে : কালিয়া, নড়াইল সদর, লোহাগড়া।
বাগেরহাট জেলা : কচুয়া, চিতলমারী, ফকিরহাট, বাগেরহাট সদর, মোংলা, মোড়েলগঞ্জ, মোল্লাহাট, রামপাল, শরণখোলা।
মাগুরা জেলা : মাগুরা সদর, মোহাম্মদপুর, শালিখা, শ্রীপুর।
মেহেরপুর জেলা : গাংনী, মেহেরপুর সদর, মুজিবনগর।
যশোর জেলা : অভয়নগর, কেশবপুর, চৌগাছা, ঝিকরগাছা, বাঘারপাড়া, মনিরামপুর, যশোর সদর।
সাতক্ষীরা জেলা : আশাশুনি, কলারোয়া, কালীগঞ্জ, তালা, দেবহাটা, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা সদর।
চট্টগ্রাম জেলা : আনোয়ারা, কর্ণফুলি, চন্দনাইশ, পটিয়া, ফটিকছড়ি, বাঁশখালী, বোয়ালখালী, মীরসরাই, রাউজান, রাঙ্গুনিয়া, লোহাগাড়া, সন্দ্বীপ, সাতকানিয়া, সীতাকুণ্ড, হাটহাজারী।
কক্সবাজার জেলা : উখিয়া, কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, চকরিয়া, পেকুয়া, মহেশখালী, রামু।
বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি : আলিকদম, থানচি, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান সদর, রুমা, রোয়াংছড়ি । খাগড়াছড়ি জেলা : খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, মহালছড়ি, মাটিরাঙ্গা, মানিকছড়ি, রামগড়, লক্ষীছড়ি। রাঙ্গামাটি জেলা : কাউখালী, কাপ্তাই, জুরাছড়ি, নানিয়াচর, বরকল, বাঘাইছড়ি, বিলাইছড়ি, রাঙ্গামাটি সদর, রাজস্থলী, লংগদু। নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি আছে : বেগমগঞ্জ, কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী), হাতিয়া, সেনবাগ, সুবর্ণ চর, কবিরহাট। লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি আছে : কমলনগর, রামগঞ্জ, রামগতি ।
ফেনী জেলা : ফেনী সদর, দাগনভূঁইয়া, সোনাগাজী, ছাগলনাইয়া, পরশুরাম, ফুলগাজী।
কুমিল্লা জেলা : বরুরা, চান্দিনা, দাউদকান্দি, লাকসাম, ব্রাহ্মণপাড়া, বুড়িচং, চৌদ্দগ্রাম, দেবীদ্বার, হোমনা, মুরাদনগর, লাঙ্গলকোট, মেঘনা, তিতাস, মনোহরগঞ্জ, কুমিল্লা সদর, সদর দক্ষিণ, লালমাই।
চাঁদপুর জেলা : চাঁদপুর সদর, হাজীগঞ্জ, কচুয়া, ফরিদগঞ্জ, মতলব উত্তর, মতলব দক্ষিণ, হাইমচর, শাহরাস্তি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা : আশুগঞ্জ, কসবা, নাসিরনগর, বাঞ্ছারামপুর, সরাইল, বিজয়নগর।
কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি আছে : অষ্টগ্রাম, ইটনা, করিমগঞ্জ, কটিয়াদি, কুলিয়ারচর, তাড়াইল, নিকলী, পাকুন্দিয়া, বাজিতপুর, ভৈরব, মিটামইন।
বরিশাল জেলা : আগৈলঝাড়া, বাকেরগঞ্জ, বাবুগঞ্জ, বানারীপাড়া, গৌরনদী, হিজলা, বরিশাল সদর, মেহেন্দিগঞ্জ, মুলাদী, উজিরপুর।
বরগুনা জেলা : বরগুনা সদর, আমতলী, তালতলী, পাথরঘাটা, বেতাগি, বামনা।
ভোলা জেলা : চরফ্যাশন, তজমুদ্দিন, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, ভোলা সদর, মনপুরা, লালমোহন।
ঝালকাঠি জেলা : কাঁঠালিয়া, ঝালকাঠি সদর, নলছিটি, রাজাপুর।
পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি : পটুয়াখালী সদর, বাউফল, দশমিনা, গলাচিপা, কলাপাড়া, মির্জাগঞ্জ, দুমকি, রাঙ্গাবালী।
