|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * শনিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করছে সরকার   * বাংলাদেশের পুলিশ সংস্কারে সহায়তা করবে ইতালি : রাষ্ট্রদূত   * ডোনাল্ড লু’র নেতৃত্বে কাল ঢাকা আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল   * আমাদের সফল হতেই হবে : জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা   * বাংলাদেশের আর্থিক স্থিতিশীলতাকে প্রধান্য দেবে মার্কিন প্রতিনিধি দল : মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর   * গাজা যুদ্ধে ক্ষুদ্ধ জাতিসংঘ কর্মকর্তা বিশ্ব ‘মানবতা’ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন   * অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পদ্মা সেতু প্রকল্পে ব্যয় সাশ্রয় করেছে ১ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা : মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান   * জাতিসংঘের মানবাধিকার ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং টিম বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কারের সুপারিশ করবে : মুখপাত্র   * প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর ফোন   * বন্যায় দেশের ১২ জেলায় প্রায় ৪৮ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত, ১৫ জনের মৃত্যু  

   অর্থ-বাণিজ্য
  রমজানে বেড়েছে সব ধরনের ফলের দাম
  তারিথ : ০৫-০৪-২০২২
Share Button

কয়েক মাস ধরেই নিত্যপণ্যের বাজার ঊর্ধ্বমুখী। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির এই ধারা দিন দিন বেড়েই চলছে। রমজানেও দাম বেড়েছে বিভিন্ন পণ্যের। এর প্রভাব পড়েছে ফলের বাজারেও। রমজানে ফলের চাহিদা থাকলেও দামের কারণে ক্রেতার নাভিশ্বাস। পাঁচ টাকা থেকে শুরু করে কেজিতে ১০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে কোনো কোনো ফলের দাম। ফলে বেশি দামের কারণে ফল কেনা থেকে বিরত থাকছেন ক্রেতারা।

 রোজায় ফলের মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম বলে দাবি করছেন পাইকারি ফল বিক্রেতারা। আবার খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, আড়তদারদের কারণেই বাড়ছে ফলের দাম। তাদের দাবি, সিন্ডিকেটের জন্যই পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের বেশি দামে ফল কিনতে হচ্ছে। এ কারণে দাম বেড়েছে বাজারে।

আইনে বলা আছে, ফল কেজি বা পিস যেভাবেই কিনবে, সেভাবেই বিক্রি করতে হবে। কিন্তু ফলের বাজারে এ আইনের প্রয়োগ নেই বললেই চলে।

তবে উভয় ধরনের বিক্রেতারাই বলছেন, রোজার শুরুতে ফলমূল বেশি কেনার তাড়া থাকলেও মাঝামাঝি সময়ে চাহিদা কমতে পারে। সেসময় অধিকাংশ ফলের দামও কিছুটা কমতে পারে।

সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আপেল, আঙুর, মালটা, খেজুর, পেয়ারা, আনারস, তরমুজ, কলা পেঁপেসহ রোজায় যেসব ফল বেশি বিক্রি হয় তার প্রায় সবগুলোরই দাম বেড়েছে। এর মধ্যে খেজুরের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, আজওয়া খেজুর আগে যে দামে বিক্রি হতো এখন তা দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে । মরিয়ম খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে। হাব্বার খেজুর প্রতি কেজি এক হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকার কালভী খেজুরের দাম বেড়ে হয়েছে ৪০০ টাকা। রোজায় ইফতারের প্রধান ফল খেজুরের সব ধরনেরই দাম বেড়েছে ।

খেজুরের মতো বেড়েছে আপেলের দাম। প্রতি কেজি ফুজিয়া আপেলের দাম ১৯০ টাকা, যা কিছুদিন আগেও ছিল ১৬০-১৭০ টাকা। হানি আপেলের দাম ৩০-৪০ টাকা বেড়ে হয়েছে ১৫০-১৬০ টাকা। প্রতি কেজি আঙুর বিক্রি হচ্ছে ২০০-২৪০ টাকায়। কমলার দাম যেখানে প্রতি কেজি আগে ছিল ১৭০-১৮০ টাকা, সেটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২০-২৩০ টাকা। মালটার দামও বেড়েছ কেজিতে ৪০-৫০ টাকা। আনারের দামও বেড়েছে। ছোট-বড় বিভিন্ন ধরনের আনার কেজিপ্রতি ১৮০-৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চায়না নাশপাতি বিক্রি হচ্ছে ২০০-২২০ টাকা কেজি।

