শরীর সুস্থ রাখার পাশাপাশি ত্বকের যতেœও হলুদ সহায়তা করে।
পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে হলুদের নানান স্বাস্থ্য গুণ সম্পকে এখানে জানানো হল। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ: হলুদ অ্যান্টিঅক্সডেন্ট সমৃদ্ধ, যা মুক্ত মৌলের কারণে হওয়া দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা দূর করে। এটা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এমনকি ক্যান্সারেরও ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ত্বক ভালো রাখে: এর জীবাণুনাশক ও প্রদাহরোধী উপাদান ত্বকের ক্ষতি যেমন- অকালে বলিরেখা, গায়ের রংয়ের ভারসাম্যহীনতা ও দাগ দূর করতে সাহায্য করে। মানসিক চাপ কমায়: হলুদ পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। চাপ সৃষ্টিকারী হরমোনের মাত্রা কমিয়ে শরীর ও মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে হলুদ। শক্তি বৃদ্ধি: পরিবেশের ভারসাম্যহীনতার কারণে মানুষের হরমোনের পরিবর্তন ঘটে; ফলে শক্তি হ্রাস পায়। নিয়মিত হলুদ ব্যবহারে কঠিন সময় ও দুর্বল অবস্থায় শক্তি সরবারহ করতে সাহায্য করে। বিপাক বৃদ্ধি: বহু বছর ধরে হলুদ ব্যবহার হয়ে আসার পেছনে এর বিপাক বৃদ্ধির ক্ষমতা অন্যতম। হলুদে থাকা কারকিউমিন উপাদান বিপাক বাড়ায় এবং খাবার ভেঙে সহজেই শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে। ওজন কমায়: বিপাক দ্রæত হওয়া ওজন কমানোর সহায়ক। হলুদ বিপাক বাড়ায় পাশাপাশি কোষের চর্বি খরচ করে ওজন কমাতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস প্রতিকার করে: হলুদ রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে টাইপ ওয়ান এবং টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।