অনলাইন ডেস্ক : একের পর এক শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেই চলেছে। কোনোভাবেই প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না। সমাজকে নাড়িয়ে দেওয়া শিশু নির্যাতনের ঘটনায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে অভিযুক্তদের আইনের হাতে সোপর্দ করেছে। কয়েকটি ঘটনায় শাস্তিও হয়েছে। কিন্তু তার পরও থেমে নেই শিশু নির্যাতনের ঘটনা। শুধু শারীরিক নির্যাতন নয়, যৌন নির্যাতনেরও শিকার হচ্ছে শিশুরা। লক্ষ্মীপুরে এক শিশুকে অপবাদ দিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করার ঘটনা ঘটেছে। রাজধানীর দক্ষিণখানে দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে বাড়ির কেয়ারটেকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পাবনার বেড়া উপজেলায় প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়া এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলায় চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে ওই স্কুলের নৈশপ্রহরী ধর্ষণের চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। রাজবাড়ী শহরের নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণের পর সাড়ে তিন মাস আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অন্যদিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলার তদন্ত চলাকালে সালিস করে অভিযুক্তকে জরিমানা করেছে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও তাঁর পরিষদ। এসব ঘটনার ভুক্তভোগী সবাই শিশু। প্রশ্ন হচ্ছে, একের পর এক এমন ঘটনা ঘটছে কেন? এটা এখন মানতে হচ্ছে, সামাজিক সুরক্ষা বলে কিছু আর নেই। সমাজ দিন দিন অধঃপতনের খাদে নেমে যাচ্ছে বলেই নিরাপত্তাহীনতা প্রকট হচ্ছে। এমনকি শিশুর জন্য নিরাপদ নয় এ সমাজ। মানুষের মানবিক বন্ধনগুলোও যেন হারিয়ে যেতে বসেছে। সমাজ মানসে তার প্রভাব পড়ছে। দেশের প্রচলিত আইনও যেন উপেক্ষিত হচ্ছে কোনো কোনো ক্ষেত্রে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি সমাজকেও এগিয়ে আসতে হবে। কিন্তু আগের দিনের মতো সামাজিক শাসন না থাকায় কিছু কিছু মানুষও যেন মানবিক বোধ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতিক দুর্বৃত্তায়নের প্রভাব গিয়ে পড়ছে সমাজের প্রতিটি স্তরে। এ থেকে বেরিয়ে আসতে হলে সমাজ ও রাষ্ট্রকেই প্রধান ভূমিকা রাখতে হবে। অন্যথায় এ জাতীয় অনাচার আরো বাড়বে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্রিয় ভূমিকা, আইন প্রয়োগ, অপরাধীদের কঠোর শাস্তির পাশাপাশি সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে না পারলে শিশুর প্রতি সহিংসতা বন্ধ করা যাবে না। থেমে নেই শিশু নির্যাতন একের পর এক শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেই চলেছে। কোনোভাবেই প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না। সমাজকে নাড়িয়ে দেওয়া শিশু নির্যাতনের ঘটনায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে অভিযুক্তদের আইনের হাতে সোপর্দ করেছে। কয়েকটি ঘটনায় শাস্তিও হয়েছে। কিন্তু তার পরও থেমে নেই শিশু নির্যাতনের ঘটনা। শুধু শারীরিক নির্যাতন নয়, যৌন নির্যাতনেরও শিকার হচ্ছে শিশুরা। লক্ষ্মীপুরে এক শিশুকে অপবাদ দিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করার ঘটনা ঘটেছে। রাজধানীর দক্ষিণখানে দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে বাড়ির কেয়ারটেকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পাবনার বেড়া উপজেলায় প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়া এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলায় চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে ওই স্কুলের নৈশপ্রহরী ধর্ষণের চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। রাজবাড়ী শহরের নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণের পর সাড়ে তিন মাস আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অন্যদিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলার তদন্ত চলাকালে সালিস করে অভিযুক্তকে জরিমানা করেছে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও তাঁর পরিষদ। এসব ঘটনার ভুক্তভোগী সবাই শিশু। প্রশ্ন হচ্ছে, একের পর এক এমন ঘটনা ঘটছে কেন? এটা এখন মানতে হচ্ছে, সামাজিক সুরক্ষা বলে কিছু আর নেই। সমাজ দিন দিন অধঃপতনের খাদে নেমে যাচ্ছে বলেই নিরাপত্তাহীনতা প্রকট হচ্ছে। এমনকি শিশুর জন্য নিরাপদ নয় এ সমাজ। মানুষের মানবিক বন্ধনগুলোও যেন হারিয়ে যেতে বসেছে। সমাজ মানসে তার প্রভাব পড়ছে। দেশের প্রচলিত আইনও যেন উপেক্ষিত হচ্ছে কোনো কোনো ক্ষেত্রে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি সমাজকেও এগিয়ে আসতে হবে। কিন্তু আগের দিনের মতো সামাজিক শাসন না থাকায় কিছু কিছু মানুষও যেন মানবিক বোধ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতিক দুর্বৃত্তায়নের প্রভাব গিয়ে পড়ছে সমাজের প্রতিটি স্তরে। এ থেকে বেরিয়ে আসতে হলে সমাজ ও রাষ্ট্রকেই প্রধান ভূমিকা রাখতে হবে। অন্যথায় এ জাতীয় অনাচার আরো বাড়বে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্রিয় ভূমিকা, আইন প্রয়োগ, অপরাধীদের কঠোর শাস্তির পাশাপাশি সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে না পারলে শিশুর প্রতি সহিংসতা বন্ধ করা যাবে না।
|