পাইকারি বা আড়ত থেকে খুচরা বিক্রেতারা পিস হিসেবে কিনলেও তারা বিক্রি করছেন কেজি দরে। ফলে আড়তে যে তরমুজ এখন বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায়, সেটি কেজি দরে রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকায়।

এদিকে গত বছরের মতো এবছরও কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে গরম মৌসুমের সবচেয়ে পরিচিত ফল তরমুজ। বাজারের প্রচুর মজুত ও ভোক্তাদের চাহিদা থাকলেও পাইকারি ও খুচরা উভয় পর্যায়ে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ। পাইকারি বা আড়ত থেকে খুচরা বিক্রেতারা পিস হিসেবে কিনলেও তারা বিক্রি করছেন কেজি দরে। ফলে আড়তে যে তরমুজ এখন বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩৫০ টাকায়, সেটি কেজি দরে রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৫৫০-৬০০ টাকায়।

‘কৃষি বিপণন আইন-২০১৮’তে বলা হয়েছে, ফলের ক্ষেত্রে কেজিতে ১০ টাকা লাভ করতে পারবেন ব্যবসায়ীরা। তবে তরমুজের ক্ষেত্রে বিশেষ নির্দেশনা আছে। কেজিপ্রতি ৩ থেকে ৫ টাকার বেশি লাভ করা যাবে না । কেজি বা পিস যেভাবেই কিনবে, সেভাবেই বিক্রি করতে হবে। কিন্তু ফলের বাজারে এ আইনের প্রয়োগ নেই বললেই চলে।

ফলের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়ে রাজধানীর নিউমার্কেটের ফল বিক্রেতা ইউসুফ আলী বলেন, গত এক সপ্তাহে আগের তুলনায় প্রায় সব ফলেরই দাম বেড়েছে। আগে এক কেজি কমলা বিক্রি করতাম ১৭০-১৮০ টাকা, এখন সেটা বিক্রি করতে হয় ২২০-২৩০ টাকায়। এরকম প্রায় সব ফলেরই দাম বেড়েছে। তরমুজের দাম প্রতিটিতেই ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে।

একই কথা বলেন খুচরা ফল বিক্রেতা আব্দুল লতিফ। তিনি বলেন, বর্তমানে এক কেজি আনারের দাম ২৫০ টাকা, যা আগে ছিল ১৪০ টাকা। এখন বেচাকেনাও তেমন নেই। দাম বাড়ছে সব ফলেরই।

ফলের দাম বাড়ার পেছনে একশ্রেণির সিন্ডেকেটকে দায়ী করছেন খুচরা ফল ব্যবসায়ীরা। আড়তদার ও পাইকারি বিক্রেতারা প্রতিদিনই ক্যারেটপ্রতি ২০০ থেকে ৩০০ টাকা করে সুবিধামতো দাম বাড়াচ্ছেন বলে অভিযোগ খুচরা ব্যবসায়ীদের। এতে বিপাকে পড়ছেন তারা।

নিউমার্কেটের খুচরা ফল ব্যবসায়ী বরকত কাজী বলেন, আড়তদার ও পাইকাররা সিন্ডিকেট করে রেখেছে। দিন দিন ফলের দাম বাড়ছে। কাল কী হবে সেটা আজই বলতে পারবো না। তাদের মর্জির ওপর নির্ভর করবে দাম কমবে নাকি বাড়বে। আগে ১৫ কেজির এক ক্যারেট মালটার দাম ছিল ১ হাজার ৮০০ থেকে ১ হাজার ৯০০ টাকা। এখন সেটা কিনতে হয় ২ হাজার ২০০ টাকায়। দিন যত যাচ্ছে ততই বাড়ছে দাম।