পিরোজপুর জেলা : কাউখালী, নাজিরপুর, নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি), পিরোজপুর সদর, ভাণ্ডারিয়া, মঠবাড়িয়া।
ময়মনসিংহ জেলা : ময়মনসিংহ সদর, ত্রিশাল, গৌরীপুর, মুক্তাগাছা, ফুলপুর, ফুলবাড়িয়া, গফরগাঁও, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল, ধোবাউঢ়া। শেরপুর জেলা : ঝিনাইগাতী, নকলা, নালিতাবাড়ী, শেরপুর সদর, শ্রীবরদী।
জামালপুর জেলা : জামালপুর সদর, বকশীগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ, ইসলামপুর, মাদারগঞ্জ, মেলান্দহ, সরিষাবাড়ি।
নেত্রকোনা জেলা : আটপাড়া, বারহাট্টা, দুর্গাপুর, খালিয়াজুড়ি, কলমাকান্দা, কেন্দুয়া, মদন, মোহনগঞ্জ, নেত্রকোনা সদর, পূর্বধলা।
রংপুর জেলা : রংপুর সদর, বদরগঞ্জ, গংগাচড়া, কাউনিয়া, মিঠাপুকুর, পীরগাছা, পীরগঞ্জ, তারাগঞ্জ।
দিনাজপুর জেলা : বীরগঞ্জ, বোচাগঞ্জ, ফুলবাড়ী, চিরিরবন্দর, ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর, কাহারোল, খানসামা, দিনাজপুর সদর, নবাবগঞ্জ, পার্বতীপুর, বিরল।
গাইবান্ধা জেলা : গাইবান্ধা সদর, ফুলছড়ি, পলাশবাড়ী, সাদুল্লাপুর, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ।
কুড়িগ্রাম জেলা : উলিপুর, কুড়িগ্রাম সদর, চর রাজিবপুর, চিলমারী, নাগেশ্বরী, ফুলবাড়ী, ভুরুঙ্গামারী, রাজারহাট, রৌমারী।
নীলফামারী জেলা : নিলফামারী সদর, ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, সৈয়দপুর।
পঞ্চগড় জেলা : দেবীগঞ্জ, তেতুলিয়া, পঞ্চগড় সদর, আটোয়ারী, বোদা। ঠাকুরগাঁও জেলা : ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, রানীশংকৈল, হরিপুর।
লালমনিরহাট জেলা : আদিতমারী, কালীগঞ্জ, পাটগ্রাম, লালমনিরহাট সদর, হাতীবান্ধা।
রাজশাহী জেলা : বাঘা উপজেলা, পুঠিয়া, পবা, বাগমারা, তানোর, মোহনপুর, চারঘাট, গোদাগারী, দূর্গাপুর।
নাটোর জেলা প্রতিনিধি আছে : নাটোর সদর, বাগাতিপাড়া, বরাইগ্রাম, গুরুদাসপুর, লালপুর-সিংড়া, নলডাঙ্গা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি আছে : চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর, গোমস্তাপুর, শিবগঞ্জ, নাচোল, ভোলাহাট। জয়পুরহাট জেলা : পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল, আক্কেলপুর, জয়পুরহাট সদর।
নওগাঁ জেলা : পত্নীতলা, ধামুরহাট, মহাদেবপুর, পরশা, সাপাহার, বদলগাছী, মান্দা, নিয়ামতপুর, আত্রাই, রানীনগর, নওগাঁ সদর।
বগুড়া জেলা : আদমদিঘী, বগুড়া সদর, ধুনট, ধুপচাঁচিয়া, গাবতলী, কাহালু, নন্দীগ্রাম, সারিয়াকান্দি, শিবগঞ্জ, সোনাতলা, শাজাহানপুর।
পাবনা জেলা : আটঘরিয়া, চাটমোহর, পাবনা সদর, ফরিদপুর, বেড়া, ভাঙ্গুরা, সাঁথিয়া, সুজানগর।
সিরাজগঞ্জ জেলা : উল্লাাপাড়া, কাজীপুর, কামারখন্দ, চৌহালি, তাড়াশ, বেলকুচি, শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ।
মৌলভীবাজার জেলা : বড়লেখা, কুলাউড়া, রাজনগর, কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার সদর, জুড়ী।
সিলেট জেলা : বালাগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, বিশ্বনাথ, কোম্পানীগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট, সিলেট সদর, জকিগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা, ওসমানীনগর।