এছাড়াও দাম বেড়েছে কলা, আনারস, পেঁপে, বেলসহ সব ফলেরই। রোজায় টাঙ্গাইলের মধুপুরের আনারসের চাহিদা বেশ। এই ফলটির দামও আগের তুলনায় বেড়েছে। আগে যেখানে ৪০ টাকা করে একটি আনারস বিক্রি করা হতো, সেটি এখন বিক্রি করছে ৬০ টাকায়।

পুরান ঢাকার চকবাজারে কলা বিক্রেতা মো. মোবারক হোসেন বলেন, রোজা শুরুর আগেই কলার দাম বাড়তে শুরু করে। চাম্পাকলার হালি ছিল ১২ থেকে ১৫ টাকা, সেটি এখন হয়েছে ২০ থেকে ২৫ টাকা। সাগরকলা আগে ৪০ টাকা হালি বিক্রি হলেও এখন সেটা ৫০ টাকা হয়েছে। ৩৫ থেকে ৪০ টাকা হালি সবরি কলা বেড়ে হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। বেলের দামও আকার অনুযায়ী ভিন্ন। ৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত দামের বেল রয়েছে। কেনা দামও বেড়েছে আগের তুলনায়।

আবার কেজি বা পিসপ্রতি দাম বাড়ার কারণে বিক্রি কম হওয়ায় অনেকে পেঁপে, বেল, তরমুজসহ কিছু ফল ইফতারের আগে জুস বানিয়ে বিক্রি করছেন। তরমুজ, আনারস, পেঁপে বিক্রেতা হেলাল হোসেন বলেন, পেঁপে ৮০ টাকা কেজি ছিল আগে, সেটি এখন হয়েছে ১০০ টাকা। সবকিছুরই দাম বাড়তি। এজন্য বিক্রিও তুলনামূলক কম। তাই জুস করে বিক্রি করি।

বাজারে ফলের চড়া মূল্য হওয়ায় বিক্রি তেমন হচ্ছে না বলে জানান খুচরা বিক্রেতারা। রাজধানীর পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডে ভ্যানে ফল বিক্রি করেন শুকুর মুন্সি। তিনি বলেন, সব ফলের দাম বাড়তি। তাই একদম প্রয়োজন ছাড়া ফল বেশি করে কেউ কিনছেন না। ২০ কেজির এক ক্যারেট আঙুর আগে কিনতাম দুই হাজার ৮০০ টাকায়, সেটা এখন কিনতে হয় ৪ হাজার টাকায়। অনেকটা বাধ্য হয়ে অল্প করে কিনতে হয়। কাস্টমাররা চাইলে যেন অন্তত দিতে পারি। কেউ হয়তো রোগী দেখতে যাচ্ছেন বা বাসার জন্য যেটুকু না হলেই নয় সেটুকু কিনছেন। মানুষের কাছে আসলে টাকা নেই। করোনায় মানুষের ব্যবসা, চাকরি সবকিছুরই ক্ষতি হয়েছে।এদিকে পাইকারি বিক্রেতারা বলছেন, ফল কিনতে গিয়ে অনেকটা প্রতিযোগিতা করতে হয়। পুরান ঢাকার বাদামতলীর পাইকারি ব্যবসায়ী মো. কামাল জাগো নিউজকে বলেন, আড়তদারদের কাছ থেকে মাল কেনার সময় প্রতিযোগিতা লেগে যায়। প্রতিযোগিতার কারণে দামও বেশি নেওয়া হচ্ছে। ফলে খুচরা বিক্রেতাদের ওপর এর প্রভাব পড়ছে।

চকবাজারে হাফিজ উদ্দিন নামের আরেক খুচরা ফল বিক্রেতা বলেন, বাজারে ক্রেতা কম। আগের মতো আর ফল বিক্রি হচ্ছে না। একদিকে যেমন গত সপ্তাহজুড়ে দাম বেড়েছে, আবার মানুষের হাতেও তেমন টাকা-পয়সা নেই।

তবে ক্রেতারা বলছেন, রোজা এলেই দাম বাড়িয়ে দেন ব্যবসায়ীরা। ফলে ইচ্ছে থাকলেও প্রয়োজনীয় সব ফল কেনা সম্ভব হয় না।

এ বিষয়ে ইসমাইল নামের এক ক্রেতা বলেন, দিন দিন দাম বাড়ছেই। কিছু করার নেই। ফলতো কিছু কেনা লাগবেই। মো. জাকির হোসেন নামের আরেক ক্রেতা বলেন, মালটার দাম দুদিন আগেও কম ছিল। এখন দাম বেড়েছে। কাল-পরশু আবার হয়তো এর চেয়ে বেশি দামে কিনতে হবে।

নিউমার্কেটে মাহফুজুর রহমান নামের এক ক্রেতা বলেন, সব ধরনের ফলের দামই বাড়তি এখন। রোজা এলে প্রায় সব পণ্যেরই দাম বাড়ে। ফলের অবস্থাও তাই হয়েছে। এর মধ্যে খেজুরের দাম বেশি বেড়েছে।ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বলছে, কোনো উৎসবকে কেন্দ্র করে যে পণ্য বেশি বিক্রি হয় সেগুলোর তদারকিতে কাজ করছে তারা। এ বিষয়ে অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিকাশ চন্দ্র দাস বলেন, বিভিন্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে কিছু পণ্যের চাহিদা থাকে। এ সুযোগে কিছু ব্যবসায়ী অধিক মুনাফার জন্য বেশি মূল্যে বিক্রি করেন। বাজার তদারকির জন্য আমরা ঢাকা শহরে বিভিন্ন আড়ত ও খুচরা বাজারে প্রতিদিন আটটি টিম পাঠাচ্ছি। ফলের বাজার তদারকিতেও আমাদের টিম কাজ করছে। বাজারগুলো সবসময় তদারকিতে রাখার চেষ্টা করছি।



       
  