সুনামগঞ্জ জেলা : ছাতক, জগন্নাথপুর, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ, দিরাই, দোয়ারাবাজার, ধর্মপাশা, বিশ্বম্ভরপুর, শাল্লা, সুনামগঞ্জ সদর।
হবিগঞ্জ জেলা : আজমিরীগঞ্জ, চুনারুঘাট, নবীগঞ্জ, বানিয়াচং, বাহুবল, মাধবপুর, লাখাই, শায়েস্তাগঞ্জ, হবিগঞ্জ।
যে সকল উপজেলা প্রতিনিধি আছে এই নাম গুলো তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
আগ্রহীগণ পূর্ণাঙ্গ জীবন বৃত্তান্তসহ সিভি ই-মেইল করুন ।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যলয় : ৫১/৫১/ পুরানা পল্টন,ঢাকা-১০০০। মোবাইল :-০১৭১৬ ৯১১ ৫৭২ E-Mail-provatikhoborbd@gmail.com
www.dailyprovatikhobor.com আমাদের সাথে থাকুন ।
|
|
|
|
সংবাদকর্মী আবশ্যক
মোবাইল-01716911572
E-mail: provatikhoborbd@gmail.com
|
|
|
|
সংবাদদাতা আবশ্যক
যোগাযোগ-০১৭১৬৯১১৫৭২
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকেই লড়াই করে যাচ্ছেন বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের সাবেক অধিনায়ক ও নড়াইল-২ আসনের সাংসদ মাশরাফি বিন মুর্তজা। নড়াইলবাসীকে করোনার প্রকোপ থেকে বাঁচাতে গিয়ে নিজেই আক্রান্ত হয়ে পড়েন মারণ ভাইরাসটিতে।
২০ জুন মাশরাফির শরীরে কোভিড-১৯ এর উপস্থিতি জানা গেলে ঢাকার বাসায় থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন তিনি। মাশরাফি এখনো করোনামুক্ত হননি, এরইমধ্যে ভাইরাসটিতে সংক্রমিত হয়েছেন তার স্ত্রী সুমনা হক সুমিও।
সোমবার (০৬ জুলাই) রাতে মাশরাফির পারিবারিক সূত্র জানায়, বর্তমানে ঢাকার বাসায় থেকে মাশরাফির স্ত্রী সুমনা হক সুমি চিকিৎসা নিচ্ছেন। সুমির শারীরিক অবস্থা ভাল। মাশরাফি করোনা আক্রান্ত হওয়ার দুই দিনপর তার একমাত্র ছোট ভাই মুরসালিন বিন মর্তুজা (সিজার) করোনা আক্রান্ত হন। চিকিৎসকের পরামর্শে ঢাকার বাসায় আইসোলেশনে রয়েছেন মাশরাফি, মাশরাফির ছোট ভাই সিজার এবং স্ত্রী সুমনা হক সুমি।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের স্ত্রী লায়লা আরজুমান্দ বানু করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার সকাল পৌনে ৮টায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা সুফি আবদুল্লাহিল মারুফ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি স্বামী, এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
গত ১২ জুন মন্ত্রী ও তার স্ত্রীর করোনা পরীক্ষার ফলাফল পজিটিভ আসে। পরদিন তাদের সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। ২১ জুন আ ক ম মোজাম্মেল হক সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরলেও তার স্ত্রী সিএমএইচেই ভর্তি ছিলেন। রোববার থেকে তিনি লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
ফটো সাংবাদিক রেহানা আক্তার মারা গেছেন। সোমবার (২৯ জুন) সন্ধ্যায় নিজ বাসায় তিনি না ফেরার দেশে চলে যান (ইন্নালিল্লাহি ইন্না লিল্লাহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৩২ বছর।