   আপনার মতামত দিন
     অর্থ-বাণিজ্য
কুমিল্লায় বাণিজ্যিকভাবে গোলাপ ফুল চাষে সাফল্য পাওয়া যাচ্ছে
.............................................................................................
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ মার্চের মধ্যে শেষ করার দাবি বিজিএমইএ’র
.............................................................................................
কিস্তির অর্ধেক দিলেই ঋণখেলাপি হবে না
.............................................................................................
রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় বাড়লো ১ জানুয়ারি পর্যন্ত
.............................................................................................
বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানি বেড়েছে ৫১ শতাংশ
.............................................................................................
রমজানে বেড়েছে সব ধরনের ফলের দাম
.............................................................................................
প্রতিটি দোকানে মূল্য তালিকা থাকতে হবে : বাণিজ্যমন্ত্রী
.............................................................................................
রোজায় সিএনজি স্টেশনে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে ৬ ঘণ্টা
.............................................................................................
স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ৭৭ হাজার টাকা
.............................................................................................
ভোজ্যতেল আমদানিতে ১০ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার, প্রজ্ঞাপন জারি
.............................................................................................
সয়াবিন-পামঅয়েল খোলা বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
.............................................................................................
৪০০০ কোটি ডলারের মাইলফলক ছাড়াল রিজার্ভ
.............................................................................................
স্বর্ণের দাম কমলো ভরিতে ৩৫০০ টাকা
.............................................................................................
ঈদে ২৫ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে
.............................................................................................
ফের গভর্নর হলেন ফজলে কবির
.............................................................................................
বাড়ল স্বর্ণের দাম
.............................................................................................
চীনে ৫১৬১ পণ্যে শুল্ক মুক্ত সুবিধা পেল বাংলাদেশ
.............................................................................................
সোনার দাম কমছে
.............................................................................................
বাজেটে যেসব পণ্যের দাম কমবে
.............................................................................................
বাজেটে যেসব পণ্যের দাম বাড়বে
.............................................................................................
বছরে ৩ লাখ টাকার কম আয় হলে কর দিতে হবে না
.............................................................................................
কর বাড়লো মোবাইলে কথা বলার ওপর
.............................................................................................
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে পর্যাপ্ত নগদ টাকা রাখার নির্দেশ
.............................................................................................
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে ব্যয় কমাতে ৯ নির্দেশনা
.............................................................................................
ব্যাংক লেনদেনের সময় ১০টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত
.............................................................................................
নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ঋণ, জামানত লাগবে না
.............................................................................................
এপ্রিলে রেমিট্যান্স নিয়ে হোঁচট খেলো বাংলাদেশ
.............................................................................................
সব ধরনের ব্যাংক ঋণের সুদ দুই মাস স্থগিত
.............................................................................................
শেয়ারবাজারে লেনদেন চালুর নীতিগত সিদ্ধান্ত
.............................................................................................
স্বাস্থ্য খাতে ৮৫০ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন এডিবির
.............................................................................................
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
.............................................................................................
সাত মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১১ বিলিয়ন ডলার
.............................................................................................
বেড়েছে স্বর্ণের দাম
.............................................................................................
২০৪৮ সালে ২০তম অর্থনীতির দেশ হবে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
.............................................................................................
মানব সম্পদ উন্নয়নে ৫৪০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে এডিবি
.............................................................................................
ভ্যাট আদায়ে কঠোর হবে এনবিআর
.............................................................................................
রিজার্ভ ‍চুরি: জরিমানার ২০ মিলিয়ন ডলার চেয়েছে বাংলাদেশ
.............................................................................................
নগদ প্রণোদনায় অক্টোবরে রেমিট্যান্স বেড়েছে ৩২ ভাগ
.............................................................................................
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
.............................................................................................
পেঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধিতে সংসদে তীব্র ক্ষোভ
.............................................................................................
দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৭ কোটি টাকা
.............................................................................................
ফের বেড়েছে পেঁয়াজের দাম
.............................................................................................
পেঁয়াজের উচ্চমূল্যের সঙ্গে এবার যোগ হলো ডিম
.............................................................................................
পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করলো ভারত
.............................................................................................
সোনার ভরি ৫৮ হাজার টাকা ছাড়াল
.............................................................................................
শুক্র শনিবার ব্যাংক খোলা
.............................................................................................
আবারও বাড়ছে সোনার দাম
.............................................................................................
নগদ অর্থের সঙ্কটে কমে গেছে অধিকাংশ ব্যাংকের ঋণ বিতরণ
.............................................................................................
রাষ্ট্রীয় ৬ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৫ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা
.............................................................................................
৫০ হাজার কোটি টাকা কাজে লাগাতে পারছে না ব্যাংক
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: আবদুল মালেক, সুগ্ম সম্পাদক: মো: জাহাঙ্গীর আলম শাহ। সম্পাদক কর্তৃক ২৪৪ (২য় তলা), ৪নং জাতীয় স্টেডিয়াম, কমলাপুর, ঢাকা-১২১৪
থেকে প্রকাশিত এবং স্যানমিক প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজেস, ৫২/২, টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত।
মোবাইল: ০১৮৪১৭৪৯৮২৪, ০১৮৪১৭৪৯৮২৫ ই-মেইল: ই-মেইল: noboalo24@gmail.com,
bmengineering77@gmail.com, ওয়েবসাইট www.dailynoboalo.com


   All Right Reserved By www.dailynoboalo.com Developed By: Dynamic Solution IT Dynamic Scale BD & BD My Shop    
Dynamic SOlution IT Dynamic POS | Super Shop | Dealer Ship | Show Room Software | Trading Software | Inventory Management Software Computer | Mobile | Electronics Item Software Accounts,HR & Payroll Software Hospital | Clinic Management Software Dynamic Scale BD Digital Truck Scale | Platform Scale | Weighing Bridge Scale Digital Load Cell Digital Indicator Digital Score Board Junction Box | Chequer Plate | Girder Digital Scale | Digital Floor Scale