রেহানা দীর্ঘ দিন ধরে কোলন ক্যান্সারে ভুগছিলেন। গত ২০ জুন তার দ্বিতীয় কেমোথেরাপি দেয়া হয়। দ্বিতীয় কেমোথেরাপির ৯দিন পর সোমবার সন্ধ্যায় তিনি পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন। গত কয়েক দিন থেকেই তার স্বাস্থ্যের অবনতি হতে থাকে। রেহানা আক্তার দুই কন্যা সন্তানের জননী ছিলেন। তার বড় মেয়ে রাবিয়া (১৩) ৮ম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত, ছোট মেয়ে রাবিবার বয়স আড়াই বছর।
রেহানার বড় ভাই ফটোসাংবাদিক ফোজিত শেখ বাবু জানান, সোমবার রাতে ডেমরার টংপাড়া কবরস্থানে বাবার কবরের পাশে রেহানাকে দাফন করা হয়।
রেহানা সর্বশেষ দৈনিক ইত্তেফাকের ফটো সাংবাদিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর আগে পাক্ষিক অন্যান্য, বাংলা নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে কাজ করেন। তিনি বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক সমিতি (বানাসাস) এর একজন সদস্য ছিলেন। সংগঠনটি তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
প্রবীণ সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। আজ শনিবার সকালে মহাখালীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
৮৬ বছর বয়সী কামাল লোহানী ফুসফুস ও কিডনি জটিলতার পাশাপাশি হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের সমস্যাতেও দীর্ঘদিন ধরে ভুগছিলেন। তার ছেলে সাগর লোহানী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর দুদিন আগে ফুসফুস ও কিডনি জটিলতার কারণে কামাল লোহানীকে রাজধানীর পান্থপথ এলাকায় হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। পরে সেখান থেকে তাকে মহাখালীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
ওইদিন কামাল লোহানীর বড় মেয়ে বন্যা লোহানী জানান, বাবাকে বিকেল ৫টার দিকে শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে।
এর আগে পরিবারের তরফ থেকে শিল্পকলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক, সাংস্কৃতিক আন্দোলনের এ সংগঠককে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়ার আগ্রহের কথা জানানো হয়। তবে শয্যা খালি না তাকে থাকায় সেখানে নেওয়া সম্ভব হয়নি বলেও জানান বন্যা।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক :
করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল। তিনি রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
আক্রান্তের পরিবার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, গত ১৪ জুন তার করোনাভাইরাস পরীক্ষার ফল পজিটিভ আসে। পরদিন তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা উন্নতির দিকে। পরিবারের পক্ষ থেকে আমরা সবার কাছে তার জন্য দোয়া চাই।
বাবুলের স্ত্রী সংসদ সদস্য সালমা ইসলামসহ পরিবারের অন্য কেউ করোনায় আক্রান্ত হননি বলে জানা গেছে।
জাতীয় দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টেলিভিশনের মালিকানাসহ বস্ত্র, রাসায়নিক, চামড়া, মোটরসাইকেল, ইলেকট্রনিক্স, বেভারেজ, টয়লেট্রিজের ব্যবসা রয়েছে যমুনা গ্রুপের।
|
|
|
|
|
|
|